দেশের বাজারে দাম স্বাভাবিক রাখতে গত ৬ নভেম্বর চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। পাশাপাশি আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহার করে নিয়েছে সরকার। আগামী ১২ ডিসেম্বরের মধ্যে আমদানিকৃত চাল বাজারজাত করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে থেকে ৯১ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির অনুমতি পেয়েছেন ১৩ জন আমদানিকারক। তারা এখন চাল আনার প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন।
আমদানিকারকরা জানিয়েছেন, ইমপোর্ট পারমিট পাওয়ার পর চাল আমদানি শুরু করবেন তারা। তাদের ধারণা, আগামী সপ্তাহে বাজারে আসতে পারে ভারতীয় চাল।
হিলি স্থল বন্দরের আমদানিকারক নুর ইসলাম বলেন, ‘এই বন্দরের ১৩ জন আমদানিকারক চাল আনার অনুমতি পেয়েছেনে। তারা ইতোমধ্যে চাল আনতে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন। চাল আমদানিতে যে সময়সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে তা খুবই কম। কারণ আগামী ১২ ডিসেম্বরের মধ্যে চাল বাজারজাত করতে হবে। এছাড়াও এবার আরো কিছু নির্দেশনা দেওয়া আছে। যে প্যাকেটে চাল আমদানি করা হবে সেই প্যাকেটেই বাজারে বিক্রি করতে হবে এবং প্রতিদিনের আমদানি, বিক্রি ও মজুতের তথ্য স্থানীয় খাদ্য অফিসে জমা দিতে হবে।’
হিলি বন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধের উপ-সহকারী কর্মকর্তা ইউসুফ আলী বলেন, ‘চাল আমদানির জন্য ইমপোর্ট পারমিট এখনো কেউ পায়নি। ইমপোর্ট পারমিট পেলে আমদানিকারকরা চাল আমদানি করতে পারবেন।’