খেলাধুলা

পারলো না পাকিস্তান, ভারতের শ্বাসরুদ্ধকর জয়

ভারত: ১১৯/১০ (১৯  ওভার)

পাকিস্তান: ১১৩/৭ (২০ ওভার) 

ফল: ভারত ৬ রানে জয়ী। 

১২০ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ৬ রানে হারলো পাকিস্তান। মাত্র ১৪ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন বুমরা। ফখর যখন সাজঘরে ফিরছিলেন তখন রিজওয়ান ক্রিজে। পাকিস্তানের রান প্রয়োজন ছিল ৪৬ বলে ৪৭। হাতে ৭ উইকেট। সেট ব্যাটার রিজওয়ান ক্রিজে। যখন তাকে দলের প্রয়োজন অনভিজ্ঞতার পরিচয় দিয়েছেন রিজওয়ান। দলীয় ৮০ রানে বুমরাহর বিপক্ষে অহেতুক শট খেলতে গিয়ে বোল্ড। পাকিস্তানও ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় এক প্রকার। এরপর ইমাদ-ইফতেখাররা ডটের পর ডট খেলে ম্যাচ কঠিন করে ফেলেন। শেষ দিকে মারতে গিয়ে দুজনি আউট হয়। শেষ ওভারে নাসিম শাহ দুই চারে হারের ব্যবধান কমান। ৪৪ বলে সর্বোচ্চ ৩১ রান করেন রিজওয়ান। ২৩ বলে ১৫ রান করেন ইমাদ। ভারতের বোলাররা দারুণ বোলিং করেছেন। বুমরা নেন সর্বোচ্চ ৩ উইকেট, রান খরচে ছিলেন কৃপণ। হার্দিক ২৪ রান দিয়ে নেন ২ উইকেট। ১টি করে উইকেট নেন আর্শদীপ ও অক্ষর।

ইফতেখার-ইমাদ পারলেন না 

পরপর দুই বলে বিদায় নেন ইফতেখার-ইমাদ। বুমরাহর করা ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফুলটস পেয়েছিলেন ইফতেখার। কিন্তু বল তুলে দেন আকাশে। ৯ বলে ৫ করেন তিনি। আর্শদীপের করা পরের ওভারের প্রথম বলে ফেরেন ইমাদ। খোঁচা দিয়ে ক্যাচ দেন ঋষভের কাছে। আম্পায়ার আউট দিলে রিভিউ নেন। কিন্তু লাভ হয়নি। ২৩ বলে ১৫ রান করেন তিনি। থিতু হয়েও তিনি দলকে পৌঁছাতে পারেননি জয়ের বন্দরে। 

উইকেটের মিছিল আর ডট বলের মেলায় বিপাকে পাকিস্তান

শাদাবকে ফেরালেন হার্দিক। পাকিস্তানের পঞ্চম উইকেটের পতন। সঙ্গে ডট বলের মেলা। ১৮ বলে দলটির প্রয়োজন ৩০। ক্রিজে ইমাদের সঙ্গী ইফতেখার। 

ফখরের পর রিজওয়ানের বিদায়ে বিপাকে পাকিস্তান

এবার বিদায় নিলেন রিজওয়ান। বুমরাহর করা ১৫তম ওভারের প্রথম বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন সাজঘরে। ৪৪ বলে ৩১ রান আসে রিজওয়ানের ব্যাট থেকে। এর এক ওভার আগে বিদায় নেন ফখর। দুই অভিজ্ঞ ব্যাটারের বিদায়ে বিপাকে পাকিস্তান। এদিকে চাপে পরে ডট বল খেলছেন পাকিস্তানি ব্যাটাররা। বাড়ছে বলের সঙ্গে রানের পার্থক্য। ৪ ওভারে প্রয়োজন ৩৫ রান। হাতে ৬ উইকেট। ক্রিজে শাদাব-ইমাদ। 

ঋষভের দুর্দান্ত ক্যাচে সাজঘরে ফখর

ঋষভের দুর্দান্ত ক্যাচে সাজঘরে ফিরলেন ফখর জামান। তার আউটে কিছুটা চাপে পাকিস্তান।  হার্দিকের বাউন্সে এগিয়ে এসে পুল করতে চেয়েছিলেন ফখর। টাইমিংয়ে গড়বড়। বল চলে যায় উইকেটের পেছেন। ঋষভ নাগালের মধ্যে থাকলেও খুব সহজ ছিল না। ব্যাকফুটে গিয়ে তালুবন্দি করেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মাটিতে পড়ে যান। তবে বল ছাড়েননি হাত থেকে। ৮ বলে ১৩ রান করে ফেরেন ফখর। ক্রিজে রিজওয়ানের সঙ্গী ইমাদ। 

