সিলেট পাসপোর্ট অফিসের দুর্নীতি এবং সাধারণ মানুষদের হয়রানি বন্ধে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের কাছে চিঠি দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। আর এজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার (২আগস্ট) নিউইর্য়ক থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে ওই চিঠিটি পাঠান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
বুধবার (৩ জুলাই) পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী শফিউল আলম জুয়েল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
চিঠিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সিলেট বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতির খবর গণমাধ্যমে এসেছে। এমতাবস্থায় বিষয়টির দ্রুত তদন্ত করা দরকার। তদন্ত চলাকালীন তাকে সাময়িক বরখাস্ত ও প্রত্যাহার করা যেতে পারে। এ ব্যাপরে অবিলম্বে পদক্ষেপ নিলে আমি কৃতজ্ঞ হবো।‘
প্রবাসী অধ্যুষিত সিলেটে পাসপোর্ট তৈরীর হার দেশের অন্য যেকোনো জেলা থেকে অনেক বেশি। আর এই সুযোগে সিলেট পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তারা হয়ে উঠেছেন বেপরোয়া। ঘুষ ছাড়া সহজে কারো পাসপোর্ট হয়না। টাকা না পেলে আইনী নানা ইস্যু বের করে করা হয় হয়রানি। এনিয়ে দেশের এবং বিদেশে অবস্থানরতরা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। যার প্রেক্ষিতে পররাষ্টমন্ত্রী স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে চিঠি দেন।