ঢাকা     শনিবার   ১১ জানুয়ারি ২০২৫ ||  পৌষ ২৮ ১৪৩১

দেশের বিভিন্ন স্থানে ‘গণমিছিল’ কর্মসূচি পালন

নিজউ ডেস্ক || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ২২:০৫, ২ আগস্ট ২০২৪   আপডেট: ০০:৩৪, ৩ আগস্ট ২০২৪
দেশের বিভিন্ন স্থানে ‘গণমিছিল’ কর্মসূচি পালন

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে বরিশালে মিছিলে অংশ নেন শিক্ষার্থীরা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা ‌‘গণমিছিল’ কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা। কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থী নিহত হওয়ার ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারসহ নয় দফা দাবিতে শুক্রবার (২ আগস্ট) খুলনা, সিলেট, চট্টগ্রাম, হবিগঞ্জ, গাইবান্ধা ও নোয়াখালীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে এ কর্মসূচি পালন করেন তারা। এসময় সংঘর্ষে এক পুলিশ সদস্যসহ দুই জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অনেকেই। 

খুলনা: নগরীর জিরো পয়েন্ট, গল্লামারী মোড় এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় শুক্রবার (২ আগস্ট) বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের তিন দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এসময় মো. সুমন নামে পুলিশের এক কন্সটেবল নিহত হয়েছেন। ২০ থেকে ২৫ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ (রাবার বুলেট ও শটগানের ছররা) অবস্থায় ৭ জনসহ আহত ১৬ জনকে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৪ জনের অবস্থা গুরুতর বলে জানা গেছে।

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক জানান, ‘শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলনকারীদের কর্মসূচি পালন করা কথা ছিল। তারা পুলিশের ওপর হামলা করেছে। ২০-২৫ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। নিহত পুলিশ সদস্যের নাম মো. সুমন।

আরো পড়ুন:

হবিগঞ্জ: হবিগঞ্জে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মোস্তাক মিয়া (৩০) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। হবিগঞ্জ শহরের টাউন হল এলাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এতে শতাধিক মানুষ আহত হন।

মোস্তাক মিয়ার মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে হবিগঞ্জ সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খলিলুর রহমান বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ প্রায় ২ হাজার রাউন্ড টিয়ারশেল এবং রাবার বুলেট নিক্ষেপ করেছে। আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছি।

চট্টগ্রাম: জুমার নামাজের পর থেকেই চট্টগ্রাম নগরীর আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদের সামনে জড়ো হতে থাকেন আন্দোলনকারীরা। সেখানে থেকে মিছিল নিয়ে তারা লালদীঘি ময়দান হয়ে নিউমার্কেট মোড় পর্যন্ত যান। সেখান থেকে বিশাল এক মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে নগরের বহদ্দার হাট মোড়ে অবস্থান নেয়। মিছিলে নারী শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিও ছিল উল্লেখযোগ্য।

সিলেট: বিকেল ৪টার দিকে সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) পার্শ্ববর্তী আখালিয়া এলাকায় শিক্ষার্থী ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শিক্ষার্থী ও পথচারীদের পাশাপাশি তিন জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। দৈনিক কালবেলা পত্রিকার সিলেট প্রতিনিধি মিঠু দাস জয় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। তাকে ওসমানি হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

সিলেট মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার আজবাহার আলী শেখ বলেন, আন্দোলনকারীরা সড়ক অবরোধ করে জনদুর্ভোগ তৈরি করলে পুলিশ তাদের সরে যেতে বলে। তারা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ারশেল ও শটগানের গুলি ছুড়ে। পুলিশ সাত জনকে আটক করেছে।

লক্ষ্মীপুর: দুপুরে সদর উপজেলা চেয়ারম্যান সালাহ উদ্দিন টিপুর নেতৃত্বে যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা বাজার সড়কে অবস্থান নেয়। তারা জয়বাংলা স্লোগান দিতে থাকেন। এসময় শহরের বিভিন্ন দোকান ও গলিমুখে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারীরা অবস্থান নিতে শুরু করেন। যুবলীগ-ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা তাদেরকে সরে যেতে অনুরোধ করেন। এক পর্যায়ে পুলিশের অনুরোধে যুবলীগ-ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা সরে গিয়ে তমিজ মার্কেট এলাকায় উপজেলা চেয়ারম্যানের বাসভবনে অবস্থান নেয়। পরে আন্দোলনকারীরা বাজার ব্রিজ থেকে মিছিল নিয়ে বের হন। মিছিলটি উপজেলা চেয়ারম্যানের বাসার সামনে গেলে দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় উভয়পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।

