সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (১৫ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমলেও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বেড়েছে।
এদিন ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে। এদিকে, ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমলেও সিএসইতে বেড়েছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৮.৩৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ১৪২ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১.০২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৫৭ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৬.১১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৯৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১৪৫টি কোম্পানির, কমেছে ১৮২টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৯টির।
এদিন ডিএসইতে মোট ৪০৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৩৫১ কোটি ১১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫.৭১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৭৫০ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪.৮৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৩৮৯ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ৫.০২ পয়েন্ট বেড়ে ৯৩৯ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ২১.৬৩ পয়েন্ট কমে ১১ হাজার ৮১৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে ১৯৩টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৮৮টি কোম্পানির, কমেছে ৭৫টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩০টির।
দিনশেষে সিএসইতে ৯ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।