আমরা রবীন্দ্রনাথ ও নজরুল ভালোবাসি। দুজনই বাংলা ভাষার কবি। বাংলাদেশের কবি, বাঙালি কবি। আমরা তাদের সাহিত্য পড়ি, আলোচনা-সামালোচনা ও গবেষণা করি। রবীন্দ্র-নজরুল সংগীত আমাদের সংগীতের অন্যতম উপাদান। কারণ রবীন্দ্রনাথ তাঁর লেখা দিয়ে আবহমান বাঙালির চিরচেনা বাংলাদেশ ও বাংলা ভাষার কথা বলেছেন। তিনি বিশ্ব দরবারে বাংলা ভাষাকে আলোকিত করেছেন।
অন্যদিকে নজরুল আমাদের যুদ্ধদিনের কবি, প্রাণ ও প্রেরণার কবি, তারুণ্যের কবি। নজরুল তাঁর লেখা দিয়ে মানব মুক্তির কথা বলেছেন, দেশের কথা বলেছেন, নিপীড়িত-বঞ্চিত মানুষের কথা বলেছেন। তিনি আমাদের জাতীয় কবি।
১৯৪৭ সালে ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ হলেও কবি নজরুল পাকিস্তানকে সমর্থন করেননি। কবি মুসলীম লীগকে পছন্দও করেতন না। দেশভাগ হলেও নজরুল পরিবার নিয়ে কলকাতা থেকে যান। অবশ্য এ সময় তিনি পুরোদমে অসুস্থ ছিলেন। দেশভাগ পরবর্তী অনেক পাকিস্তানপন্থি ও রবীন্দ্রবিরোধীরা অপপ্রচার শুরু করলেন যে, রবীন্দ্রনাথ হিন্দু; ভারতের কবি। কাজী নজরুল মুসলমান; পাকিস্তানের কবি। নজরুল যে হিন্দু নারী বিবাহ করেছেন সেটিকেও উপক্ষো করে তাঁরা রবীন্দ্রনাথের বিরুদ্ধে বলা শুরু করলেন। ১৯৪৮ সালে ঢাকায় রবীন্দ্রজয়ন্তী উদযাপন সূচনাকে পশ্চিম পাকিস্তানিরা ভালো চোখে দেখেনি। ১৯৪৮ সালের মে মাসের ৯ তারিখের পর থেকে ঢাকা এবং পূর্ব বাংলার বিভিন্ন স্থানে রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী পালিত হয়ে আসছে। যা স্বাধীন বাংলাদেশেও পঞ্চাশ বছর ধরে চলমান।
কিন্তু ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, পশ্চিম পাকিস্তানিরা আমাদের দুই প্রধান বাঙালি কবিকে নিয়ে রাজনীতি করেছেন। একজনকে অন্যজনের বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়েছেন। রবীন্দ্র নজরুলকে জীবদ্দশায়ও অনেকে আক্রমণ করেছেন। সাতচল্লিশ পরবর্তী বারবার আমাদের ভাষা সংস্কৃতির উপর আঘাত করে দমিয়ে রাখতে চেয়েছেন পশ্চিম পাকিস্তান ও তাদের অনুসারীরা। অনেক সময় এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন আমাদের বাঙালি অনেক কবি, সাহিত্যিক, রাজনৈতিক ও মৌলবাদীরা। দেশভাগের পর ঢাকাকেন্দ্রিক এই অপরাজনীতি বারবার লক্ষ্য কার যায়। ‘বায়ান্নর মার্কিন গোপন দলিল-১৭’ এর নথিতে এরকম কিছু অজানা তথ্য উঠে এসেছে পরবর্তীতে।
১৯৫৫ সালে ঢাকায় উপমহাদেশের প্রখ্যাত নৃত্যশিল্পী বুলবুল চৌধুরীর নামে প্রতিষ্ঠিত হয় বাফা। এই প্রতিষ্ঠানে তৎকালীন রবীন্দ্রসংগীত শিখিয়েছেন শিল্পী কলিম শরাফী, ভক্তিময় সেনগুপ্ত ও আতিকুল ইসলাম। তৎকালীন পূর্ববাংলায় রবীন্দ্র চর্চায় বাফার গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন ছায়ানটের অন্যতম রুপকার সনজীদা খাতুন। ১৯৬১ সালে রবীন্দ্রনাথের জন্মশতবর্ষ উদযাপনের পরপর শিল্পী সাংস্কৃতিক কর্মীদের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয় ছায়ানট। ঢাকার বটমূলে পয়লা বৈশাখ উদযাপন একদিকে যেমন ছিল বাঙালি সংস্কৃতির উৎসব। অন্যদিকে ছিল পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের অংশ। পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী এবং তাদের অনুসারীরা সবসময় বাঙালি সংস্কৃতিকে ধ্বংস ও দমিয়ে রাখতে চেষ্টা করতেন।
