আন্তর্জাতিক

মিয়ানমারে পৌঁছেছে রাশিয়ার ৫ যুদ্ধজাহাজ

যৌথ সামরিক মহড়ায় যোগ দিতে রাশিয়ার প্রশান্ত মহাসাগরীয় নৌবহর থেকে পাঁচটি জাহাজ মিয়ানমারের থিলাওয়া বন্দরে পৌঁছেছে। এর মধ্যে চারটি করভেট ও একটি লজিস্টিক জাহাজ রয়েছে।

সোমবার (২২ অক্টোবর) মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের বরাতে এই খবর দিয়েছে এএফপি।

মিয়ানমারের গ্লোবাল নিউ লাইট জানিয়েছে, রাশিয়ান জাহাজগুলো ‘হারবার ফেজ’ মহড়ায় অংশ নেবে। সংবাদপত্রটি  বিস্তারিত কিছু বলেনি।

এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এটি মিয়ানমারের নৌবাহিনীর সঙ্গে রাশিয়ার দ্বিতীয় যৌথ সামরিক মহড়া। দেশ দুটি এর আগে গত বছরের নভেম্বরে আন্দামান সাগরে যৌথ সামরিক মহড়া চালিয়েছিল।

চীনের পাশাপাশি রাশিয়াও মিয়ানমার জান্তার ঘনিষ্ঠ মিত্র। মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোকে দমনে অস্ত্র ও কূটনৈতিক সমর্থন প্রদান করে মস্কো।

বিশ্লেষকরা বলছেন, স্থলে সেনারা চাপের মধ্যে থাকায় মিয়ানমারের জান্তা ক্রমবর্ধমানভাবে রাশিয়ার বিমানবাহিনীর ওপর নির্ভর করছে। বিদ্রোহীদের ওপর হামলা চালাতে রাশিয়ার তৈরি সুখয় এসইউ-৩০, মিগ-২৯ এবং ইয়াক বিমান ব্যবহার করছে মিয়ানমার।

চীনের পাশাপাশি, মস্কো মিয়ানমার জান্তার ঘনিষ্ঠ মিত্র। মিয়ানমারের সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিরোধিতাকে দমন করার জন্য অস্ত্র ও কূটনৈতিক সমর্থন প্রদান করে রাশিয়া।

বিশ্লেষকরা বলছেন, স্থলে সেনারা চাপের মধ্যে থাকায় মিয়ানমার জান্তা ক্রমবর্ধমানভাবে তাদের বিমানবাহিনীর ওপর নির্ভর করছে। তাদের কাছে রয়েছে রাশিয়ান সুখোই এসইউ-৩০, মিগ-২৯ এবং ইয়াক বিমান।

 

রাশিয়া বলেছে, তারা নতুন নির্বাচনের জন্য জেনারেলদের পরিকল্পনাকে সমর্থন করে। অন্যদিকে, ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণকে ‘ন্যায়সঙ্গত’ বলে সমর্থন জানিয়েছে মিয়ানমার।

যুক্তরাষ্ট্র বলছে, জান্তার অধীনে যেকোনো নির্বাচন হবে ‘প্রতারণা’।