ঢাকা     বৃহস্পতিবার   ০৭ নভেম্বর ২০২৪ ||  কার্তিক ২৩ ১৪৩১

যবিপ্রবি নীল দলের আহ্বায়ক ড. ইকবাল-সদস্য সচিব ডা. ফিরোজ

যবিপ্রবি সংবাদদাতা || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১৬:৩৪, ৩০ জুন ২০২১  
যবিপ্রবি নীল দলের আহ্বায়ক ড. ইকবাল-সদস্য সচিব ডা. ফিরোজ

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) নীল দলের (মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী শিক্ষকবৃন্দ) নতুন কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়েছে। 

আগামী দুই বছরের জন্য নীল দলের নতুন কমিটির আহ্বায়ক নির্বাচিত হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. ইকবাল কবীর জাহিদ ও সদস্য সচিব হয়েছেন ফিজিওথেরাপি ও রিহ্যাবিলিটেশন বিভাগের চেয়ারম্যান ডা. মো. ফিরোজ কবীর।

যবিপ্রবির মাইকেল মধুসূদন দত্ত কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার কাম একাডেমিক ভবনে গত ২৯ জুন নীল দলের সাধারণ সভায় নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. ম. জাফিরুল ইসলাম নতুন এ কমিটি ঘোষণা করেন। 

আরো পড়ুন:

কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক নির্বাচিত হয়েছেন যবিপ্রবির শিক্ষক ড. মো. আশরাফুজ্জামান জাহিদ, ড. মো. মেহেদী হাসান, ড. মো. কামাল হোসেন, ড. সেলিনা আক্তার, ড. মো. জাবেদ হোসেন খান, মো. মুনিবুর রহমান, ড. হাসান মোঃ আলইমরান, ড. এ এস এম মুজাহিদুল হক, অধ্যাপক ড. মো. নাজমুল হাসান,  ড. শিরিন নিগার, অধ্যাপক ড. মোঃ জাফিরুল ইসলাম, ড. মো. আবদুল্লাহ আল মামুন, ড. মো. হাফিজ  উদ্দিন এবং ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম। 

কমিটির কার্যনির্বাহী সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন যবিপ্রবির শিক্ষক  ড. মো. নাসিম আদনান, প্রভাস চন্দ্র রায়, ড. মো. কোরবান আলী, তানভীর আহমেদ, মোহাম্মদ  নওশীন আমীন শেখ, মো. রাফিউল হাসান, রুহুল আমীন, উত্তম গোলদার, মো. শাহীন সরকার,  মোস্তাফিজুর রহমান, ড. মনজুরুল হক এবং মো. মজনুজ্জামান। একইসঙ্গে যবিপ্রবির সাতটি অনুষদের অনুষদভিত্তিক কমিটিও ঘোষণা করা হয়। 

এদিকে নীল দলের কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যরা বুধবার (৩০ জুন) সকাল ১০টায় যবিপ্রবির প্রধান ফটকস্থ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। বেলা ১১টায় যবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেনের সঙ্গে নতুন কমিটির নেতৃবৃন্দ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। 

এসময় উপাচার্য বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ও লালনের জন্য নীল দলের ভূমিকা অপরিসীম। যবিপ্রবিতে সরাসরি কোনো রাজনৈতিক দলের সদস্য হওয়ার সুযোগ নেই। তবে আপনারা যারা মুক্তিযুদ্ধের চিন্তা চেতনায় বিশ্বাসী, তারা একসাথে থাকতে পারেন এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন। আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি রক্ষায় ক্যাম্পাসের বাইরের কোনো অপরাজনীতির সাথে আপনারা জড়িত হবেন না।

সজিবুর/মাহি

সম্পর্কিত বিষয়:


সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়