বৃষ্টির পর পঞ্চম দিনে চট্টগ্রাম টেস্ট
আবু হোসেন পরাগ: চট্টগ্রাম টেস্টের শেষ দিনে জয়ের জন্য বাংলাদেশের দরকার ২৬২ রান, আফগানিস্তানের চাই ৪ উইকেট।
দিনের খেলা পরিত্যক্ত
দিনের খেলা বাকি ছিল অন্তত ১৩ ওভার। কিন্তু বৃষ্টি শেষ পর্যন্ত আর খেলা হতে দিল না। বিকেল সোয়া পাঁচটায় চতুর্থ দিনের খেলা পরিত্যক্ত ঘোষণা করেছেন আম্পায়াররা। পঞ্চম ও শেষ দিনের খেলা শুরু হবে আধা ঘণ্টা এগিয়ে সকাল সাড়ে নয়টায়।
আবার বৃষ্টি
চট্টগ্রামের আকাশ মেঘে ঢাকা ছিল অনেকক্ষণ ধরেই। জ্বলে উঠেছিল সব ফ্লাডলাইট। একটা পর্যায়ে নামল বৃষ্টি। তাতে বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটে খেলা বন্ধ হয়ে গেছে। উইকেট কাভারে ঢেকে দেওয়া হয়েছে।
খেলা বন্ধ হওয়ার আগে ৪৪ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ১৩৬ রান। সাকিব আল হাসান ৩৯ ও সৌম্য সরকার শূন্য রানে অপরাজিত আছেন। এখনো ২৬২ রান করতে হবে বাংলাদেশকে। যা অবস্থা তাতে একমাত্র বৃষ্টিই এই ম্যাচে বাঁচাতে পারে বাংলাদেশকে!
টিকলেন না মাহমুদউল্লাহ
প্রথম ইনিংসের পর আবার ব্যর্থ হয়েছেন মাহমুদউল্লাহ। তাকে ফিরিয়ে আফগানিস্তানকে জয়ের পথে আরেক ধাপ এগিয়ে নিয়েছেন রশিদ খান।
রশিদের গুগলিটা বুঝতে পারেননি মাহমুদউল্লাহ। ডিফেন্স করতে চেয়েছিলেন। বল তার ব্যাটে লেগে ক্যাচ যায় শর্ট লেগ ফিল্ডারের হাতে।
মাহমুদউল্লাহ ৭ রানে ফেরার সময় বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ১২৫। ২৮ রানে ব্যাটিং করা সাকিব আল হাসানের সঙ্গী হয়েছেন সৌম্য সরকার। এরপর আর কোনো বিশেষজ্ঞ ব্যাটসম্যান নেই।
সাদমানকে থামালেন নবী
সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মাঝে এক প্রান্তে মাটি কামড়ে পড়ে ছিলেন সাদমান ইসলাম। তাকে ফিরিয়ে ইনিংসে নিজের প্রথম উইকেট পেয়েছেন ক্যারিয়ারের শেষ টেস্ট খেলতে নামা মোহাম্মদ নবী।
অফ স্পিনারের বলটা টার্ন করবে ভেবে ডিফেন্স করেছিলেন সাদমান। তবে বল সোজা গিয়ে আঘাত করে তার প্যাডে। আঙুল তুলে দিতে দেরি করেননি আম্পায়ার।
১১৪ বলে ৪ চারে সাদমান করেন ৪১ রান। তার বিদায়ের সময় বাংলাদেশের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ১০৬ রান। ১৬ রানে ব্যাটিং করা সাকিব আল হাসানের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ।
দ্বিতীয় সেশনে চার উইকেট
চতুর্থ দিনের দ্বিতীয় সেশনে ২৫ ওভারে ৭২ রান তুলতে ৪ উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। চা বিরতির সময় ৩৪ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ১০২ রান। জিততে হলে এখনো করতে হবে ২৯৬ রান। সাদমান ইসলাম ৩৯ ও সাকিব আল হাসান ১৪ রানে অপরাজিত আছেন।
জীবন পেলেন সাকিব
রশিদ খানের হাতে ফিরতি ক্যাচ দিয়েও বেঁচে গেছেন সাকিব আল হাসান। লেগ স্পিনারকে ব্যাকফুটে ড্রাইভ করতে গিয়ে সোজা ফিরতি ক্যাচ দিয়েছিলেন বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। ডান দিকে এক হাত বাড়িয়ে ক্যাচটি নিতে চেয়েছিলেন রশিদ। কিন্তু বল হাতে জমাতে পারেননি। তখন ১১ রানে ব্যাট করছিলেন সাকিব।
