ফরিদপুর-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছেন ব্যবসায়ী নেতা এ কে আজাদ
ফরিদপুর সংবাদদাতা || রাইজিংবিডি.কম
ফরিদপুর সদর-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন এফবিসিসিআই-এর সাবেক সভাপতি ও ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা এ.কে. আজাদ।
সোমবার (২৭ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮ টায় ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলিতে নিজ বাসভবনের মিলনায়তনে সমর্থক নেতাকর্মীদের এক সভায় এ ঘোষণা দেন তিনি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ফারুক হোসেন, ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের আহবায়ক মনিরুল হাসান মিঠু, যুগ্ম আহবায়ক মনিরুজ্জামান মনির, অ্যাডভোকেট বদিউজ্জামান বাবুল, ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা শাহ আলম মুকুল, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শহিদুল ইসলাম নিরু, অপর সদস্য ফরিদপুর ৪ আসনের এমপি মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সনের প্রতিনিধি অ্যাডভোকেট শায়েদিদ গামাল লিপু, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুসরাত রসুল তানিয়া, ফরিদপুর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মানোয়ার হোসেন, ফরিদপুর সদর উপজেলার মাচ্চর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহিদ মুন্সি, চাঁদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শামসুন নাহার মুহিত, আলিয়াবাদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক ডাবলু, ডিক্রীরচর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান মিন্টু, কানাইপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ফকির মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন, অম্বিকাপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবু সাঈদ চৌধুরী বারিসহ আওয়ামীলীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মী ও সহস্রাধিক সমর্থক।
সভা শেষে এ .কে. আজাদ উপস্থিত নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ফরিদপুর অঞ্চলে জননেত্রী শেখ হাসিনা যে উন্নয়নের ধারার সূচনা করেছেন সেটি অব্যাহত রাখতে ও আমার সমর্থকদের কথা বিবেচনা করে আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে চাই।
তিনি বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প, শিক্ষা, চিকিৎসা এসব খাতে কাজ করতে চাই আমি। বিশেষ করে শিল্পে পিছিয়ে পড়া এই অঞ্চলে শিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা রয়েছে আমার। অল্প শিক্ষিত ও শিক্ষিত বেকার সমাজকে কর্মসংস্থানের সুযোগ দিতে আমি রাজনীতিতে আগ্রহী হয়েছি। আমি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলাম, সেটা না পেলেও আমি স্বতন্ত্র ভাবে সংসদ সদস্য হয়ে জনগণের পাশে দাঁড়াতে চাই।
তামিম ইসলাম/টিপু