বাংলাদেশে যাত্রার ৬ বছর পূর্ণ করেছে গ্লোবাল স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ভিভো। আজ ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশে পথ চলার নতুন বছরে পদার্পন করলো প্রতিষ্ঠানটি।
বাংলাদেশে ভিভোর ‘ভি’ ও ‘ওয়াই’ সিরিজ বেশ জনপ্রিয়। ক্যামেরায় দারুণ প্রযুক্তি এনে বেশ নজর কেড়েছে ভিভোর এক্স সিরিজের স্মার্টফোন। তুলনামূলক কম দামের মধ্যে চাহিদা অনুযায়ী হওয়ায় গ্রাহক চাহিদায় রীতিমতো শীর্ষস্থানে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
ক্যামেরা প্রযুক্তি, শক্তিশালী ব্যাটারি, স্টাইলিশ লুককে বরাবর গুরুত্ব দিয়েছে ভিভো। চলতি বছর দেশে এসেছে ভি সিরিজের ৪টি (ভি২৭, ভি২৭ই, ভি২৯ এবং ভি২৯ই) এবং ওয়াই সিরিজের ৬টি (ওয়াই ১৬, ওয়াই১৭এস, ওয়াই২২, ওয়াই ২৭, ওয়াই ৩৬ এবং সর্বশেষ ওয়াই২৭এস) স্মার্টফোন।
মিড রেঞ্জের মধ্যে ভি সিরিজের স্মার্টফোন ক্যামেরায় এবার এসেছে বিশেষ চমক ‘অরা লাইট’। যা আরো স্মার্ট হয়েছে ভিভো ভি২৯ এবং ভি২৯ই স্মার্টফোনে। প্রফেশনাল ফটোগ্রাফির অন্যতম বাঁধা আলোক স্বল্পতাকে ত্রিমাত্রিক লাইটিং ইফেক্টের মাধ্যমে দূর করেছে এই স্মার্ট অরা লাইট। স্বয়ংক্রিয় এবং ম্যানুয়ালি-উভয়ভাবে কাজ করে। বিশেষ করে কালার টেম্পারেচার ক্যালভিনে পরিমাপ করতে পারে এই স্মার্ট প্রযুক্তিটি। ফলে ব্যাকগ্রাউন্ডে কম বেশি কিংবা রঙবেরঙের যেমন আলোই থাকুক, প্রফেশনাল ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে কোনো ছাড় নয়।
ক্যামেরা প্রযুক্তিতে ভিভোর এক্স সিরিজ দারুণ সব স্মার্টফোন উপহার দিয়েছে। এক্স সিরিজের স্মার্টফোনে ব্যবহার করা হয়েছে জার্মানির বিশ্বখ্যাত লেন্স নির্মাতা প্রতিষ্ঠান কার্ল জেইসের লেন্স। যার মাধ্যমে ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফিতে মিলেছে নতুন অভিজ্ঞতা। আল্ট্রা-সেন্সিং গিম্বল ক্যামেরা ও গিম্বল স্ট্যাবিলাইজেশন ৩.০ প্রযুক্তি পেশাদার ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফিকে সহজ করেছে।
ভিভো এক্স৭০ প্রো ফাইভজি দিয়ে নির্মিত হয়েছে শর্টফিল্ম ‘অ্যা হ্যাপি ম্যান।’ ভিভো এক্স ৮০ ফাইভজি দিয়ে নির্মিত হয়েছে ‘চক্রাকার’। দুটি শর্টফিল্মই নজর কেড়েছে সবার।
বাংলাদেশে ভিভোর কান্ট্রি ব্র্যান্ড ম্যানেজার তানজীব আহমেদ বলেন, ‘মানুষের সাধ ও সাধ্যকে সামনে রেখেই কাজ করে ভিভো। উদ্ভাবনগুলো ওই বিষয়গুলো মাথায় রেখেই করা হয়। বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের কাছে পছন্দমত স্মার্টফোন পৌঁছে দিতে আমরা কাজ করি। শুধু বিক্রিই নয়, বিক্রয় পরবর্তী সেবা নিশ্চিত করতেও কাজ করে যাচ্ছে ভিভো।’