হ্যারি কেন ইউরোর সর্বোচ্চ গোলদাতার একজন, গোল্ডেন বুট পাওয়া ৬ ফুটবলারের একজন। কিন্তু আদতে ইংল্যান্ড অধিনায়ক দলের জন্য কি করতে পেরেছেন? ফাইনালের মঞ্চে ছিলেন ছায়া হয়ে, বদলি নামা পালমার তিন মিনিটেই দলকে ফেরান সমতায়।
শেষ পর্যন্ত ইউরোর ফাইনালে ইংল্যান্ড হারে ২-১ গোলে। ম্যাচের ৬১ মিনিট পর্যন্ত নিষ্প্রভ হয়ে থাকা কেনকে তুলে নেন কোচ গ্যারেথ সাউথগেট। স্পেনের কাছে হারের পর ফুটবলারদের শারীরিক-মানসিক দুর্বলতার কথা বলেছেন কেন, ‘আমরা একই তীব্রতা এবং চাপ তৈরি করতে পারিনি। এটি টুর্নামেন্টের শেষ খেলা, ফুটবলাররা শারীরিক ও মানসিকভাবে ক্লান্ত রয়েছে।’
দ্বিতীয়ার্ধে ৪৭ মিনিটে এগিয়ে যায় স্পেন। ৭৩ মিনিটে ইংল্যান্ড সমতায় ফিরলেও ৮৬ মিনিটে আবার এগিয়ে যায় স্পেন। কেন মনে করেন তারা সমতার পর খেলার গতি হারিয়ে ফেলেন।
‘আমরা খেলায় ফিরে আসতে পেরেছি। ১-১ গোলে ফিরে আসার জন্য সত্যিই ভাল লড়াই করেছি। আমরা খেলার এই গতি ধরে রাখতে পারতাম, কিন্তু আমরা বল ধরে রাখতে পারিনি এবং আমরা তার শাস্তি পেয়েছি।’
এর আগেরবার ইতালির কাছে ফাইনালে হার। এবার ধরাশায়ী স্পেনের কাছে। কেন বলেন, ‘এটি একটি কঠিন টুর্নামেন্ট ছিল, আমাদের অনেক ধৈর্য দেখাতে হয়েছে। আমরা নিজেদের জন্য, আমাদের ভক্তদের জন্য জিততে মরিয়া ছিলাম। আপাতত এটি বিশাল হতাশার।’