জাতীয়

জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব ও ডিসিসহ ৬৫ জনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের আবেদন

সারা দেশে জেলা প্রশাসক (ডিসি) পদায়নে অর্থ লেনদেনসহ অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ এনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. ড. মো. মোখলেছুর রহমান, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এম এ আকমল হোসেন আজাদ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রেজাউল করিম মাকসুদ জাহেদী, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সাবেক যুগ্ম সচিব ড. জিয়াউদ্দিন আহমেদ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব আলী আযম এবং সারা দেশে পদায়নকৃত ডিসিসহ ৬৫ জনের বিরুদ্ধে তিন দিনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনের আবেদন করা হয়েছে।   

রোববার (৬ অক্টোবর) বিকেলে সেগুনবাগিচাস্থ কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে কমিশনের চেয়ারম্যান বরাবর সুপ্রিম কোর্টর আইনজীবী নাদিম মাহমুদ এ আবেদন জানান।

কমিশনে লিখিত আবেদন জমা দিয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ডিসি পদায়নে বড় অংকের অর্থ লেনদেনসহ বড় ধরনের অনিয়ম-দুর্নীতি হয়েছে। এসব অনিয়ম-দুর্নীতিতে জনপ্রশাসন ও স্বাস্থ্যের সিনিয়র সচিবসহ মোট ৬৪ জন জড়িত। আমরা কমিশনের কাছে আবেদন করেছি, তিন কার্যদিবসের মধ্যে তাদের বিরুদ্ধে যাতে অনুসন্ধান শুরু করা হয়। অভিযুক্তদের কেউ যেন বিদেশ পালিয়ে যেতে না পারে, সেজন্য বিজ্ঞ আদালতে বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলেছি। বিশেষ করে দুর্নীতিরগ্রস্ত এসব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের আবেদন জানিয়েছি।

লিখিত আবেদনে অভিযোগ করে বলা হয়, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডার-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে ২৫ জনকে গত ৯ সেপ্টেম্বর স্মারক নং- ০৫.০০.০০০০.১৩৯.১৯.০০১.২৪-৪০৬ মূলে, গত ১০ সেপ্টেম্বর স্মারক নং-০৫.০০.০০০০.১৩৯.১৯.০০১.২৪-৪০৯ মূলে বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডার-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে একজন; একইদিন স্মারক নং-০৫.০০.০০০০.১৩৯.১৯.০০১.২৪-৪১০ মূলে বিসিএস (প্রশাসন)ক্যাডার-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে ৩৪ জন এবং একইদিন ১০ সেপ্টেম্বর স্মারক নং-০৫.০০.০০০০.১৩৯.১৯.০০১.২৪-৪১৩ মূলে বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডার-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে ৪ জনকে নিয়োগ ও পদায়ন করা হয়েছে। কিন্তু, উক্ত নিয়োগ প্রদানের পর হইতে জনপ্রশাসন মন্ত্রনালয়ের ভেতরে ব্যাপক অরাজক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় এবং জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে টাকার বিনিময়ে অর্থাৎ ঘুষবাণিজ্য ও দুর্নীতির মাধ্যমে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে বলে একটি পত্রিকায় গত ২৪ সেপ্টেম্বর ‘তিন কোটির ক্যাশ চেক দিয়ে ডিসির পদায়ন’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সচিবালয় ও গোয়েন্দা সূত্র মোতাবেক জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (ডিসি) নিয়োগ নিয়ে ব্যাপক আর্থিক দুর্নীতির হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, ডিসির ফিটলিস্ট তৈরির আগেই এসব অর্থের লেনদেন হয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ এপিডি অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব ডক্টর জিয়াউদ্দিন আহমেদের কক্ষ থেকে ৩ কোটি টাকার চেক উদ্ধার করে একটি গোয়েন্দা সংস্থা সঙ্গে চেকদাতার এনআইডির ফটোকপিসহ নিয়োগসংশ্লিষ্ট কিছু কাগজপত্র এবং চিরকুটও উদ্ধার করা হয়। যেখানে ডিসি নিয়োগ সম্পর্কিত ইঙ্গিতপূর্ণ কিছু বিষয় রয়েছে। গোয়েন্দা সূত্রমতে, ডিসি নিয়োগ নিয়ে বড় ধরনের আর্থিক লেনদেনের নানা আলামত পেয়েছেন তারা। সচিবালয়ে জিয়া উদ্দিনের কক্ষ থেকে উদ্ধারকৃত একটি চিরকুটে পাঁচজন কর্মকর্তার নাম এবং তাদের কাঙ্ক্ষিত জেলাগুলোর নামও লেখা রয়েছে, মূলত বড় ধরনের আর্থিক লেনদেনের অংশ হিসেবেই তাদের নাম চিরকুটে লেখা হয়, যে নামগুলো ডিসির জন্য তৈরি করা ফিটলিস্টে রয়েছে। ডিসি পদে পদায়ন পাওয়া উত্তরাঞ্চলের একজন ডিসির কাছ থেকেই তিন কোটি টাকার চেক নেওয়া হয়। যিনি দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকে কর্মরত ছিলেন। তবে, ডিসি হিসেবে নিয়োগ পাওয়া ওই কর্মকর্তার পক্ষে মির্জা সাবেদ আলী নামের এক ব্যবসায়ী। একইভাবে আরেক প্রথম আলোতে গত ২৪ সেপ্টেম্বর ‘তিন কোটির ক্যাশ চেক দিয়ে ডিসির পদায়ন’ শীর্ষক প্রতিবেদন, গত ২৪ সেপ্টেম্বর একটি অনলাইন পোর্টালে ‘তিন কোটির ক্যাশ চেক দিয়ে ডিসির পদায়ন!’ শীর্ষক প্রতিবেদন এবং গত ২৪ সেপ্টেম্বর দ্য বিজনেস স্টান্ডার্ড পত্রিকায় একই বিষয় নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এর ধারাবাহিকতায় জনপ্রশাসন মন্ত্রনালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেছুর রহমান দুর্নীতির বিষয়টি আড়াল করতে রেজাউল করিম মাকসুদ জাহেদী, অতিরিক্ত সচিবকে একক ক্ষমতা দিয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে এবং রেজাউল করিম মাকসুদ জাহেদী প্রকৃত বিষয়টি তদন্ত না করে ১৭ জন কর্মকর্তাকে শাস্তির প্রদানের জন্য পরামর্শ দেন। এরপর পরামর্শ মোতাবেক তাদের শাস্তির আওতায় আনা হয়। মূলত, দুর্নীতির বিষয়টি আড়াল করার জন্যই তাদের এই উদ্দেশ্য ছিল বলে মনে হচ্ছে।

