দেশের বাইরে সফর করা সম্ভব না হওয়ায় নিজেদের মধ্যে সিরিজ আয়োজন করছে বাংলাদেশ ‘এ’ ও হাই পারফরম্যান্স স্কোয়াড। উঠতি ক্রিকেটারদের নিয়ে গড়া হয়েছে হাই পারফরম্যান্স স্কোয়াড। ‘এ’ দলে আছেন জাতীয় দল থেকে বাদ পড়া ও বিবেচনায় থাকা ক্রিকেটাররা।
সবশেষ জাতীয় দল থেকে বাদ পড়া ক্রিকেটার মোহাম্মদ মিঠুনকে রাখা হয়েছে বাংলাদেশ ‘এ’ দলে। বিবেচনায় আনা হয়েছে ইমরুল কায়েসকেও। তবে ১৫তম ক্রিকেটার হিসেবে তাকে যুক্ত করা হয়েছে ওয়ানডে দলে। টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুল হক থাকছেন ‘এ’ দলের নেতৃত্বে।
‘এ’ দলে টেস্ট ক্রিকেটারদের প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। সীমিত পরিসরের ক্রিকেটাররা বেশিরভাগ বিশ্বকাপ বিবেচনায় থাকায় তাদের রাখা হয়নি। ঘরোয়া ক্রিকেটে নিয়মিত পারফর্ম করে আসা পেসার কামরুল ইসলাম রাব্বী, শহিদুলকে নেওয়া হয়েছে। রাখা হয়েছে ইরফান শুক্কুরকেও।
দুটি চার দিনের ও তিনটি একদিনের ম্যাচের সিরিজটি হবে চট্টগ্রামে। প্রথম চার দিনের ম্যাচ শুরু ১৬ সেপ্টেম্বর, পরেরটি ২৩ সেপ্টেম্বর। তিনটি একদিনের ম্যাচ ৩০ সেপ্টেম্বর, ২ ও ৪ অক্টোবর।
বাংলাদেশ ‘এ’ দল: মুমিনুল হক (অধিনায়ক), সাইফ হাসান, সাদমান ইসলাম, নাজমুল হোসেন শান্ত, ইয়াসির আলি চৌধুরি, মোহাম্মদ মিঠুন, ইরফান শুক্কুর, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাঈম হাসান, ইবাদত হোসেন চৌধুরি, আবু জায়েদ চৌধুরি, সৈয়দ খালেদ আহমেদ, কামরুল ইসলাম রাব্বি, শহিদুল ইসলাম, ইমরুল কায়েস (শুধু একদিনের ম্যাচের জন্য)।
বাংলাদেশ এইচপি দল:
ব্যাটসম্যান: তানজিদ হাসান তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, মুনিম শাহরিয়ার, শাহাদাত হোসেন, মাহমুদুল হাসান জয়, তৌহিদ হৃদয়, আনিসুল ইসলাম ইমন।
উইকেটকিপার: ইমরান উজ জামান, আকবর আলি।
স্পিনার: মিনহাজুল আবেদীন আফ্রিদি, রকিবুল হাসান, হাসান মুরাদ, তানভির ইসলাম, রিশাদ হোসেন।
পেসার: শফিকুল ইসলাম, মুকিদুল ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব, মোহাম্মদ শাহিন আলম, সুমন খান, নোমান চৌধুরি সাগর, রেজাউর রহমান রাজা, রুয়েল মিয়া।