রিভিউ নিয়ে উইকেটের দেখা পেলো ভারত

অক্ষর প্যাটেলকে ব্যাকফুটে খেলতে গিয়ে টাইমিং মিস করেন উসমান। বল ব্যাট মিস করে লাগে পায়ে। জোরালো আবেদনে সাড়া দেননি আম্পায়ার। রিভিউ নেয় ভারত। ফল আসে তাদের পক্ষ। উসমানের আউতে ভেনেগ যায় ৩৩ বলে ৩১ রানের জুটি। ক্রিজে রিজওয়ানের সঙ্গী ফখর। 

সাবধানে এগোচ্ছে পাকিস্তান

লক্ষ্যমাত্রা খুব ছোট। প্রয়োজন দেখেশুনে খেলা। ধীরে ধীরে এগিয়ে যাওয়া। সুযোগ পেলেই মারা। সেটাই করছেন রিজওয়ান-উসমান। দুজনে সতর্কতার সঙ্গে এগোচ্ছেন, ডট দিচ্ছেন, মারার বল পেলে বাউন্ডারির বাইরে পার করছেন। যে কোনো মূল্যে ভারতের প্রয়োজন উইকেট, দুজনের সাবধানী ব্যাটিংয়ে সেটি পারছে না ভারতীয় বোলাররা। দুজনের জুটি থেকে এখন ৩২ বলে আসে ৩১ রান। 

বাবরকে ফেরালেন বুমরাহ, সতর্ক পাকিস্তান 

চতুর্থ ওভার পর্যন্ত বাবর-রিজওয়ান ধীরে ধীরে এগোচ্ছিলেন। দুজনের এই জুটিকে বেশি লম্বা হতে দেননি বুমরাহ। লেন্থ বলে খেলবেন নাকি ছাড়বেন এই দোটানায় থেকে শেষ পর্যন্ত খোঁচা দিয়ে বসেন বাবর। স্লিপে ক্যাচ নেন সুরিয়া। ১০ বলে ১৩ রান করেন এই ব্যাটার। বুমরাহ অবশ্য নিজের প্রথম ওভারে রিজওয়ানের উইকেটও পেতে পারতেন। শিবাম দুবে ক্যাচ মিস করেন। রিজওয়ানের সঙ্গী উসমান। সতর্কতার সঙ্গে দেখেশুনে ব্যাটিং করছে পাকিস্তান। পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেট হারিয়ে তোলে ৩৫ রান। 

পাকিস্তানি পেস আক্রমণে ১১৯ রানে অলআউট ভারত

বারবার বৃষ্টির বাগড়ার নষ্ট হয় প্রায় ঘণ্টা দেড়েক। তবে কমেনি ওভার। উইকেটের পুরো সুবিধা আদায় করে তোপ দেগেছেন পাকিস্তানি পেসাররা। ১টি ছাড়া ভারতের সবকটি উইকেট নিয়েছেন। সর্বোচ্চ ৩টি করে উইকেট নেন হারিস-নাসিম। ২ উইকেট নেন আমির। ১ উইকেট নেন শাহীন। একমাত্র ব্যাটার সিরাজ হন রানআউট। ভারতের ঋষভ সর্বোচ্চ ৪২ রান করেন। তিনি তিনবার জীবন পান। এ ছাড়া ২০ রান করেন অক্ষর। ১৩ রান করেন রোহিত। আর কোনো ব্যাটার দুই অঙ্কের মুখ দেখেননি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই প্রথম ভারতকে অলআউট করেছে পাকিস্তান। এ ছাড়া যে কোনো দলের বিপক্ষে বিশ্বকাপে এটি সর্বনিম্ন সংগ্রহ। 

হারিসের জোড়া শিকার 

আমিরের পর হারিসের জোড়া শিকার। পরপর দুই বলে ফেরালেন হার্দিক-বুমরাহকে। হার্দিক ফ্লিক করতে গয়ে ধরা পড়েন ইফতেখারের হাতে। বিপদে হাল ধরতে পারলেন না। ১২ বলে ৭ রান করেন এই অলরাউন্ডার। ক্রিজে এসে বুমরাহ ফেরেন ইমাদকে ক্যাচ দিয়ে। দ্বিতীয়বারের মতো পরপর দুই উইকেট হারিয়ে বিপাকে ভারত। হারিস ৩ ওভারে মাত্র ২১ রান দিয়ে নেন ৩ উইকেট। অথচ ১ ওভারে দিয়েছিলেন ১৩। 

