কোটা সংস্কার আন্দোলনে পুলিশ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩৩ জনকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) আনা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) সকাল দশটা থেকে দুপুর তিনটা পর্যন্ত বিভিন্ন এলাকা থেকে গুলিবিদ্ধ ও আহত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আনা হয়।
ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ ইন্সপেক্টর বাচ্চু মিয়া রাইজিংবিডিকে বলেন, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে গুলিবিদ্ধসহ আহত অন্তত ৩৩ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
জানা গেছে, যাত্রাবাড়ী কাজলা এলাকায় গুলিবিদ্ধ মোহাম্মদ রিয়াদ, আশরাফুল, পারভীন, সাইন্সল্যাবে গুলিবিদ্ধ তানিম, যাত্রাবাড়ীর জনপদ মোড়ে ইটের আঘাতে আহত বিআরটিসি বাসের চালক উজ্জ্বল, রামপুরা ব্রিজের ওপর ককটেল বিস্ফোরণে আহত হয়েছেন ফজলুল হক মিলন।
এ ছাড়াও রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের শিক্ষার্থী আবির হোসেন, পিয়াস, নর্দান ইউনিভার্সিটি শিক্ষার্থী হাসিবুল, সিদ্ধেশ্বরী কলেজের এক শিক্ষার্থী, উত্তরা রেসিডেন্ট মডেল কলেজের শিক্ষার্থী সৌমিক, সিদ্ধেশ্বরী কলেজের শিক্ষার্থীর সাদমান, যাত্রাবাড়ী এলাকায় পথচারী মইনুল ইসলাম, উত্তরা থেকে আহত ইমরান হোসেন, মোজাম্মেল হোসেন, ৭১ টেলিভিশনের সিনিয়র রিপোর্টার নাদিয়া শারমিনসহ আরও অনেকেই আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।