১৯৬৭ সালের ৭ নভেম্বর ঢাকার তৎকালীন মার্কিন কনসাল ডরিস ভার্জিনিয়া মেটকাফ ওয়াশিংটনে পাঠানো এক বার্তায় মন্তব্য করেছিলেন:
‘বাঙালিদের বিরুদ্ধে মুসলিম লিগের ওই মিশন ছিল উচ্চাভিলাষী। কারণ, শিক্ষিত বাঙালিরা রবীন্দ্রনাথকে শেক্সপিয়ার-ওয়ার্ডসওয়ার্থ-ইয়েটস-গ্যেটের দলভুক্ত মনে করেন। অন্যদিকে নজরুলকে তাঁরা মনে করেন জর্জ এম কোহেন এবং আরভিং বার্লিনদের (এই দুজনই মার্কিন লেখক ও গীতিকার) দলভুক্ত। যদিও নজরুল মুসলমান হয়েও পাকিস্তান সমর্থন করেননি। তিনি তাঁর হিন্দু স্ত্রীকে নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে বাস করেন।’
মার্কিন কনসালের বর্ণনায়-
‘১ সেপ্টেম্বর ১৯৬৭ পাকিস্তান সরকার ঢাকায় ব্যাপক উদ্দীপনায় নজরুল একাডেমি প্রতিষ্ঠা করে। এর উদ্দেশ্য ছিল মুসলিম ঐতিহ্য ও উত্তরাধিকারের ভিত্তিতে পাকিস্তানি সংস্কৃতির উন্নয়ন সাধন করা। ২৪ সেপ্টেম্বরে মুসলিম লিগের নেতা খান এ সবুরকে একাডেমির প্রধান পৃষ্ঠপোষক করা হয়। অথচ তিনি কোনো সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নন এবং সাহিত্যে তাঁর অনুরাগও নেই।’
ওই প্রতিবেদনে আরো স্পষ্টভাবে উঠে এসেছে, মূলত ঢাকায় নজরুল একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল সেই সময় নজরুলকে রবীন্দ্রনাথের বিরুদ্ধে কৌশলে দাঁড় করিয়ে হিন্দু-মুসলিম বিভেদ সৃষ্টির জন্য। কারণ পূর্ব বাংলায় তখন রবীন্দ্রনাথ ও নজরুলকে নিজ দেশের স্বকীয়তার শিল্পী হিসেবেই বাঙালিরা গ্রহণ করেছিল। আর সেই সময় মুসলীম লিগের নেতা খান এ সবুর বাঙালির আকাঙ্খা ও বিশ্বাসের বিরুদ্ধে আক্রমণ চালান। প্রকৃতপক্ষে বাংলা ভাষা, সংস্কৃতি ও বাঙালি জাতীয়তাবাদ ঠেকাতে পাকিস্তানি সরকার এবং মুসলিম লিগের সমর্থকরা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিরুদ্ধে মুসলিম কবি বিবেচনায় নজরুলকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন।
ঠিক একই ধারাবাহিকতায় ১৯৬৭ সালের ২৩ জুন, পাকিস্তানি সরকারের তদান্তীন তথ্যমন্ত্রী ঢাকার নবাব বাড়ির খাজা শাহাবুদ্দিন বেতার ও টেলিভিশনে রবীন্দ্রসংগীত প্রচার বন্ধ করে ফতোয় জারি করে জানালেন- ‘রবীন্দ্রসংগীত আমাদের সংস্কৃতি নয়, এই সংগীত পাকিস্তানের আদর্শবিরোধী’। এই ফতোয়ার বিরুদ্ধে পূর্ব বাংলার ১৯ জন নাগরিক বিবৃতি দিয়ে প্রতিবাদে জানালেন যে, রবীন্দ্রনাথ পাকিস্তানের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এই সময় রবীন্দ্রনাথ ও তাঁর সংগীতের বিরুদ্ধে পাল্টা বিবৃতি দিলেন রবীন্দ্রবিরোধী এবং পাকিস্তানপন্থি ৪২ জন।
সেসময় অধ্যাপক খান সারওয়ার মুরশিদ বলেছিলেন, ‘রবীন্দ্রনাথের বর্ণাঢ্য বিচিত্রমুখী অবদান বাঙালিসত্তাকে ঋদ্ধ করেছে। পাকিস্তানি (তৎকালীন পূর্বপাকিস্তান) হয়েও আমরা তাঁর অংশীদার। সুতরাং সে মহৎ সাহিত্য আমার এবং আমার উত্তরাধিকারীকে আমি তা থেকে বঞ্চিত হতে দেব কেন?’
