ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই ও সিএসই) সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সূচকের বড় পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে। মঙ্গলবার উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৪৪.১০ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ১৩১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসই শরিয়া সূচক ৪.২৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৪০ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১০.৬১ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৯৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১০২টির, কমেছে ২৩২টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৩টির।
ডিএসইতে এদিন ৮৪৩ কোটি ৭২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭৯৩ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স ৮১.২৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১০ হাজার ৫৫৯ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৪৪.৭৮ পয়েন্ট কমে ১৭ হাজার ৫৯৫ পয়েন্টে, শরিয়া সূচক ৪.৬৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৩৪ পয়েন্টে এবং সিএসই৩০ সূচক ১৪৩.৭৩ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ২৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন, সিএসইতে ২৫৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৮২টির, কমেছে ১৩৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৯টির।
দিন শেষে সিএসইতে ১২ কোটি ৭৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৬ কোটি ৩৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।