প্রতিদিন জীবনের তাগিদে আমরা ছুটে বেড়াই, অক্লান্ত পরিশ্রম করি। শহুরে জীবনে জ্যামে আটকানো এখন বাধ্যতামূলক বিষয় হয়ে যাচ্ছে আমাদের প্রাত্যহিক দিনে। সবার হাতেই সময় কম। এই ব্যস্ত সময়ে যদি বাসার একটি কাজে কিছুটা সময় কম লাগে, তাহলে মন্দ কি?
একমাত্র বিবর্তনই সত্য। আধুনিকতার ছোঁয়া লেগেছে আমাদের সবার জীবনেই। রিমার্ক এলএলসি ইউএসএ’র অ্যাফিলিয়েটেড প্রতিষ্ঠান রিমার্ক এইচবি বাংলাদেশ মানুষের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধির প্রয়াসে কাজ করে যাচ্ছে। তিন বছরের রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের ফসল বাংলাদেশের একমাত্র ম্যাজিক প্রেস ডিস্পেন্সিং সিস্টেমে লিকুইড ডিশ ওয়াশ ‘রিফ্রেশিং লাইম’ নিয়ে এসেছে বাজারে। সানবিট প্রতিনিয়ত নতুন উদ্ভাবনে বিশ্বাসী। ম্যাজিক প্রেসের প্রবর্তন লিকুইড ডিস্পেন্সিং এক্সপেরিয়েন্সে সাশ্রয় এবং স্বাচ্ছন্দ্যের নতুন মাত্রা যোগ করেছে। এই টেকনোলজি বর্তমানে দেশে আর কারো কাছে নেই।
বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে ডিশ ওয়াশিং এক্সপেরিয়েন্সকে ভিন্ন মাত্রা দিতে রিমার্ক এইচবি’র নতুন সংযোজন সানবিট ম্যাজিক প্রেস। ম্যাজিক প্রেস ডিস্পেন্সিং সিস্টেমে ডিশ ওয়াশিং খুব সহজ হয়েছে। মাত্র দুই সেকেন্ডের ম্যাজিক প্রেসে সরাসরি লিকুইড ডিশ ওয়াশ থালা-বাসনের ওপর প্রয়োগ করে ধুয়ে ফেলা যাবে সিংক-ভর্তি এঁটো থালা-বাসন। অল্প একটু সানবিট ডিশ ওয়াশ লিকুইডে অনেক ফেনা হয় তাই, অনেকগুলো থালা-বাসন একবারেই পরিষ্কার করা যাবে, যা দারুণ সাশ্রয়ী। ম্যাজিক প্রেসে আপনি সরাসরি লিকুইড ডিশ ওয়াশ থালা-বাসনের ওপর প্রয়োগ করতে পারবেন, আপনার যতটুকু দরকার, ঠিক ততটুকুই।
সানবিটের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা পরিমনি বলেছেন, ‘আপনার রান্নাঘরে সানবিট এনে দেবে নতুন চমক। বাংলাদেশের প্রথম ম্যাজিক প্রেস টেকনোলজির আছে এক্সট্রিম গ্রিজ কাটার ফর্মুলা, যা একদমই অল্প পরিশ্রমে আপনাকে দেবে সম্পূর্ণ নতুন এক ডিশ ওয়াশিং এক্সপেরিয়েন্স।’
সানবিটের ব্র্যান্ড হেড শাহরিয়ার মোহতাদি বলেছেন, ‘সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে বাংলাদেশে তৈরি হচ্ছে হোম কেয়ার ও পার্সোনাল কেয়ারের পণ্য। মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় প্রতিষ্ঠিত ইকো ফ্রেন্ডলি ফ্যাক্টরিতে সব পণ্য আস্থার সাথে তৈরি ও বাজারজাত করে যাচ্ছি এবং আগামীতে আমরা আরো কিছু পণ্য সংযোজন করব। বাংলাদেশের ডিশ ওয়াশ ব্র্যান্ড হিসেবে একমাত্র সানবিট-ই ৯৯.৯৯% জীবাণুমুক্ততার ওয়াফেন রিসার্চ ল্যাব সার্টিফিকেশন অর্জন করেছে। বাংলাদেশের মানুষের হাতে সুলভ মূল্যে নিজের দেশে তৈরি বিশ্বমানের পণ্য পৌঁছে দিতে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এ লক্ষ্য নিয়েই আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি প্রতিনিয়ত।’