অর্থনীতি

সূচকের পতন, ডিএসইতে লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে

ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই ও সিএসই) সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে। একইসঙ্গে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।

ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসই’র প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩৩.৬১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৬২৪ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়া সূচক ৭.৩৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২৬৩ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৯.৫৭ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৫৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

ডিএসইতে মোট ৩৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১৫৭টি কোম্পানির, কমেছে ১৯৬টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৪২টির।

ডিএসইতে এদিন মোট ৫০৩ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৮১ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক ৬৩.১৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৫০৪ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১০৬.১৯ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৬৫৯ পয়েন্টে, শরিয়া সূচক ৮.৮৮ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২০ পয়েন্টে এবং সিএসই৩০ সূচক ৬৬.৮৪ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৬৯৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

সিএসইতে ২২৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৬৪টি কোম্পানির, কমেছে ১৪০টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৪টির।

দিন শেষে সিএসইতে ১৭ কোটি ৬৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।