বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগের (বিসিএল) ওয়ানডে প্রতিযোগিতাও হবে সিঙ্গেল রাউন্ডে। চলমান প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট প্রতিযোগিতাও হচ্ছে সিঙ্গেল রাউন্ডে। এর আগে ডাবল লিগ পদ্ধতিতে টুর্নামেন্ট হওয়ায় খেলোয়াড়রা ম্যাচ খেলার বেশি সুযোগ পেতেন। কিন্তু এবার সিঙ্গেল রাউন্ডের কারণে ফাইনাল বাদে তিন ম্যাচের বেশি খেলার সুযোগ পাচ্ছেন না খেলোয়াড়রা।
সাদা পোশাকের ম্যাচের পর রঙিন পোশাকে মাঠে নামবেন ক্রিকেটাররা। কক্সবাজারে হবে তিন রাউন্ডের খেলা। দিবারাত্রির ফাইনাল হবে মিরপুর শের-ই-বাংলায়।
প্রতিযোগিতার সূচি ও দল আজ সন্ধ্যায় ঘোষণা করেছে বিসিবি। স্থানীয় ক্রিকেটারদের সঙ্গে এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছেন সদ্য যুব এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়া ক্রিকেটাররা। অধিনায়ক মাহফুজুর রহমান রাব্বী, আরিফুর রহমান শিবলি, জিসান আলম, ওয়াসি সিদ্দিকী, জাহেদুল হক জিহাদ, চৌধুরী রিজওয়ান খেলার সুযোগ পেয়েছেন।
যুব বিশ্বকাপের আগে তাদের ক্যাম্প শুরু পহেলা জানুয়ারি থেকে। তার আগে প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচ খেলার সুযোগ দারুণ কাজে আসবে বলে বিশ্বাস করেন আয়োজকরা।
সাউথ জোন: প্রান্তিক নওরোজ নাবিল, মোহাম্মদ মিথুন, ফজলে মাহমুদ রাব্বী, মার্শাল আইয়ুব, নুরুল হাসান, মোসাদ্দেক সৈকত, আরিফুর রহমান শিবলি, সোহাগ গাজী, কামরুল ইসলাম রাব্বী, মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ, হাসান মুরাদ, ওয়াসি সিদ্দিকী, মঈন খান ও সুমন খান।
সেন্ট্রাল জোন: মোহাম্মদ নাঈম, জিসান আলম, সাদমান ইসলাম, সাইফ হাসান, আরিফুল ইসলাম, শুভাগত হোম, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, মাহফুজুর রহমান রাব্বী, আবু হায়দার, এনামুল হক, রিপন মন্ডল, আব্দুল মজিদ, মেহেদী হাসান রানা ও জাহেদুল হক জিহাদ।
ইস্ট জোন: পারভেজ হোসেন ইমন, মাহমুদুল হাসান জয়, জাকির হাসান, শাহাদাত হোসেন, ইয়াসির আলী, ইরফান শুক্কুর, সৈকত আলী, নাঈম হাসান, নাসুম আহমেদ, ইরফান হোসেন, রেজাউর রহমান রাজা, খালেদ আহমেদ, মুমিনুল হক ও মেহেদী হাসান সোহাগ।
নর্থ জোন: চৌধুরী মো. রিজওয়ান, আব্দুল্লাহ আল মামুন, প্রিতম কুমার, সাব্বির রহমান, অমিত হাসান, আকবর আলী, তাইজুল ইসলাম, নাহিদুল ইসলাম, নাহিদ রানা, ইয়াসিন আরাফাত, শহীদুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম, তাইজুর রহমান ও হাবিবুর রহমান।