মুশফিকের পথে মুমিনুলও
রশিদ খানের আগের ওভারে ফিরেছিলেন মুশফিকুর রহিম। লেগ স্পিনারের পরের ওভারে ফিরলেন মুমিনুল হকও। দুজনই এলবিডব্লিউ।
রশিদের রাউন্ড দ্য উইকেট থেকে করা বলটা টার্ন করে ঢুকেছিলেন ভেতরে। মুমিনুল খেলতে পারেননি ব্যাটে, বল আঘাত করে তার প্যাডে। আঙুল তুলে দিতে দেরি হয়নি আম্পায়ারের।
মুমিনুল ৩ রান করে ফেরার সময় বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ৮২। এক প্রান্তে ৩৩ রানে ব্যাটিং করা সাদমান ইসলামের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।
রশিদের শিকার মুশফিক
দারুণ চারটি চার মেরে শুরুটা ভালো করেছিলেন মুশফিকুর রহিম। তবে তাকে বেশিক্ষণ টিকতে দেননি রশিদ খান।
লেগ স্পিনার বলটা করেছিলেন গুগলি। ফরোয়ার্ড ডিফেন্স করতে চেয়েছিলেন মুশফিক। তার ব্যাট ফাঁকি দিয়ে বল আঘাত করে প্যাডে। এলবিডব্লিউয়ের আবেদনে আঙুল তুলে দেন আম্পায়ার। রিভিউ নিয়েছিলেন মুশফিক। তবে শেষ রক্ষা হয়নি।
২৫ বলে ৪ চারে মুশফিক করেন ২৩ রান। তখন বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৭৮। ৩২ রানে ব্যাটিং করা সাদমান ইসলামের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন আরেক বাঁহাতি মুমিনুল হক।
বাজে শটে আউট মোসাদ্দেক
প্রমোশন পেয়ে তিন নম্বরে উঠে এসেছিলেন। কিন্তু মোসাদ্দেক হোসেন সুযোগটা কাজে লাগাতে পারলেন না। আউট হলেন খুব বাজে এক শট খেলে।
দরকার ছিল উইকেটে মাটি কামড়ে পড়ে থাকা। অথচ মোসাদ্দেকের শট দেখলে মনে হবে তিনি টি-টোয়েন্টি খেলছেন! জহির খানের অফ স্টাম্পের অনেক বাইরের বল ইন-সাইড আউট করে ছক্কায় উড়াতে চেয়েছিলেন। ক্যাচ উঠে যায় আকাশে। মিড অফ থেকে একটু পেছনে গিয়ে মাথার ওপর দারুণ ক্যাচ নেন আসগর আফগান।
মোসাদ্দেক ১৭ বলে ১২ রান করে ফেরার সময় বাংলাদেশের সংগ্রহ ২ উইকেটে ৫৭। ২৯ রানে ব্যাটিং করা সাদমান ইসলামের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন মুশফিকুর রহিম।
রক্ষার পর অক্কা লিটন
এক বল আগে রিভিউ নিয়ে রক্ষা পেয়েছিলেন। তবে লিটন দাস আউট হয়ে গেলেন বেঁচে যাওয়ার এক বল পরই।
জহির খানের নিচু হয়ে আসা বলটা আঘাত করেছিল লিটনের প্যাডে। সঙ্গে সঙ্গে আঙুল তুলে দেন আম্পায়ার। লিটন এবার রিভিউ নেওয়ার চিন্তাও করেননি।
লিটন ৩০ বলে করেন ৯ রান। তার বিদায়ে ভাঙে ১০.৩ ওভার স্থায়ী ৩০ রানের উদ্বোধনী জুটি। ২১ রানে অপরাজিত আছেন সাদমান ইসলাম। তিন নম্বরে নেমেছেন মোসাদ্দেক হোসেন।
রিভিউ নিয়ে রক্ষা লিটনের
প্রথমবারের মতো আক্রমণে আসা বাঁহাতি রিস্ট স্পিনার জহির খানের প্রথম বলে লিটন দাসকে কট বিহাইন্ডের আউট দিয়েছিলেন আম্পায়ার নাইজেল লং। তবে রিভিউ নিয়ে বেঁচে গেছেন লিটন। টিভি রিপ্লেতে দেখা যায়, বল উইকেটকিপারের গ্লাভসে যাওয়ার আগে লিটনের ব্যাট স্পর্শ করেনি।
আধা ঘণ্টা নষ্ট
বৃষ্টির কারণে দ্বিতীয় সেশনের খেলা শুরু হয়েছে আধা ঘণ্টা দেরিতে, বেলা ২টা ১০ মিনিটে। দিনের বাকি সময়ে অন্তত ৪৮ ওভার খেলানোর চেষ্টা করা হবে।
