বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগে রাজশাহী জেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলী আজম সেন্টুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের আরো গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাত থেকে বুধবার (১১ ডিসেম্বর) বিকেল পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আলী আজম সেন্টুকে আজ বিকেলে নগরের বর্নালী মোড় থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে বোয়ালিয়া থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) তাকে আদালতে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন বোয়ালিয়া থানার ডিউটি অফিসার রেজাউল করিম।
গ্রেপ্তার অন্য ছয় নেতাকর্মী হলেন- নগরের মোল্লাপাড়া এলাকার আওয়ামী লীগ কর্মী মো. মিলন, পবার বাগধানী উলাপুর গ্রামের আওয়ামী লীগ কর্মী সোহেল রানা, পবা নতুনপাড়ার আওয়ামী লীগ কর্মী পারভেজ হোসেন, বড়বনগ্রাম চকপাড়া এলাকার ছাত্রলীগকর্মী মো. শান্ত, রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার শুরশুনিপাড়া গ্রামের আওয়ামী লীগ কর্মী মাহাবুব হোসেন মাসুদ ও নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সেকেন্দার আলী বাবু।
সেকেন্দার আলী নগরের কোর্ট ফেরতাপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তার গ্রামের বাড়ি মহাদেবপুরের ফাজিলপুর।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) সাবিনা ইয়াসমিন ছয়জনকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার ওপর হামলার মামলায় এদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে বুধবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।