লক্ষ্মীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) এবি ছিদ্দিক বলেন, ‘লক্ষ্মীপুর শান্ত ছিল। সম্পূর্ণ আমাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। চেয়ারম্যানের উস্কানিতেই ঘটনাটি ঘটেছে। উনি নেতাকর্মীদের নিয়ে এখানে অবস্থান না নিলে ইট নিক্ষেপের পরিস্থিতি হতো না।’

গাইবান্ধা: ৯ দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে বৃষ্টিতে ভিজে গণ মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। গাইবান্ধা শহরের বড় মসজিদ থেকে আন্দোলনকারীরা গণমিছিল বের করেন। মিছিলটি  শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহরের পুরাতন বাজার গোল চত্ত্বরের ট্রাফিক ব্যারাকে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে আন্দোলনকারীরা সমাবেশ করেন।

বরিশাল: কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে দুপুরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনাল ও পরে বিএম কলেজ সামনের সড়কে কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা। তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশ কোনো বাঁধা দেয়নি। ফলে ঝামেলা ছাড়াই বরিশালে এদিনের কর্মসূচি সম্পন্ন হয়েছে।

নগরীর এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লোকমান হোসেন জানান, শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করেছেন আন্দোলনকারীরা। তাই তাদের বাধা দেওয়া হয়নি।

নোয়াখালী:  মিছিল, প্রতিবাদ সমাবেশের মধ্য দিয়ে নোয়াখালীতে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা। বৃষ্টি উপেক্ষা করে জেলা শহরের পুরাতন বাসস্ট্যান্ড থেকে শুরু হওয়া মিছিলটি প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জিলা স্কুলের সামনের প্রধান সড়কে এসে শেষ হয়। পরে সেখানে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সমাবেশে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী সরকারি কলেজ, চৌমুহনী সরকারি কলেজ ও নোয়াখালী সরকারি মহিলা কলেজসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের হাজারো শিক্ষার্থী অংশ নেন।

কুমিল্লা: কুমিল্লা নগরীর ঝাউতলা ছাতা মসজিদের সামনে থেকে মিছিল শুরু হয় নগরীতে। এতে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীর পাশাপাশি বিভিন্ন পেশার লোকজন অংশ নেন। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়কসমূহ প্রদক্ষিণ করে কান্দিপাড় এলাকায় এসে শেষ হয়।

কুমিল্লা কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ হোসেন বলেন, নগরীর ঝাউতলা ছাতা মসজিদের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে রেইসকোর্স বাদশা মিয়ার বাজার হয়ে পুনরায় পুলিশ লাইন স্কুল গেটের সামনে এসে ইউটার্ন করে ফ্লাইওভারের মাথায় অবস্থান নিয়ে বক্তব্য রাখেন কয়েকজন। পরে পুলিশের উপস্থিততে আন্দোলনকারী চলে যায়।  

বগুড়া: বৃষ্টি উপেক্ষা ক‌রে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি বাস্তবায়নে বগুড়ায় গণমিছিলের পর শহ‌রের সাতমাথায় বি‌ক্ষোভ কর‌ছে শিক্ষার্থীরা। শুক্রবার জুমার নামাজের পর থেকে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে শিক্ষার্থী‌রা গণ‌মি‌ছি‌লে অংশ নি‌তে শহ‌রের সাতমাথায় জ‌ড়ো হ‌তে থা‌কেন।

কর্মসূচিতে বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজ, সরকারি মুজিবুর রহমান মহিলা কলেজ, সরকারি মহিলা কলেজ, বগুড়া জিলা স্কুল, বগুড়া সরকারি কলেজ, বিয়াম মডেল স্কুল এন্ড কলেজ, আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন স্কুল এন্ড কলেজ ও বগুড়া পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের হাজারো শিক্ষার্থী ও অভিভাবক উপস্থিত ছিলেন।

বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার স্নিগ্ধ আকতার জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করে। সেখানে তারা অবস্থান নেয়। এ সময় সড়কে যান চলাচল বন্ধ ছিল। শুক্রবার বন্ধের দিন হওয়ার কারণে যানবাহনের চাপ ছিল না। বিকল্প পথে যানবাহন চলাচল করে।

পাবনা: ৯ দফা দাবিতে পাবনায় পুলিশী পাহাড়ায় শান্তিপূর্ণ গণমিছিল করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে শুক্রবার বাদ জুমা পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে অবস্থান নেন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীরা মহাসড়কে অবস্থান নিলে শান্তিপুর্ণভাবে অবস্থান নেয় পুলিশ, বিজিবি, ডিবি, র‍‍্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। এ সময় পুলিশের সাজোয়া যানও মোতায়েন থাকতে দেখা গেছে। পরে পুলিশের আহ্বানে সারা দিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল করে শিক্ষার্থীরা চলে যান।

পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল করে চলে গেছেন। যেহেতু তারা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করেছেন সেজন্য তাদের সহযোগিতা করা হয়েছে। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।’

ফেনী: শহরের জহিরিয়া মসজিদ থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি ইসলামপুর রোড হয়ে খেজুর চত্বরে আসার পর শিক্ষার্থীরা সড়কে বসে অবস্থান নেন। প্রায় ৩০ মিনিট সেখানে অবস্থানের পর শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে শহীদ শহিদুল্লাহ কায়সার সড়কে যান।

টাঙ্গাইল: ৯ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বৈসম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা। টাঙ্গাইল শহরের সাবালিয়া থেকে মিছিলটি বের করেন তারা। মিছিল শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রেসক্লাবের সমানে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি অনেক অভিবাবকও অংশ নেন।

বরগুনা: বিদ্রোহী গান ও কবিতা আবৃত্তির মধ্য দিয়ে ৯ দফা দাবি আদায়ের কর্মসূচি পালন করেছেন বরগুনার শিক্ষার্থীরা। আজ দুপুর আড়াইটা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত পৌর সুপার মার্কেটের সামনের প্রধান সড়ক অবরোধ করে তারা এই কর্মসূচি পালন করেন।

এর আগে, দুপুর ২টা থেকে বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে জড়ো হতে থাকে শিক্ষার্থীরা। পরে মিছিল নিয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পৌর সুপার মার্কেটের সামনে আসেন শিক্ষার্থীরা। 

ঝিনাইদহ: শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শহরের সরকারি মাহতাবউদ্দিন কলেজ মাঠে জড়ো হতে থাকে শিক্ষার্থীরা। এসময় পুলিশ তাদের ওপর লাঠিচার্জ করে। আহত হন ৫ শিক্ষার্থী। পরে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ ৫ জনকে আটক করে। 

শিক্ষার্থীরা জানান, পুলিশের বাধা পেয়ে তারা শহরের নলডাঙ্গা ভ্যানস্ট্যান্ড এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। পরে সমাবেশ অসুষ্ঠিত হয়। সেসময় বক্তারা আটক শিক্ষার্থীদের ১২ ঘণ্টার মধ্যে মুক্তির আল্টিমেটাম দেন।

এদিকে, দুপুরে ঝিনাইদহ শহরের জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সামনে থেকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ব্যানারে আরো একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি প্রেরণা একাত্তর চত্ত্বরে গিয়ে সমাবেশ হয়।

কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু আজিফ জানান, শিক্ষার্থীদের মিছিল করতে নিষেধ করা হয়েছিল। তারা নিষেধ না শোনায় পুলিশ ৫ জনকে হেফাজতে নেয়।  তাদের অভিভাবকদের ডেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। আন্দোলনকে ঘিরে যে কোনো নাশকতা প্রতিরোধে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে পুলিশ।    

নূরুজ্জামান, মামুন, রেজাউল, নূর, জাহাঙ্গীর, মাসুম, অনিক, সুজন, রুবেল, এনাম, শাহীন, সাহাব, কাওছার, শাহরিয়ার/মাসুদ


সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়