ঢাকা     সোমবার   ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ ||  পৌষ ৮ ১৪৩১

রংপুরে সার্বজনীন বিভাগীয় পেনশন মেলা অনুষ্ঠিত

রংপুর প্রতিনিধি || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ২১:০৭, ৫ মে ২০২৪   আপডেট: ২১:০৮, ৫ মে ২০২৪
রংপুরে সার্বজনীন বিভাগীয় পেনশন মেলা অনুষ্ঠিত

পেনশন কর্মসূচিগুলোর প্রতি জনগণকে আগ্রহী করে তুলতে রংপুরে অনুষ্ঠিত হয়েছে বিভাগীয় সর্বজনীন পেনশন মেলা। রোববার (৫ মে) রংপুর জিলা স্কুল মাঠে দিনব্যাপী এই মেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।

রংপুরের বিভাগীয় কমিশনার জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন- পেনশন স্কিমের নির্বাহী চেয়ারমান কবিরুল ইজদানী খান, মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরী অথোরিটি’র এক্সিকিউটিভ ভাইস চেয়ারম্যান ফসিউল্লাহ, অর্থ বিভাগের সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের মহাপরিচালক আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকী, রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান, অতিরিক্ত ডিআইজি রশিদুল হাসান ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসান প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে তোফাজ্জল হোসেন মিয়া বলেন, দেশের সব মানুষকে পেনশনের আওতায় আনা হবে। ইতোমধ্যে দিনমজুর থেকে শুরু করে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে পেনশন স্কিম ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। সরকারের যুগান্তকারী এই পদক্ষেপ বাস্তবায়নে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।

আরো পড়ুন:

তিনি আরো বলেন, রংপুর বিভাগে ১ কোটি ৮০ লাখ মানুষ বসবাস করে। ইতোমধ্যে প্রায় ৬০ লাখ মানুষকে পেনশনের আওতায় আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিভাগীয় পেনশন মেলায় সবাই অংশ নিচ্ছে এবং রেজিষ্ট্রেশন করছে। দেশের প্রতিটি মানুষকে পেনশনের আওতায় আনার লক্ষ্যে নিয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে মেলার আয়োজন করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে মেলা জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে করা হবে।

বিভাগীয় পেনশন মেলায় অংশ নেয় রংপুর বিভাগের ৮ জেলার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিভাগের সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তার এবং ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের ১২৫টি স্টল।

মেলার বুথে জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, পাসপোর্ট সাইজের ছবি নিয়ে যে কোনো ব্যক্তি ব্যাংক এ্যাকাউন্ট খুলে পেনশন স্কিম চালু করেছেন। মেলা ও কর্মশালায় রংপুর বিভাগের বীর মুক্তিযোদ্ধা, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, এনজিও প্রতিনিধি, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, স্কুল-কলেজের শিক্ষকরা অংশ নেন।

আমিরুল/মাসুদ

সম্পর্কিত বিষয়:


সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়