কিন্তু এর পরই ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউটে তিনদিন ধরে পালিত হয় বুলবুল ললিতাকলা কেন্দ্র (বাফা), ছায়ানট, ক্রান্তির সম্মেলন অনুষ্ঠান। চারিদিকে পুরোদমে বইতে শুরু করে রবীন্দ্র হাওয়া। রবীন্দ্রসংগীত আরো মানুষের মুখে মুখে প্রচারিত হতে লাগলো তখন। বঙ্গবন্ধু কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পরপর ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি এক ভাষণে তিনি স্পষ্টভাবে বলেছিলেন, 'আমরা মির্জা গালিব, সক্রেটিস, শেকসপিয়ার, অ্যারিস্টটল, দান্তে, লেনিন, মাও সে তুং পড়ি জ্ঞান আহরণের জন্য, আর সরকার আমাদের পাঠে নিষিদ্ধ করে দিয়েছেন রবীন্দ্রনাথের লেখা, যিনি একজন বাঙালি কবি এবং বাংলা কবিতা লিখে বিশ্বকবি হয়েছেন। আমরা এ ব্যবস্থা মানি না। আমরা রবীন্দ্রনাথের বই পড়বই, আমরা রবীন্দ্রসঙ্গীত গাইবই এবং রবীন্দ্রসঙ্গীত এ দেশে গীত হবেই।'
প্রয়াত জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান তাঁর এক প্রবন্ধে উল্লেখ করেছেন, ‘রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্পর্কিত এই বিতর্ক শুরু হওয়ার আগেই আমি রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে পূর্ব পাকিস্তানের লেখকদের প্রবন্ধের একটি সংকলনের কাজে হাত দিয়েছিলাম। তথ্যমন্ত্রীর বিবৃতির পরে আমার সে-প্রয়াস অন্য মাত্রা নিলো। আমার প্রস্তাবিত লেখকদের কেউ কেউ সরকারি কর্মকর্তা হওয়ায় তাঁরা এতে লিখবার ঝুঁকি নিতে রাজি হলেন না, কিন্তু অন্য অনেকে আবার বেশ উৎসাহী হয়ে উঠলেন। পরিকল্পিত সংকলনটি সরকারি নীতির উপযুক্ত প্রতিবাদ হিসেবে গণ্য হলো। আমি জয়নুল আবেদিনকে ধরলাম বইটির জন্যে রবীন্দ্রনাথের একটি প্রতিকৃতি এঁকে দিতে। তিনি আমার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, আমি কি তাঁকে প্রতিকৃতিশিল্পী মনে করি? বললাম, তা নয়; যে-মনোভাব নিয়ে তিনি সরকারি নীতির বিরুদ্ধে বিবৃতিতে স্বাক্ষর দিয়েছেন, সেই মনোভাব থেকেই যদি ছবিটা এঁকে দেন! তিনি আর দ্বিধা করলেন না। মুহম্মদ শহীদুল্লাহ তখন তাঁর বয়স ৮২, রবীন্দ্রসংগীত-বিষয়ে বিতর্ক এড়িয়ে গেছেন এ-যাবত। তাঁর কাছে যখন আমার সংকলনের জন্যে লেখা চাইলাম, তিনি বললেন, তিনি মুখে-মুখে বলে যাবেন, আমি যেন শ্রুতিলিপি নিই।
একদিন তাঁর বাড়িতে, একদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কলাভবনে তাঁর অফিসকক্ষে বসে কাজটা করলাম। পরে তিনি সংশোধন করে দিলে সংকলনের গোড়ায় সেটা ছাপলাম। যতদূর জানি, এটাই শহীদুল্লাহর শেষ লেখা। তিরিশজন প্রাবন্ধিকের লেখা নিয়ে রবীন্দ্রনাথ বের হলো ১৯৬৮ সালে। এর প্রকাশনা-অনুষ্ঠানে যেমন জনসমাগম হলো, পত্র-পত্রিকায় তেমনি তার খবর বের হলো গুরুত্বের সঙ্গে। পরের বছরেই তো শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ঘটল গণ-অভ্যুত্থান, বাঙালি জাতীয়তাবাদের ঢেউ তুঙ্গে উঠল। সভা-সমিতিতে ‘আমার সোনার বাংলা’ গাওয়া প্রায় রেওয়াজ হয়ে দাঁড়াল।’