আমিরের জোড়া আঘাত

এর আগে ঋষভ পরপর দুবার জীবন পেয়েছিলেন আমিরের বলে। এরপর ইমাদের বলেও আরেকবার জীবন পান। চতুর্থবার আমিরই তাকে ফেরান।  উড়িয়ে মারতে গিয়ে আকাশে তুলে দেন বল। মিড অফ থেকে এগিয়ে এসে সহজ ক্যাচ নেন বাবর। তিনবার জীবন পেয়েও ভারতকে লড়াকু সংগ্রহ এনে দিতে পারেননি ঋষভ। ৩১ বলে ৪২ রান। পরের বলেই জাদেজা এসে শর্ট মিড অফে ক্যাচ তুলে দেন। গোল্ডেন ডাক! পরপর দুই ব্যাটারকে হারিয়ে ভীষণ চাপে ভারত। ক্রিজে হার্দিকের সঙ্গী আর্শদীপ। 

তিন জীবন পাওয়া ঋষভের ঝড়ে এগোচ্ছে ভারত

তিন ঝড় পাওয়া ঋষভ আক্রমণাত্বক ব্যাটিং করে যাচ্ছেন। হারিসকে তার প্রথম ওভারে মেরেছেন টানা ৩ চার। তার সঙ্গী সুরিয়া শুরুতেই চার মেরে ঝড়ের আভাস দিলেও ইনিংস লম্বা করতে পারেননি। তাকে ফিরিয়ে দ্বিতীয় ওভারেই কামব্যাক করেন হারিস। ৮ বলে ৭ রান করেন হারিস । ক্রিজে ঋষভের সঙ্গী  শিবাম দুভে। 

ঝড়ের পর বোল্ড অক্ষর, ঋষভের তৃতীয় জীবন

পরপর কোহলি-রোহিতের আউটের পর ভারত ব্যাটিংয়ে পায় অক্ষরকে। হতাশ করেননি এই স্পিন অলরাউন্ডার। পালটা আক্রমণে গড়েন প্রতিরোধ। পাওয়ার প্লেতে দ্রুত রান তুলতে সহায়তা করেন। অবশ্য ২০ রানের বেশি করতে পারেননি। নাসিমের তোপে হন বোল্ড। তার ব্যাট থেকে আসে ১৮ বলে ২০ রান। ঋষভের সঙ্গে জুটি থেকে আসে ৩০ বলে ৩৯। এদিকে ঋষভ তৃতীয় জীবন পান। ইমাদের বলে মারতে গিয়ে বল তুলে দেন আকাশে, একটু দূরে থাকা উসমান চেষ্টা করেও বল তালুবন্দি করতে পারেননি। 

পরপর ঋষভের দুই জীবন, পাওয়ার-প্লের সুবিধা আদায় ভারতের 

আমিরের করা পঞ্চম ওভারের প্রথম বলে স্লিপে ক্যাচ তোলেন ঋষভ। ধরতে পারেননি ফিল্ডার ইফতেখার। উলটো চার হয়। পরের বলে এবার লেগে খেলতে চেয়েছিলেন ঋষভ, মিস টাইমিংয়ে বল উঠে যায় আকাশে। দৌড়ে গিয়েও ক্যাচ ধরতে পারেননি উসমান। এই ১২ রান আসে, সঙ্গে উইকেট থেকে বঞ্চিত হন আমির। শুরুতে ২ উইকেট হারালেও অক্ষর-ঋষভে ভারতের রানের চাকা থামেনি। পাওয়ার প্লেতে ২ উইকেটে ৫০ রান তোলে দলটি।

নাসিম-শাহীনের তোপে ভারতের ব্যাটিং অর্ডারে ওলটপালট

নাসিম শাহকে দারুণ কাভার ড্রাইভে রানের খাতা খোলেন কোহলি। কিন্তু ইনিংসের বয়স মাত্র ৩ বলে। দ্বিতীয় বল ডট দিয়ে তৃতীয়টিতে উসমান খানের হাতে কাভারে ক্যাচ তুলে দেন কোহলি। ৩ বলে ৪ রান করেন তিনি। পঞ্চম বলে আবার রোহিত চার মেরে পাল্টা আক্রমণের আভাস দেন। কিন্তু না, পরের ওভারেই শাহীনের আক্রমণে ফেরেন রোহিত। ডিপ স্কয়ার লেগে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ধরা পড়েন হারিসের হাতে। পাকিস্তানি পেসারদের আক্রমণে দুই গুরুত্বপূর্ণ উইকেট হারিয়ে ব্যাটিং অর্ডারে ওলট-পালট করে ভারত। ঋষভের সঙ্গে ব্যাটিং করতে আসেন অক্ষর। 