আবেদনে আরও বলা হয়, গত ৩ অক্টোবর দৈনিক কালবেলা পত্রিকায় ‘আমার টাকা-পয়সার প্রতি লোভ নেই, ৫ কোটি হলেই চলবে’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রাকাশিত হয়। গত ৩ অক্টোবর একটি অনলাইন পোর্টালে নিজেকে নির্লোভ দাবি করে সিনিয়র সচিব বললেন, ‘৫ কোটি হলেই চলবে’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রাকাশিত হয়। গত ৩ অক্টোবর আরেক নিউজ পোর্টালে ‘৫ কোটি-১০ কোটিতে ডিসি নিয়োগ, কেলেঙ্কারির স্ক্রিনশট ফাঁস’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রাকাশিত হয়। এছাড়া বেসরকারি বিভিন্ন টেলিভিশনসহ একাধিক পত্রিকায় দুর্নীতির বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে দুর্নীতির কথপোকথনের স্ক্রিনশট প্রকাশ হয়। প্রতিবেদনগুলো থেকে স্পষ্ট হয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বরত কর্মকর্তা-কর্মচারী জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগে দুর্নীতি করেছে। এসব দুর্নীতির টাকা টাকা ও ডলারে গ্রহণ করে বিদেশে পাচার করেছে।

বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত ও ব্রডকাস্ট চ্যানেলে প্রতিবেদন বিস্তারিত পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, গত ৯, ১০, ১১ সেপ্টেম্বর দেশের ৬০ জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে নিয়োগ বা পদায়ন করার ক্ষেত্রে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেছুর রহমান; স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এম এ আকমল হোসেন আজাদ; জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রেজাউল করিম মাকসুদ জাহেদী; জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ড. জিয়াউদ্দিন আহমেদ; জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব আলী আযম এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বরত অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারী গত ৯, ১০ ও ১১ সেপ্টেম্বর ৬০ জেলার নিয়োগপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট থেকে ঘুষ গ্রহণ ও প্রদানে সহায়তা করে, এসব টাকা ও ডলারে বিদেশে পাচার করে ১৮৬০ সালের দণ্ডবিধি আইন এর ১৬১/১৬২/১৬৩/১৬৪/১৬৫/১৬৫ক/১৬৫খ/১৬৬/২১৭/২১৮/১০৯ ধারা ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর অধীন অপরাধ করেছেন। যা দুর্নীতি দমন কমিশন আইন-২০০৪ এর তফসিলভুক্ত অপরাধ বলে দুর্নীতি দমন কমিশনের অনুসন্ধানের এখতিয়ারাধীন।

