ঢাকা     শুক্রবার   ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ||  বৈশাখ ৬ ১৪৩১

মাইক্রোসফট ডেভেলপারদের জন্য নতুন যত সুযোগ

মনিরুল হক ফিরোজ || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১০:৫১, ১৪ মে ২০১৮   আপডেট: ০৫:২২, ৩১ আগস্ট ২০২০
মাইক্রোসফট ডেভেলপারদের জন্য নতুন যত সুযোগ

মাইক্রোসফটের প্রধান নির্বাহী সত্য নাদেলা

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ডেস্ক : মাইক্রোসফট করপোরেশনের বার্ষিক ডেভেলপার সম্মেলন মাইক্রোসফট বিল্ড ২০১৮- এ মাইক্রোসফট নেতৃবৃন্দ নতুন সব প্রযুক্তির প্রদর্শন করেছে।

এসব প্রযুক্তি প্রত্যেক ডেভেলপারকে মাইক্রোসফট অ্যাজুর ও মাইক্রোসফট ৩৬৫ সহ অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) ডেভেলপারে পরিণত হতে সহায়তা করবে। প্রতিনিয়তই প্রযুক্তি ক্লাউড ও এজ সেবার মাধ্যমে ধারাবাহিকভাবে মানুষের জীবন ও কাজের ধরনকে পরিবর্তন করে যাচ্ছে। এমন সময় ডেভেলপারদের জন্য এআই নির্মাণ এখন আগের চেয়েও অনেক বেশি জরুরি হয়ে পড়েছে।

সম্মেলনে মাইক্রোসফটের প্রধান নির্বাহী সত্য নাদেলা বলেন, ‘এখন আমাদের ইন্টেলিজেন্ট ক্লাউড ও ইন্টেলিজেন্ট এজের সময়।’ তিনি আরো বলেন, ‘প্রযুক্তির এ অগ্রগতি ডেভেলপারদের জন্য অনেক সুযোগ নিয়ে আসবে এবং এর পাশাপাশি আমরা যে প্রযুক্তি নির্মাণ করব, তা যেন সবার জন্য আস্থা ও সুযোগ নিয়ে আসে এটা নিশ্চিত করার দায়িত্বও আমাদের ওপর চলে আসবে।’

বিশ্বাসযোগ্য এআই সুবিধাসম্পন্ন পণ্য, সেবা ও অনুশীলনের প্রতি মাইক্রোসফটের প্রতিশ্রুতি হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি সবার জন্য এআই অভিগম্যতার ঘোষণা দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি আড়াই কোটি মার্কিন ডলারের পাঁচ বছর মেয়াদী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এ কর্মসূচির লক্ষ্য এআই এর ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলার মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে ১ বিলিয়নেরও বেশি বিশেষভাবে সক্ষম মানুষের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করা। এ কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে আর্থিক সহায়তা প্রদান, প্রযুক্তিগত বিনিয়োগ ও দক্ষতা এবং মাইক্রোসফট ক্লাউড সার্ভিসে অভিগম্যতার উদ্ভাবনে এআই-এর সংযুক্তি।

ইন্টেলিজেন্ট এজ ও ইন্টেলিজেন্ট ক্লাউডের অগ্রগতি
বিশ্বজুড়েই, বাসা ও অফিস সবজায়গাতেই স্মার্ট ডিভাইসের ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০২০ সালের মধ্যে এর সংখ্যা দুই হাজার কোটিরও বেশি বৃদ্ধি পাবে। এ ডিভাইসগুলো এতোটাই স্মার্ট যে ডিভাইসগুলোর মধ্যে দেখা, শোনা এবং ভবিষ্যদ্বাণী করার ক্ষমতা থাকবে ক্লাউডের সঙ্গে সবসময় সংযুক্ত না থেকেই। ইন্টেলিজেন্ট এজ, ভোক্তা ও ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানসহ অপারেটিং রুম থেকে কারখানার ফ্লোর, সম্পূর্ণ খাতের জন্য ব্যাপক সম্ভাবনার সুযোগ নিয়ে আসবে। মাইক্রোসফট এজ- এর ক্ষেত্রে ডেভেলপারদের জন্য নতুন কর্মদক্ষতার সুযোগ নিয়ে আসা হয়েছে। এ সম্মেলনে মাইক্রোসফট এমন সব প্রযুক্তির সক্ষমতার ঘোষণা দিয়েছে যা ডেভেলপারদের কর্মক্ষমতাকে বাড়িয়ে তুলবে।

