ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সূচক পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে।
এদিন ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে। উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৪৭.৬৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ১৯৭ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়া সূচক ১০.৯৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৫১ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১৫.৫৮ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯১৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৮৩টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৬৬টি কোম্পানির, কমেছে ২৬৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৪টির।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৬৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৩৯৩ কোটি ৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬১.৮১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৮৭৩ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৯৮.৩৪ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৫৭৩ পয়েন্টে, শরিয়া সূচক ৮.৩২ পয়েন্ট কমে ৯২৯ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৮৪.৭১ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৭২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে ২১৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৪২টি কোম্পানির, কমেছে ১৩৫টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৯টির।
দিন শেষে সিএসইতে ১২ কোটি ৫৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫ কোটি ২৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।