আবেদনের বলা হয়, বাংলাদেশকে একটি দুর্নীতিমুক্ত দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে আমি একজন বাংলাদেশের স্থায়ী ও সচেতন নাগরিক এবং বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হিসেবে ঘুষের মাধ্যমে, অর্থাৎ দুর্নীতির মাধ্যমে পদে নিয়োগ সমর্থন করি না বিধায় জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি/পদায়ন করা জন্য চেক, ক্যাশ ও ডলারে ঘুষের টাকা লেনদেন করা এবং ঘুষের টাকা বিদেশে পাচার করা ও ঘুষ লেনদেনে সহায়তার বিষয়টি গুরুত্বের সাথে অনুসন্ধান করা একান্ত প্রয়োজন। এছাড়া দুর্নীতির সাথে জড়িত কেউ যেন বিদেশে পালাতে না পারেন এবং তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে কোনও টাকা উত্তোলন করতে না পারেন; সেজন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা একান্ত আবশ্যক। অন্যথায় বাংলাদেশের অপূরণীয় ক্ষতি হবে।

আবেদনে অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম, পদবি ও ঠিকানা হিসেবে উল্লেখ করা হয়—

১। ড. মো. মোখলেছুর রহমান, সিনিয়র সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

২। এম এ আকমল হোসেন আজাদ, সিনিয়র সচিব, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়

৩। রেজাউল করিম মাকসুদ জাহেদী অতিরিক্ত সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

৪। ড. জিয়াউদ্দিন আহমেদ, যুগ্ম সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

৫। আলী আযম, যুগ্ম সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

৬। তানভীর আহমেদ, উপসচিব, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, ঢাকা।

৭। মোহাম্মদ কামরুল হাসান মোল্যা, উপসচিব, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে সংযুক্ত, বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ফরিদপুর।

৮। পি. কে. এম এনামুল করিম, উপসচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সিলেট।

৯। ড. মো. ফরিদুর রহমান, উপসচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, হবিগঞ্জ।

১০। মুফিদুল আলম, উপদেষ্টার একান্ত সচিব, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, ময়মনসিংহ।

১১। তরফদার মাহমুদুর রহমান, উপসচিব, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ। বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, শেরপুর।

১২। ফারহানা ইসলাম, উপসচিব, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, কুষ্টিয়া।

১৩। মোহাম্মদ আব্দুল আওয়াল, পরিচালক (উপসচিব), দুর্নীতি দমন কমিশন। বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, ঝিনাইদহ।

১৪। মো. অহিদুল ইসলাম, উপসচিব, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, মাগুরা।

১৫। মোহাম্মদ রবিউল ফয়সাল, উপসচিব, কৃষি মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, রংপুর।

১৬। চৌধুরী মোয়াজ্জম আহমদ, উপসচিব, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে সংযুক্ত বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, গাইবান্ধা।

১৭। মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল, পরিচালক, দুর্নীতি দমন কমিশন বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, নওগাঁ।

১৮। রাজীব কুমার সরকার, উপসচিব, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, নাটোর।

১৯। মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম, উপসচিব, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, পাবনা।

২০। হোসনা আফরোজা, বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, বগুড়া উপসচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

২১। মো. সাইদুজ্জামান, প্রকল্প পরিচালক, বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটি-২ এর সহায়ক অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্প, বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, জয়পুরহাট।

২২। মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন, উপসচিব, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, কক্সবাজার।

২৩। ফরিদা খানম, উপসচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, চট্টগ্রাম।

২৪। খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ, উপসচিব, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে সংযুক্ত বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, নোয়াখালী।

২৫। মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন, উপসচিব, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, চাঁদপুর।

২৬। নাফিসা আরেফীন, উপসচিব, কৃষি মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, গাজীপুর।

২৭। মো. আমিরুল কায়সার, উপসচিব, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, কুমিল্লা।

২৮। মো. ইসরাইল হোসেন, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বরিশাল সিটি কর্পোরেশন বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, মৌলভীবাজার।