তৃতীয় দফায় বৃষ্টির বাধার পর মাঠে গড়াচ্ছে খেলা

তৃতীয় দফায় বৃষ্টির পর অবশেষে আবার মাঠে নামছে দুই দল। বাংলাদেশ সময় রাত ১০টায় শুরু হচ্ছে খেলা। দেড় ঘন্টা বৃষ্টির পেটে গেলেও কোনো ওভার কাটা যায়নি। 

ছক্কায় রোহিতের শুরু, ১ ওভার পরেই বন্ধ খেলা

শাহীন আফ্রিদীকে দারুণ ছক্কায় রানের খাতা খোলেন রোহিত শর্মা। ১ ওভারে ছয়টি বলই খেলেন ভারত অধিনায়ক। ওভার শেষ হতে নিউ ইয়র্কে বৃষ্টি নামে। তৃতীয় দফায় বৃষ্টির কারণে নষ্ট হচ্ছে সময়। এবার ওভার কাটা যেতে পারে। 

দুই দফা পিছিয়ে অবশেষে ভারত-পাকিস্তান লড়াই শুরু

টস জিতে ফিল্ডিং নিয়েছে পাকিস্তান। এক পরিবর্তন নিয়ে নেমেছে পাকিস্তান, ভারতের একাদশে কোনো পরিবর্তন ঘটেনি। দ্বিতীয় দফায় পিছিয়েছে খেলা শুরুর সময়। সাড়ে ৮টার পরিবর্তে হওয়ার কথা ছিল ৯টায়, সেটি আরও ২০ মিনিট পিছিয়েছে। 

পাকিস্তান একাদশ

বাবর আজম (অধিনায়ক), মোহাম্মদ রিজওয়ান (উইকেটরক্ষক), উসমান খান, ফখর জামান, শাদাব খান, ইফতিখার আহমেদ, ইমাদ ওয়াসিম, শাহীন আফ্রিদি, হারিস রউফ, নাসিম শাহ, মোহাম্মদ আমির।

ভারত একাদশ

রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), বিরাট কোহলি, ঋষভ পান্ত (উইকেটরক্ষক), সুরিয়া কুমার যাদব, শিবাম দুবে, হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, জাসপ্রিত বুমরাহ, আরশদীপ সিং, মোহাম্মদ সিরাজ। 

পেছালো খেলার সময়

বৃষ্টির বাগড়ায় টস হবে আধঘণ্টা দেরিতে, খেলা শুরুর সময়ও পিছিয়েছে আধঘণ্টা। বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় টস ও ৯টায় খেলা শুরু হবে।  

নিউ ইয়র্কে চাঁদের হাট

নিউ ইয়র্কে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ঘিরে যেন চাঁদের হাঁট বসেছে। শচীন টেন্ডুলকার, যুবরাজ সিং, শহীদ আফ্রিদি, ক্রিস গেইলদের দেখা যাচ্ছে নিউ ইয়র্কে। ইউনিভার্স বস গেইলতো খুনসুটিতে মেতে ওঠেন, নিজের সাদা ব্লেজারে বিরাট কোহলিদের স্বাক্ষর নিতে দেখা গেছে তাকে। 

ফুরফুরে ভারত , ব্যাকফুটে পাকিস্তান 

আয়ারল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপে শুভসুচনা করেছে ভারত। ফুরফুরে মেজাজে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের মুখোমুখি হচ্ছে দলটি। অন্যদিকে প্রথম ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হেরে এলোমেলো পাকিস্তান শিবির। সুপার এইটের লড়াইয়ে টিকে থাকতে হলে জয় ছাড়া কোনো বিকল্প নেই বাবর আজমদের সামনে। 

পরিসংখ্যান কী বলছে 

পরিসংখ্যানের দিকে চোখ রাখলে দেখা যায়, দুই দলের লড়াইয়ে ভারত ঢের এগিয়ে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সাতবারের দেখায় পাঁচবার জিতেছে ভারত। আর সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ১২টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে দুই দল। যেখানে ভারতের ৯ জয়ের বিপরীতে পাকিস্তানের জয় সংখ্যা মাত্র ৩টি।

মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান 

চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আজ অপেক্ষার অবসান হচ্ছে। মাঠে নামছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তান। রোববার (৯ জুন) নিউ ইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে মাঠ গড়াবে দুই দলের মহারণ। বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় মাঠে গড়াবে ম্যাচ। তবে বৃষ্টির কারণে টস হতে দেরি হতে পারে বলে জানিয়েছে ক্রীড়া বিষয়ক ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ৮টা ১৫ মিনিটে হবে পর্যবেক্ষণ।