সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (৬ নভেম্বর) চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বাড়লেও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ডিএসই ও সিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমেছে। দিনশেষে ডিএসই ও সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৭.৯৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩৪৭ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়া সূচক ০.৯৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৯২ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ০.০১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৬৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৯৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৮৫টি কোম্পানির, কমেছে ২৮১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩টির।
ডিএসইতে এদিন মোট ৬৫১ কোটি ২০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮৩৯ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫.৭৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৬০ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২২.৪৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৮৯৯ পয়েন্টে, শরিয়া সূচক ৩.১৮ পয়েন্ট কমে ৯৫৬ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৬.৪২ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ২৭৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে ২০৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১০৬টি কোম্পানির, কমেছে ২০টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪টির।
দিনশেষে সিএসইতে ৫ কোটি ২১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫ কোটি ৯৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।