সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে।
এদিন ডিএসই ও সিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমেছে। সেই সঙ্গে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দামও কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩০.৭৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৩১৬ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৪.৬৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৮৭ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ২.২১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে, শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৯৭টি কোম্পানির, কমেছে ২৪৬টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫২টির।
এদিন ডিএসইতে মোট ৫৪১ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬৫১ কোটি ২০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭.৮৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৩৮ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৯.২৯ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৮৫৯ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ২.৩২ পয়েন্ট কমে ৯৫৫ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ২৯.৯৭ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ২৫৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে ২১৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে, শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৭৭টি কোম্পানির, কমেছে ১১৭টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২১টির।
দিন শেষে সিএসইতে ৫ কোটি ৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫ কোটি ২১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।