* মাইক্রোসফট, অ্যাজুর আইওটি এজ রানটাইমের ওপেন সোর্স করছে যা ব্যবহারকারীদের এজ অ্যাপ্লিকেশনের রূপান্তর, ডিবাগ এবং আরো বেশি স্বচ্ছতা নিশ্চিত এবং নিয়ন্ত্রণের সুযোগ করে দিবে।

* কাস্টম ভিশন এখন থেকে অ্যাজুর আইওটি এজে চলবে। যা ড্রোন সহ অন্যান্য ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকুইপমেন্টকে জরুরি প্রয়োজনে ক্লাউড কানেক্টিভিটি ছাড়াই কাজের সুযোগ করে দিবে।

* মাইক্রোসফটের সঙ্গে অংশীদারিত্বে কাজ করবে বিশ্বের বৃহত্তম ড্রোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ডিজেআই। প্রতিষ্ঠানটি উইন্ডোজ ১০ পিসির জন্য এসডিকে তৈরিতে কাজ করবে। এছাড়াও, প্রতিষ্ঠানটি এর বাণিজ্যিক ড্রোন ও এসএএএস সল্যুশনে পছন্দের সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে অ্যাজুরকে নির্বাচন করেছে। এসডিকে বিশ্বজুড়ে প্রায় কোটি উইন্ডোজ ১০ সংযুক্ত ডিভাইসে সম্পূর্ণ ফ্লাইট-কন্ট্রোল ও রিয়াল-টাইম ডাটা ট্রান্সফারের সুযোগ দিবে। অংশীদারিত্ব অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দু’টি অ্যাজুর আইওটি এবং মাইক্রোসফট এআই- এর সুযোগ নিয়ে একসঙ্গে সল্যুশন ডেভেলপ করতে কাজ করবে।

* সম্মেলনে অ্যাজুর আইওটি চালিত ভিশন এআই ডেভেলপার কিট রানিং তৈরিতে মাইক্রোসফট, কোয়ালকম টেকনোলজিস আইএনসি- এর সঙ্গে নিজেদের অংশীদারিত্বের ঘোষণা করেছে। এ সল্যুশন ক্যামেরাভিত্তিক আইওটি সল্যুশন ডেভেলপ করতে প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারকে উন্মুক্ত করে দিবে। ডেভেলপাররা অ্যাজুর মেশিন লার্নিং সেবা ব্যবহার করে এবং কোয়ালকম ইন্টেলিজেন্স প্ল্যাটফর্ম ও কোয়ালকম এআই ইঞ্জিনের হার্ডওয়্যারর ব্যবহার করে অভিনব সব সল্যুশন ডেভেলপ করতে পারবে। এক্ষেত্রে, ক্যামেরায় অ্যাজুর সার্ভিস যেমন, মেশিন লার্নিং স্ট্রিম অ্যানালিটিকস ও কগনিটিভ সেবা থাকবে, যা ক্লাউড থেকে ডাউনলোড করে এজে চালানো যাবে

নতুন যুগের জন্য ডাটা ও এআই ডেভলপমেন্ট
মানুষের জীবনযাত্রা ও কাজের ধরন পরিবর্তনে ডাটা, মেশিন লার্নিং ও কগনিটিভ ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে ডেভেলপাররা এআই সমৃদ্ধ সল্যুশন তৈরি ও এর ব্যবস্থাপনা করতে পারবে।

* মাইক্রোসফট অ্যাজুরের জন্য কিনেক্ট প্রজেক্ট- এর ঘোষণা দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে সেন্সর, নেক্সট জেনারেশন ডেপথ ক্যামেরা সঙ্গে এজ-এর জন্য কম্পিউটার ডিজাইনড এআই। এর মাধ্যমে প্রায় নিখুঁত হ্যান্ড ট্র্যাকিং ও হাই-ফেডেলিটি স্পেশিয়াল ম্যাপিং করা যাবে, যা প্রিসিশন সল্যুশনকে অন্য মাত্রায় নিয়ে যাবে।

* বিল্ড সম্মেলনে মাইক্রোসফট, মাল্টি চ্যানেল সোর্সের স্পিচ রিকগনাইজেশনের ক্ষেত্রে সুপিরিয়র অডিও প্রসেসিং- এর জন্য স্পিচ ডিভাইসেস এসডিকে’র ঘোষণা দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে নয়েজ ক্যানসেলেশন ও ফার-ফিল্ড ভয়েস সহ অনেক সুবিধা। এর মাধ্যমে ডেভেলপাররা ড্রাইভ-থ্রু অর্ডারিং সিস্টেম, ইন-কার কিংবা ইন-হোম অ্যাসিস্ট্যান্ট, স্মার্ট স্পিকার ও অন্যান্য ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্টের মতো বিষয় নিয়ে কাজ করতে পারবে।