খেলা শুরুর অপেক্ষা
বৃষ্টি থামার পর উইকেটের কাভার পুরোপুরি সরানো হয়েছে। বেলা ২টা ১০ মিনিটে শুরু হবে দ্বিতীয় সেশনের খেলা।
থেমেছে বৃষ্টি
লাঞ্চ বিরতির নির্ধারিত সময় শেষে খেলা শুরু হতে পারেনি। তবে বৃষ্টি থেমে গেছে। উইকেটের কাভার সরানোও শুরু হয়েছে।
আবার বৃষ্টি
লাঞ্চ বিরতির সময় বৃষ্টি নেমেছে জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে। বেলা ১টা ১০ মিনিটের দিকে উইকেট কাভারে ঢেকে দেওয়া হয়েছে।
উইকেট না হারিয়ে লাঞ্চে বাংলাদেশ
লাঞ্চ বিরতির আগে ৯ ওভার ব্যাটিং করে কোনো বিপদ হতে দেননি সাদমান ইসলাম ও লিটন দাস। লাঞ্চ বিরতির সময় বাংলাদেশের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ৩০ রান। এই ম্যাচ জিততে হলে এখনো ৩৬৮ রান করতে হবে স্বাগতিকদের। সাদমান ২১ ও লিটন ৯ রানে অপরাজিত আছেন।
ওপেনিংয়ে লিটন
লক্ষ্য তাড়ায় উদ্বোধনী জুটিতে পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ। বাঁহাতি সাদমান ইসলামের সঙ্গে ব্যাটিংয়ে নেমেছেন ডানহাতি লিটন দাস। প্রথম ইনিংসে লিটন ব্যাট করেছিলেন তিন নম্বরে। ওপেনিংয়ে নেমেছিলেন সৌম্য।
বাংলাদেশের সামনে বিশাল লক্ষ্য
চতুর্থ দিনে শেষ দুই উইকেট জুটিতে আরো ২৩ রান যোগ করেছে আফগানিস্তান। এরপর স্কোর ২৬০ রেখে হারিয়েছে শেষ দুই উইকেট। জহির খানকে শর্ট লেগে মুমিনুল হকের ক্যাচ বানিয়ে আফগানদের গুটিয়ে দিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৪৮ রানে অপরাজিত ছিলেন আফসার জাজাই।
প্রথম ইনিংসের ১৩৭ রানসহ আফগানিস্তানের লিড ৩৯৭ রানের। এই ম্যাচ জিততে হলে বাংলাদেশকে গড়তে হবে রেকর্ড। চতুর্থ ইনিংসে বাংলাদেশ ২১৫ রানের বেশি তাড়া করে জিততে পারেনি কখনো। এই মাঠে সর্বোচ্চ ৩১৭ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড আছে নিউজিল্যান্ডের।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
আফগানিস্তান ১ম ইনিংস: ৩৪২ ও ২য় ইনিংস: ৯০.১ ওভারে ২৬০
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ২০৫।
রান আউট আহমাদজাই
একটি ছক্কা হাঁকানোর পর রান আউটে কাটা পড়েছেন ইয়ামিন আহমাদজাই।
সাকিব আল হাসানের বল কাভারে ঠেলে সিঙ্গেলের জন্য ছুটেছিলেন আফসার জাজাই। লিটন দাসের থ্রো ধরে স্ট্রাকিং প্রান্তের স্টাম্প ভাঙেন মুশফিকুর রহিম। আহমাদজাই তখন বেশ দূরেই।
আহমাদজাই ৯ রানে ফেরার সময় আফগানিস্তানের সংগ্রহ ৯ উইকেটে ২৬০ রান। ৪৮ রানে অপরাজিত আছেন আফসার। শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে নেমেছেন জহির খান।
দুই ঘণ্টা পর খেলা শুরু
চতুর্থ দিনের খেলা শুরু হওয়ার কথা ছিল ২০ মিনিট এগিয়ে সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে। কিন্তু বৃষ্টির বাধায় খেলা শুরু হয়েছে দুই ঘণ্টার বেশি সময় পর বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে।
আফগানিস্তান দিন শুরু করেছে ৮ উইকেটে ২৩৭ রান নিয়ে। আফসার জাজাই ৩৪ ও ইয়ামিন আহমাদজাই শূন্য রান নিয়ে নেমেছেন। ৩৭৪ রানের লিডটা আফগানরা কোথায় নিয়ে যায়, সেটাই এখন দেখার।