আমরা আমাদের স্বাধীনতার সেই স্বপ্নবুনোন থেকেই রবীন্দ্রনাথ ও তাঁর রচিত জাতীয় সংগীতকে ভালোবাসি। নজরুলের গান ও কবিতাকে ভালোবেসে আসছি। একাত্তরের যুদ্ধদিনে আমাদের যোদ্ধারা জাতীয় সংগীত ও নজরুলের গান এবং কবিতা গেয়ে যুদ্ধ করতেন। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকেও রবীন্দ্র নজরুলের গান, কবিতা, বাণী প্রচার করা হতো। বঙ্গবন্ধু রবীন্দ্রনাথ ও নজরুলকে ভালোবাসতেন। তিনি নিজেও জাতীয় সংগীত খুব পছন্দ করতেন।
একাত্তর সালে পাকিস্তানের পরাধীন থেকে মুক্ত হলে বঙ্গবন্ধু ও সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ১৯৭২ সালের ১৩ জানুয়ারি রবীন্দ্রনাথের ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি’ গানের দশ লাইন জাতীয় সংগীত হিসেবে এবং নজরুলের সন্ধ্যা কাব্য গ্রন্থের ‘নতুনের গান’ কবিতার ‘চল চল চল’ শিরোনামের ২১ লাইনকে রণসংগীত হিসেবে মন্ত্রীসভার বৈঠকে নির্বাচন করে। এর মাধ্যমে প্রধান দুই কবিকে সম্মানের সাথে মূল্যায়ন করা হয়। কিন্ত তারপরও আমাদের দেশে রবীন্দ্রনাথ ও নজরুল নিয়ে বহু আলোচনা সমালোচনা রয়েছে। নজরুলকেও নাস্তিক তকমা দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তানপন্থি, মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িক মানুষেরা এখনো আমাদের সংস্কৃতি থেকে রবীন্দ্র সৃষ্টিকে দূরে রাখার সর্বদা প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এমনকি পাঠ্যপুস্তক থেকেও রবীন্দ্র রচনা মূছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। চেষ্টা করা হয়েছে আমাদের জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের। কিন্তু আমাদের স্বাধীনতার অন্যতম মূলমন্ত্র ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা। বঙ্গবন্ধু বারবার বলেছেন, ‘ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয়। সকল ধর্মকে শ্রদ্ধা ও সম্মান করা’।
আমরা বাঙালি, আমাদের দেশে বহু ধর্মের মানুষ মিলে মিশে বসবাস করে আসছি আমরা। আমরা যেমন আমাদের ভাষা, সংস্কৃতি ও ভূখন্ড এবং জাতীয়তাকে ভালোবাসি ঠিক একইভাবে রবীন্দ্র নজরুল সৃষ্টিকে ভালোবাসি। কারণ রবীন্দ্রনাথ ও নজরুল আমাদের চির আধুনিক কবি। আমাদের দেশের কবি, মাটির কবি, বাংলাদেশের কবি আমাদের যুদ্ধদিনের কবি।
তথ্য সহায়ক ০১. মিজানুর রহমান খান, রবীন্দ্রনাথের বিরুদ্ধে নজরুলকে ব্যবহার, প্রথম আলো, ১৭ ফ্রেবয়ারি, ২০১৪। ০২. বিশ^জিৎ ঘোষ, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় এবং রবীন্দ্রনাথ, প্রথম আলো, ০৩ মে, ২০১৩। ০৩. বাশার খান, নজরুলকে ঢাকার আনার ইতিহাস, বাংলা ট্রিবিউন, ২৭ আগস্ট, ২০১৯। ০৪. সৌমিত্র শেখর, কবি নজরুলকে কেন প্রয়োজন, ২৭ আগস্ট, ২০১৫। ০৫. দীপঙ্কর গৌতম, আমাদের জাতীয় সংগীত ও রবীন্দ্রনাথ, দৈনিক জাগরণ, ০৮ মে, ২০১৯। ০৬. অনন্য মুশফিক, সনজীদা খাতুন ও আলোর পথযাত্রী, দৈনিক ভোরের কাগজ, ০৬ এপ্রিল, ২০১৮। ০৭. আগে তো আমাদের বাঙালি হতে হবে, সনজীদা খাতুন, দ্য ওয়াল, পুজো ম্যাগাজিন, ১৪২৬। ০৮. আনিসুজ্জামান, রবীন্দ্রনাথ ও বাংলাদেশ, ৬ মে, ২০১৮, কালি ও কলম। ০৯. ড. তানভীর আহমেদ, বঙ্গবন্ধুর ভাবনায় রবীন্দ্রনাথ, রাইজিংবিডি.কম, ৭ আগস্ট ২০২১ ১০. মোজাফ্ফর হোসেন, টার্গেট রবীন্দ্রনাথ না জাতীয় সংগীত, রাইজিংবিডি.কম, ৫ আগস্ট, ২০১৯)