ঢাকা     শনিবার   ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||  বৈশাখ ৭ ১৪৩১

তাথৈয়ের আনন্দের স্কুল বেলা

সনি || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ০৫:২৯, ৩০ মার্চ ২০১৪   আপডেট: ০৫:২২, ৩১ আগস্ট ২০২০
তাথৈয়ের আনন্দের স্কুল বেলা

সুদেষ্ণা স্বয়ংপ্রভা তাথৈ

লিনা দিলরুবা শারমিন
ঢাকা, ৩০ মার্চ : সুদেষ্ণা স্বয়ংপ্রভা তাথৈ, নাচে তার দক্ষতার অভাব নেই। দেশ বিদেশে নাচের নানা অনুষ্ঠান করেছেন। জানেন নাচের অনেক ধরণও। অভিনয়ের দক্ষতার ছাপ রেখেছেন ‘লালন’ ছবিতে।

সানিডেল স্কুলে পড়েছেন একেবারে নার্সারি থেকে এ লেভেল পর্যন্ত। এখন পড়ছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।

‘স্কুলে প্রথম দিনের কথা আমার নিজের তেমন কিছু মনে নেই, তবে মা (শর্মিলা বন্দ্যোপাধ্যায়)`র কাছে শুনেছি সাধারণত বাচ্চারা প্রথমদিন স্কুলে গেলে যেমন কাঁদে, আমি নাকি একদমই কাঁদিনি। নতুন পরিবেশের সাথে মানিয়ে নিতে আমার কোনো সমস্যাও হয়নি।’

ছোটবেলাটা খুব আনন্দেই কেটেছে তাথৈর। ‘স্কুলে প্রচুর মজার স্মৃতি আছে। যেহেতু ছোটবেলা থেকেই নাচ করি, স্কুলেও অনেক নাচের অনুষ্ঠান করেছি। স্কুলে একবার একটা প্রোডাকশন হয়েছিল, ওখানে অনেকের সঙ্গে আমিও নেচেছিলাম। তখন টানা তিন মাস আমরা রিহার্সেল করেছি।

সব বন্ধুরা মিলে এক সাথে মজা করছি, ক্লাস ফাঁকি দিয়ে নাচ করছি বা ঘুরে বেড়াচ্ছি আবার টিচাররাও কিছু বলছেন না নাচের জন্য। স্কুলে যাচ্ছি কিন্তু পড়তে করতে হচ্ছে না। সেটা একটা মজার স্মৃতি ছিল।’

স্কুলে সবার মত একটা দুটো বাজে স্মৃতি আছে তারও। ‘এক বন্ধুর সাথে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল। সেটা ছিল স্কুলের সব থেকে বাজে স্মৃতি।’

নাচের জন্য পড়ালেখাটা একটু বেশিই করতে হয়েছে বলে জানান। অনেক সময় রিহার্সেলের ফাঁকে ফাঁকে করে নিতে হয়েছে স্কুল থেকে দেওয়া বাড়ির কাজগুলো।

‘পরীক্ষা নিয়ে একটা সময় পর্যন্ত খুব উত্তেজনা কাজ করলেও ধীরে ধীরে অনীহা চলে আসে। কাছের বন্ধু ছিলো অনেকেই। স্কুলের প্রতি বছর সেকশন পরিবর্তনের কারণে কাছের বন্ধুও বদলে যেত। তবে খুব কাছের বন্ধুদের মধ্যে আছে ফারহানা, রিদওয়ান, সাইফ, সাফকাত, ওয়াফি, আদিবা, ফারিয়া, রিফাত, মাইশা।’

নুজহাত নামে খুব কাছের একটা ডানপিটে বন্ধুর দুষ্টুমির কথাও বললেন হাসিমুখে। সেই সাথে জানিয়ে দেন এখনো তাদের সঙ্গে অটুট বন্ধুত্বের কথা।

 

রাইজিংবিডি/সনি

রাইজিংবিডি.কম

আরো পড়ুন  



সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়