পকেটমারদের টার্গেট ছিল নিহতদের স্বজনরা
সোমবার সকালে বুড়িগঙ্গা নদীতে লঞ্চডুবির ঘটনায় এ পর্যন্ত ৩০ জনের লাশ উদ্ধার করেছেন ফায়ার সার্ভিস, কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর সদস্যরা। লঞ্চডুবির খবর শুনে নিহতদের স্বজনরা প্রথমে সদর ঘাট ও পরে মিটফোর্ড হাসপাতালে ভিড় করেন। এ সময় কিছু পকেটমার সেসব শোকবিহ্বল স্বজনদের টার্গেট করে মোবাইল, মানিব্যাগ চুরি করেন। কয়েকজন পকেটমারকে হাতেনাতে ধরে পিটিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে জনগণ।
পকেটমারের এ দৃশ্য দেখে অনেকে অবাক হয়ে যান। তারা বলাবলি করতে থাকেন, ‘যেখানে নিহতদের স্বজনদের সান্ত্বনা দিয়ে ধরে রাখা যাচ্ছে না। তখন পকেটমাররা তাদের মোবাইল, মানিব্যাগ চুরির ধান্দা করছে। ওদের কেউ কি কখনো মারা যাবে না।’
সোমবার সকাল ১০টার দিকে ময়ূর-২ নামের একটি লঞ্চের ধাক্কায় মর্নিং বার্ড নামের যাত্রীবাহী লঞ্চ ডুবে যায়। কয়েকজন যাত্রী সাঁতরে পাড়ে উঠলেও অনেকেই মারা গেছেন। নিখোঁজ রয়েছেন অনেকে। নিখোঁজদের উদ্ধারে অভিযান চলছে।
** বুড়িগঙ্গায় লঞ্চডুবি: নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ৫ সদস্যের কমিটি
** ডাক্তার দেখাতে এসে লাশ হলেন একই পরিবারের ৩ জন
** বুড়িগঙ্গায় লঞ্চডুবির ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন
**বুড়িগঙ্গায় লঞ্চডুবি: ময়ূর-২ আটক
**লঞ্চডুবি: নারায়ণগঞ্জ থেকে আসছে উদ্ধারকারী জাহাজ
**বুড়িগঙ্গায় লঞ্চডুবির ঘটনায় নিহত বেড়ে ৩০
**বুড়িগঙ্গায় লঞ্চডুবি: ১৫ জনের লাশ উদ্ধার
**অর্ধশতাধিক যাত্রী নিয়ে বুড়িগঙ্গায় লঞ্চডুবি
ঢাকা/মামুন/রফিক
রাইজিংবিডি.কম
আরো পড়ুন
