আইপিএলের গত আসরে ৮ ম্যাচে রান ১৯৫ এবং স্ট্রাইক রেট ১০৭.৭৩। আমিরাত পর্বে প্রথম দুই ম্যাচ খেলে তার স্কোর ছিল ০ ও ২। আস্থা আর তার ওপর রাখতে পারেননি বেলিস। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের অধিনায়কত্ব হারানোর পর দল থেকে বাদ পড়েন। কিন্তু দমে যাননি ডেভিড ওয়ার্নার। অস্ট্রেলিয়াকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতানোর পাশাপাশি হয়েছেন প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড়।
অবশ্য বিশ্বকাপের শুরুটা হয়েছিল বাজে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ার্নার মাত্র ১৪ রান করেন। এরপর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৬৫ রানে ঘুরে দাঁড়ান। তারপর করেছেন আরো দুটি হাফ সেঞ্চুরি। পাকিস্তানের বিপক্ষে এক রানের জন্য হয়নি ফিফটি। সব মিলিয়ে ৭ ইনিংসে ২৮৯ রান। বাবর আজমের (৩০৩) পর প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় সেরা ব্যাটসম্যান।
ফাইনালে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে ৩৮ বলে ৫৩ রান করেন ওয়ার্নার। ম্যাচ শেষে এই বাঁহাতি ওপেনারকে নিয়ে অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চ বলেন, ‘আমি বিশ্বাসই করতে পারছি না সপ্তাহখানেক আগে লোকজন তাকে গণনায় ধরেনি। এটা ছিল অনেকটা ভাল্লুককে খোঁচা মারার মতো।’
শিরোপা জয় নিয়ে তিনি বলেন, ‘এই অর্জন বিশাল, প্রথম অস্ট্রেলিয়া দল হিসেবে আমরা জিতলাম। পুরো প্রতিযোগিতায় ছেলেরা যেভাবে খেলেছে তাতে গর্বিত।’