* সম্মেলনে অ্যাজুর কসমস ডিবি আপডেট নিয়েও ঘোষণা দেয়া হয়। এ আপডেটে রয়েছে নতুন কিছু সুবিধা। নতুন আপডেটের ফলে কসমস ডিবি অনেক সাশ্রয়ী সেবা দিবে এবং বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল ডাটাবেজ সেবা নিশ্চিত করবে।

* অ্যাজুর ও এজে ডিপ নিউরাল নেট প্রেসেসিং প্রজেক্ট ব্রেইনওয়েভের প্রিভিউ পাওয়া যাচ্ছে। প্রজেক্ট ব্রেইনওয়েভ অ্যাজুরকে রিয়াল-টাইম এআই চলার ক্ষেত্রে সবচেয়ে দ্রুততর ক্লাউডে পরিণত করেছে, যা এখন অ্যাজুর মেশিন লার্নিং-এর সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে সংযুক্ত। এর পাশাপাশি, এটা এফপিজিএ হার্ডওয়্যার ও রেসনেট৫০ ভিত্তিক নেটওয়ার্কেও কাজ করবে।

* নতুন অ্যাজুরের কগনিটিভ সেবার আপডেটের মধ্যে রয়েছে ইউনিফাইড স্পিচ সেবা। যেখানে আগের চেয়েও উন্নত স্পিচ রিকগনাইজেশন ও টেক্স-টু-স্পিচ সুবিধা রয়েছে। যা কাস্টমাইজ ভয়েস মডেল ও অনুবাদের ক্ষেত্রেও কাজ করবে। কাস্টম ভিশনের পাশাপাশি, এ আপডেট ডেভেলপারদের অ্যাপ্লিকেশনে ইন্টেলিজেন্স যোগ করতে সহায়তা করবে।

* কথোপকথন সংক্রান্ত এআই অভিজ্ঞতা দিতে মাইক্রোসফট অ্যাজুরকে সর্বোত্তম জায়গায় পরিণ করতে কাজ করে যাচ্ছে। বট ফ্রেমওয়ার্ক ও কগনিটিভ সেবায় নতুন আপডেটের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ড আইডেন্টিটিতে কনভারসেশনাল বটের পরবর্তী প্রজন্মে আগের চেয়েও সমৃদ্ধ সংলাপসহ ভয়েস কাস্টমাইজেশন ম্যাচ করানোর ক্ষেত্রে কাজ করবে।

* অ্যাজুর সার্চের সঙ্গে কগনিটিভ সেবার ইন্টিগ্রেশন। এ নতুন ফিচারের মধ্যে রয়েছে এআই ও ইন্ডেক্সি টেকনোলজির সমন্বয়। এর ফলে লেখা কিংবা ছবির মাধ্যমে দ্রুত তথ্য খোঁজা ও ইনসাইট দেয়া সম্ভব হবে।

মাল্টিসেন্স ও মাল্টিডিভাইস অভিজ্ঞতা
মানুষের চারপাশের নানা বিষয়, তাদের ব্যবহৃত জিনিস, তাদের কার্যক্রম ও সম্পর্ক বুঝে উঠতে আরো সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতার সুবিধাদানে মাইক্রোসফট মিক্সড-রিয়ালিটি ক্যাপাবিলিটিস নিয়েও সম্মেলনে ঘোষণা দিয়েছে।

* নতুন উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে মাইক্রোসফটের সেন্সরের প্যাকেজ। অ্যাজুরের জন্য প্রজেক্ট কিনেক্ট- এর মধ্যে রয়েছে ক্ষুদ্র ও পাওয়ার সাশ্রয়ী টাইম অব ফ্লাইট ডেপথ ক্যামেরা। এটা এজ-এ, এআই-এর জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। অ্যাজুর এআই এর সঙ্গে শীর্ষস্থানীয় হার্ডওয়্যার টেকনোলজি নিয়ে এসেছে প্রজেক্ট কিনেক্ট ফর অ্যাজুর। যা অ্যাম্বিয়েন্ট ইন্টেলিজেন্স নিয়ে নতুন পরিসরে কাজের ক্ষেত্রে ডেভেলপারদের ক্ষমতায়নে সহায়তা করবে।

* মাইক্রোসফট রিমোট অ্যাসিস্টের মাধ্যমে গ্রাহকরা আলাদা থেকেও একসঙ্গে হ্যান্ডস-ফ্রি ভিডিও কলিং, ইমেজ শেয়ারিং ও মিক্সড-রিয়ালিটি অ্যানোটেশন করতে পারবে।