খেলা শুরু ১১টা ৫০-এ
বেলা ১১টা ১৫ মিনিটে দ্বিতীয়দফা মাঠ পরিদর্শনের পর খেলা শুরুর সময় জানিয়েছেন আম্পায়াররা। ১১টা ৫০ মিনিটে শুরু হবে চতুর্থ দিনের খেলা। লাঞ্চ বিরতি হবে ১টায়। ৩টা ৪০ মিনিটে হবে চা বিরতি। খেলা হবে বিকেল ৫টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত।
খেলা শুরুর অপেক্ষা
উইকেট থেকে সরানো হয়েছে সব কাভার। দুই দলের খেলোয়াড়রা ওয়ার্মআপ করছেন মাঠে। এখন শুধু খেলা শুরুর অপেক্ষা।
প্রস্তুত হচ্ছে মাঠ
সকাল দশটার একটু পর বৃষ্টি থেমেছে। সাড়ে দশটায় মাঠ পরিদর্শন করেন মাঠের দুই আম্পায়ার ও রিজার্ভ আম্পায়ার। এর দশ মিনিট পর শুরু হয় উইকেট থেকে কাভার তোলার কাজও। বেলা সোয়া এগারোটায় আবার মাঠ পরিদর্শন করবেন আম্পায়াররা।
বাড়ছে অপেক্ষা
বৃষ্টি থেমেছে। তবে সকাল দশটার দিকেও জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের উইকেট কাভারে ঢাকা রয়েছে। চতুর্থ দিনের খেলা শুরুর অপেক্ষা তাই বাড়ছেই।
চট্টগ্রামে বৃষ্টি
আবহাওয়ার পূর্বাভাসেই জানা গিয়েছিল, চট্টগ্রাম টেস্টের শেষ দুই দিনে বাগড়া দিতে পারে বৃষ্টি। সেটিই সত্যি হয়েছে। চট্টগ্রাম থেকে রাইজিংবিডির ক্রীড়া প্রতিবেদক ইয়াসিন হাসান জানিয়েছেন, গত রাত থেকেই চট্টগ্রামে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। সকাল সোয়া নয়টার দিকেও বৃষ্টি পড়ছিল জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে। উইকেট কাভারে ঢাকা রয়েছে। আজ চতুর্থ দিনে ২০ মিনিট আগে খেলা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সেটি নিশ্চিতভাবেই হচ্ছে না।
আগে শুরু হবে খেলা
আলোকস্বল্পতায় তৃতীয় দিনের মিনিট বিশেক বাকি থাকতেই শেষ হয়েছিল খেলা। আজ চতুর্থ দিনের খেলা ২০ মিনিট এগিয়ে সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে শুরু হবে। আফসার জাজাই ৩৪ ও ইয়ামিন আহমাদজাই শূন্য রান নিয়ে ব্যাটিং শুরু করবেন।
অসম্ভবের সামনে বাংলাদেশ
তৃতীয় দিন শেষে আফগানিস্তানের লিড হয়ে গেছে ৩৭৪, হাতে এখনো ২ উইকেট। পরিসংখ্যান ও ইতিহাস বলছে, ম্যাচটা বাংলাদেশের নাগালের বাইরে চলে গেছে। এই ম্যাচ বাঁচাতে হলে অসম্ভবের চেয়েও বেশি কিছু করতে হবে বাংলাদেশকে।
চতুর্থ ইনিংসে সর্বোচ্চ ২১৫ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড আছে বাংলাদেশের। চতুর্থ ইনিংসে বাংলাদেশের ৩০০ পেরোনো স্কোরই আছে তিনটি, যার তিনটিতেই বাংলাদেশ হেরেছে। জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ৩১৭ রানের বেশি তাড়া করে জিততে পারেনি কোনো দল। আফগানদের বিপক্ষে জিততে হলে বাংলাদেশকে সব ইতিহাসই তাই নতুন করে লিখতে হবে।
তৃতীয় দিন শেষে
আফগানিস্তান ১ম ইনিংস: ৩৪২ ও ২য় ইনিংস: ৮৩.৪ ওভারে ২৩৭/৮
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ২০৫।
রাইজিংবিডি/ঢাকা/৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯/পরাগ
রাইজিংবিডি.কম
আরো পড়ুন