ঢাকা     বৃহস্পতিবার   ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ||  বৈশাখ ৫ ১৪৩১

বাংলাদেশ মাস্টার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডস পেল ওয়ালটন

আরজু || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১৩:৫১, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮   আপডেট: ০৫:২২, ৩১ আগস্ট ২০২০
বাংলাদেশ মাস্টার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডস পেল ওয়ালটন

ওয়ালটনের নির্বাহী পরিচালক মো. হুমায়ুন কবিরের হাতে ‘বাংলাদেশ মাস্টার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডস-২০১৮’ পুরস্কার তুলে দিচ্ছেন অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ

নিজস্ব প্রতিবেদক : ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড অর্জন করলো ‘বাংলাদেশ মাস্টার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডস-২০১৮’।

দেশের ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স, অটোমোবাইল, হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সেস খাতের বিকাশের পথিকৃৎ ও বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এই পুরস্কার পেয়েছে দেশীয় প্রতিষ্ঠানটি।

এর আগে গত ২২ সেপ্টেম্বর ‘এইচএসবিসি এক্সপোর্ট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস’ জিতেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

 



রোববার রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে অনুষ্ঠিত ‘দ্য  গোল্ডেন গ্লোব টাইগারস-২০১৮ বাংলাদেশ এডিশন’ প্রোগ্রামে ওয়ালটনকে এই পুরস্কার প্রদান করে গ্লোবাল মার্কেটিং ও ব্র্যান্ড গবেষণাভিত্তিক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান সিএমও-এশিয়া। আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানটি এ বছর ‘বাংলাদেশ মাস্টার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডস-২০১৮’ ‘বাংলাদেশ বেস্ট অ্যামপ্লয়্যার অ্যাওয়ার্ডস-২০১৮’ ও ‘বাংলাদেশ উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ডস-২০১৮’ এই তিন ক্যাটাগরিতে পুরস্কার প্রদান করেছে।

ওয়ালটনের নির্বাহী পরিচালক মো. হুমায়ুন কবীরের হাতে ‘বাংলাদেশ মাস্টার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডস-২০১৮’ পুরস্কারের ক্রেস্ট তুলে দেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ ও ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের অধ্যক্ষ ডা. মাহমুদার রহমান। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন আন্তর্জাতিক মার্কেটিং বিশেষজ্ঞ ড. আরএল ভাটিয়া।

পুরস্কার প্রাপ্তির প্রতিক্রিয়ায় মো. হুমায়ুন কবীর জানান, ওয়ালটন প্রতিনিয়তই দেশি-বিদেশি বিভিন্ন পুরস্কার অর্জন করে চলেছে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার পেল ‘বাংলাদেশ মাস্টার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডস-২০১৮’। এই পুরস্কারটি প্রদানের ক্ষেত্রে ওয়ালটনের বিভিন্ন বিষয়কে মানদণ্ড হিসেবে অনুসরণ করেছে সিএমও-এশিয়া।

 



মানদণ্ডগুলো হচ্ছে-ইলেকট্রনিক্স, ইলেকট্রিক্যাল, হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সেস উৎপাদন শিল্পের পথিকৃৎ, পণ্যের গুণগতমান, স্থায়ীত্ব, সাশ্রয়ী মূল্য, অত্যাধুনিক ও বৈচিত্র্যময় ডিজাইন, ব্র্যান্ড ইমেজ, পণ্যের সহজলভ্যতা, সর্বোচ্চ বিক্রয় ভলিউম, দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা, রপ্তানি, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা, ২৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি, কর্মীবান্ধব সুষ্ঠু ও নিরাপদ কর্মস্থল, গ্রিন প্রোডাক্ট তৈরিতে অবদান ইত্যাদি।



রাইজিংবিডি/ঢাকা/২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮/আরজু/সাইফ

রাইজিংবিডি.কম

আরো পড়ুন  



সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়