চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ৭ আমদানিকারক ছোলা ও মসুর ডাল আমদানির অনুমতি পেয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আসন্ন রমজান মাসকে সামনে রেখে ভারত থেকে আমদানি হবে এসব ছোলা ও মসুর ডাল। ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকে এ বন্দরের আমদানিকারকরা এসব ভোগ্যপণ্য আমদানির জন্য আবেদন করেন। ভারত থেকে এসব পণ্য আমদানি হলে স্থানীয় বাজারে তুলনামূলক কম দামে মিলবে এসব পণ্য।
সোনামসজিদ উদ্ভিদসংঘ নিরোধ কেন্দ্রের উপ পরিচালক সোমির ঘোষ এসব তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ভারত থেকে ৪ আমদানিকারক সাড়ে ৩ মেট্রিক টন মসুর ডাল ও এ স্থলবন্দরের আরও ৩ আমদানিকারক আড়াই মেট্রিক টন ছোলা আমদানির অনুমতি পেয়েছেন। এই ৭ আমদানিকারক এসব ভোগ্যপণ্য ভারত থেকে আমদানির জন্য আবেদন করেছিলেন ফেব্রুয়ারিতে।যথাযথ নিয়ম মেনে তাদের ছোলা ও মসুর ডাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
এ দুটি পণ্যের ইমপোর্ট পারমিট-আপি (আমদানি অনুমতি) চলমান থাকবে বলেও জানান সোনামসজিদ উদ্ভিদসংঘ নিরোধ কেন্দ্রের উপ-পরিচালক সোমির ঘোষ।
এদিকে, চাঁপাইনবাবগঞ্জের বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত কয়েক দিনের ব্যবধানে ছোলা ও মসুরডাল ৩-৫ টাকা কেজিতে বেড়েছে। বর্তমানে প্রতি কেজি ছোলা ৯০ টাকা ও প্রতি কেজি মসুর ডাল রকমভেদে বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১৪০ টাকায়।
ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম জানান, রমজানে দেশের বাজারে ছোলা ও মসুর ডাল সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে ভারত থেকে ছোলা ও মসুর ডাল আমদানির কোনো বিকল্প নেই। অসাধু ব্যবসায়ীরা রমজানে ইফতার পণ্যকে টার্গেট করে মজুত রাখে। ভারত থেকে এসব পণ্য আমদানি করলে আরও দাম কমবে বলে জানান তিনি।