* মাইক্রোসফট লেআউট ব্যবহারকারী মিক্সড রিয়ালিটির প্রেক্ষিতে স্থানের নকশা করতে পারবে। রিয়াল ওয়ার্ল্ড স্কেলে থ্রিডি মডেল ইমপোর্ট করার পাশাপাশি, রুম লেআউট তৈরিতে, সত্যিকার কিংবা ভার্চুয়াল রিয়ালিটিতে উচ্চ মানসম্পন্ন হলোগ্রাম হিসেবে ডিজাইন দেখার পাশাপাশি একইসঙ্গে অন্যান্যদের সঙ্গেও শেয়ার কিংবা সম্পাদনা করতে পারবে।

যেকোনো ভাষার যেকোনো প্ল্যাটফর্মে মডার্ন টুলিং ও অভিজ্ঞতা
মাইক্রোসফট অ্যাজুর ও মাইক্রোসফট ৩৬৫ সহ অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম, ডেভেলপারদের পছন্দের ভাষা ও ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহার করার সুবিধা দিয়ে ইন্টেলিজেন্ট এজের নতুন যুগ রচনায় ডেভেলপারদের ক্ষমতায়নে সহায়তা করছে। আসন্ন এ সুবিধা ডেভলপারদের টুলস ও ওয়ার্কস্পেস, ডেভঅপস ক্যাপাবিলিটিজ, নেটওয়ার্কিং, মনিটরিং টুলস এবং অ্যাজুর পোর্টালের সঙ্গে সংযুক্ত করবে। যাতে করে ডেভেলপাররা সহজে কোড লিখতে পারে। এছাড়াও, মাইক্রোসফট বর্তমানে অ্যাজুর আইওটি এজ ডিভাইস কুবারনিটেস সেবা সহায়তা প্রদান করবে।

অ্যাজুর কুবারনিটেস সেবার (একেএস) মাধ্যমে ডেভেলপাররা তাদের কটেইনার ভিত্তিক সল্যুশন তৈরি ও পরিচালনাকে ডিপ কুবারনিটেস অভিজ্ঞতা ছাড়াই অনেক সহজে করে ফেলতে পারবে। এছাড়াও, মাইক্রোসফট অ্যাজুর আইওটি এজ ডিভাইসে কুবারনিটেস সহায়তা সেবা প্রদান করছে।

* ভিজ্যুয়াল স্টুডিও ইন্টেলিকোডের মাধ্যমে এআই সুবিধাসম্পন্ন সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টকে সহজ করে তোলে। ইন্টেলিকোড, কোড কোয়ালিটি ও প্রোডাক্টিভিটর উন্নয়নে ইন্টেলিজেন্ট সাজেশন প্রদান করে। ভিজ্যুয়াল স্টুডিওতেও এ সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে।

* ভিজ্যুয়াল স্টুডিও লাইভ শেয়ার, দলের সদস্যদের সঙ্গে একইসঙ্গে সহজে ও নিরাপদে কোলাবোরেট করার সুযোগ করে দিবে। এক্ষেত্রে, তারা তাদের বিদ্যমান টুল যেমন, ভিজ্যুয়াল স্টুডিও ২০১৭ ও ভিএস কোড দিয়ে সরাসরি সম্পাদনা ও ডিবাগ করতে পারবে।

* সম্মেলনে মাইক্রোসফট গিটহাবের সঙ্গে তাদের অংশীদারিত্বের ঘোষণা দিয়েছে, যা গিটহাবের গ্রাহকদের জন্য অ্যাজুরের ডেভঅপস সেবা ব্যবহারের সুযোগ করে দিবে। মাইক্রোসফট ভিজ্যুয়াল স্টুডিও অ্যাপ সেন্টার ও গিটহাবের ইন্টিগ্রেশন রিলিজ করেছে, যা গিটহাব ডেভেলপারদের আইওএস ও অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে সহজে ডেভঅপস প্রসেসকে সহজ করে তুলবে গিটহাব এক্সপেরিয়েন্স অভিজ্ঞতার মধ্য থেকেই।

* মাইক্রোসফট অ্যাজুর ব্লকচেইন ওয়ার্কবেঞ্চ, অ্যাজুর অ্যাকটিভ ডিরেক্টরি, কি ভোল্ট ও এসকিউএল ডাটাবেজের মতো সেবার সঙ্গে অ্যাজুর সমর্থিত ব্লকচেইন নেটওয়ার্ক ব্লকচেইন অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপকে অনেক সহজ করে তুলেছে। এটা প্রুফ-অব-কনসেপ্ট ডেভলপমেন্ট-এর সময়কে অনেকখানি কমিয়ে এনেছে।



রাইজিংবিডি/ঢাকা/১৪ মে ২০১৮/ফিরোজ

রাইজিংবিডি.কম

আরো পড়ুন  



সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়