সাত বিভাগীয় দল এবং ঢাকা মেট্রো দল নিয়ে আগামী ১১ থেকে ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত শুধুমাত্র স্থানীয় ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণে আয়োজন করা হবে এনসিএল টি-টোয়েন্টি আসর।
আট দলের লিগ পর্বের খেলা হবে সিলেট বিভাগীয় স্টেডিয়াম ও সিলেট বিভাগীয় স্টেডিয়ামের আউটার মাঠে। প্লে’অফের চার ম্যাচ হবে ঢাকার হোম অব ক্রিকেট মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।
শুরুতে এমন পরিকল্পনাই ছিল আয়োজকদের। কিন্তু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) জন্য নতুন করে পরিকল্পনা সাজাতে হয়েছে সংশ্লিষ্টদের। এখন এনসিএল টি-টোয়েন্টির সব ম্যাচ হবে সিলেট। সব মিলিয়ে ৩২টি ম্যাচ হবে সিলেটে।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের এগারতম আসরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ২৩ ডিসেম্বর মিরপুরে অনুষ্ঠিত হবে। বিসিবি প্রথমে এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে আয়োজন করতে চেয়েছিল। কিন্তু সেখানে সবুজ সংকেত না পাওয়ায় মিরপুরকেই বেছে নিতে হচ্ছে বিসিবিকে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রস্তুতির জন্য জাতীয় ক্রিকেট লিগ টি-টোয়েন্টি আসরের চারটি ম্যাচ মিরপুরে আয়োজন করা যাচ্ছে না।
এবার শুধু ঢাকায় নয়, চট্টগ্রাম ও সিলেটেও হবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। ২৫ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে এবং ২৭ ডিসেম্বর সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে হবে এই মহাযজ্ঞ।
এনসিএল টি-টোয়েন্টির ১৮টি ম্যাচ সরাসরি সম্প্রচার করবে টি স্পোর্টস। বাকি ১৪টি ম্যাচ দেখা যাবে টি স্পোর্টসের ইউটিউব পেজ ও অ্যাপে। প্লে’অফের চারটি ম্যাচ ঢাকায় দিবারাত্রিতে আয়োজন করার পরিকল্পনা ছিল বিসিবির। সংস্কার করা হচ্ছে সিলেট স্টেডিয়ামের ফ্লাডলাইট। এতে ডে-নাইটের যে চিন্তাভাবনা ছিল বিসিবির, সেটার সম্ভাবনাও ক্ষীণ।