২৯। মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, উপসচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, খুলনা।

৩০। মুহম্মদ কামরুজ্জামান, পরিচালক, হজ্জ অফিস, ঢাকা বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, গোপালগঞ্জ।

৩১। মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ, উপসচিব, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, সিলেট।

৩২। ড. মনোয়ার হোসেন মোল্লা, উপসচিব, অর্থ বিভাগ বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, মানিকগঞ্জ।

৩৩। মো. সাবেত আলী, উপসচিব, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, টাঙ্গাইল।

৩৪। মোহাম্মদ মনির হোসেন হাওলাদার, উপসচিব, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, সিরাজগঞ্জ।

৩৫। মোস্তাক আহমেদ, পরিচালক (উপসচিব), তোষাখানা ইউনিট, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, সাতক্ষীরা।

৩৬। আশরাফুর রহমান, উপসচিব, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, ঝালকাঠী।

৩৭। মোহাম্মদ আশরাফুল আলম খান, উপসচিব, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, পিরোজপুর।

৩৮। মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম, উপসচিব, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, চুয়াডাঙ্গা।

৩৯। বনানী বিশ্বাস, উপসচিব, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, নেত্রকোণা।

৪০। মনোয়ারা বেগম (১৫৬৬৬), উপপরিচালক, আরপিএটিসি বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, রাজবাড়ী।

৪১। হাছিনা বেগম, উপ-ওয়াকফ প্রশাসক, ওয়াকফ প্রশাসকের কার্যালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, জামালপুর।

৪২। মো. আব্দুস সামাদ, উপসচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

৪৩। সুফিয়া আক্তার রুমী, উপসচিব, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, লক্ষ্মীপুর।

৪৪। মোছা. ইয়াসমিন আক্তার, পরিচালক (উপসচিব), জয়িতা ফাউন্ডেশন বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, মাদারীপুর।

৪৫। ফৌজিয়া খান, উপসচিব, জননিরাপত্তা বিভাগ, বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, কিশোরগঞ্জ।

৪৬। মো. মাহবুবুর রহমান, উপসচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, রাজশাহী।

৪৭। মোহাম্মদ দিদারুল আলম, পরিচালক (উপসচিব), নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্ট বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

৪৮। ফাতেমা তুল জান্নাত, উপপ্রধান, পরিকল্পনা বিভাগ বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, মুন্সীগঞ্জ।

৪৯। মো. আবদুল আজিজ, উপসচিব, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, শরীয়তপুর।

৫০। আহমেদ কামরুল হাসান, উপসচিব, অর্থ বিভাগ বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, বাগেরহাট।

৫১। আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীন, নিরীক্ষা কর্মকর্তা (উপসচিব, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন) বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, পটুয়াখালী।

৫২। মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া, উপসচিব, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, সুনামগঞ্জ।

৫৩। মো. আজাদ জাহান, উপসচিব, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, ভোলা।

৫৪। সিফাত মেহনাজ, উপপরিচালক (উপসচিব), কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, খুলনা বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, মেহেরপুর।

৫৫। মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান, উপসচিব, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, পঞ্চগড়।

৫৬। মো. আজাহারুল ইসলাম, উপপরিচালক (উপসচিব), জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, যশোর।

৫৭। মোহাম্মদ শফিউল আলম, উপসচিব, স্থানীয় সরকার বিভাগ বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, বরগুনা।

৫৮। শারমিন আক্তার জাহান, উপসচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, নড়াইল।

৫৯। শরীফা হক, উপসচিব সেতু বিভাগ বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, নীলফামারী।

৬০। নুসরাত সুলতানা, উপ-ভূমি সংস্কার কমিশনার, ভূমি সংস্কার বোর্ড বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, কুড়িগ্রাম।

৬১। এইচ এম রকিব হায়দার, উপপ্রকল্প পরিচালক, ঢাকা ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, লালমনিরহাট।

৬২। মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন, উপসচিব, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, বরিশাল।

৬৩। ইশরাত ফারজানা, উপসচিব, ভূমি মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, ঠাকুরগাঁও।

৬৪। মোহাম্মদ রাশেদ হোসেন চৌধুরী, উপসচিব, জননিরাপত্তা বিভাগ বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, নরসিংদী।

৬৫। মোহাম্মদ মোবাশশেরুল ইসলাম, উপসচিব, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় বদলি/পদায়ন-জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, দিনাজপুর।