ঢাকা     মঙ্গলবার   ২৬ নভেম্বর ২০২৪ ||  অগ্রহায়ণ ১২ ১৪৩১

ইবিতে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত লেখা প্রদর্শনী

ইবি সংবাদদাতা || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১৬:১৮, ২৬ নভেম্বর ২০২৪   আপডেট: ১৬:২৮, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
ইবিতে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত লেখা প্রদর্শনী

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দুইদিনব্যাপী লেখা প্রর্দশনীর আয়োজন করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) দুপুর ১টায় বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম ইবি শাখার উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় আনুষ্ঠানিকভাবে এ কর্মসূচির উদ্ধোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ।

এ প্রদর্শনীতে জুলাই গণঅভ্যুত্থান ও শহীদের নিয়ে লেখাসহ তরুণ লেখকদের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত প্রায় শতাধিক লেখা প্রদর্শন করা হয়।

এছাড়াও সংগঠনটির পক্ষ থেকে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সমস্যা ও প্রত্যাশা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের নিকট পৌঁছে দিতে ‘মনের জানালা’, উন্মুক্ত কুইজ প্রতিযোগিতা ও সংগঠনটির দ্বি-মাসিক প্রকাশনা ‘ডাকঘর’ এর জন্য উন্মুক্ত লেখা আহ্বানসহ বিভিন্ন বুদ্ধিবৃত্তিক ও সৃষ্টিশীল কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে।

লেখা প্রদর্শনীকে কেন্দ্র করে বটতলায় উৎসবমুখর পরিবেশে বিরাজ করছে। স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা এতে অংশ নিচ্ছেন।

লেখা প্রদর্শনী উদ্ধোধনের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন কাউন্সিলের সভাপতি অধ্যাপক ড. আ ব ম ছিদ্দিকুর রহমান আশ্রাফী, প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহিনুজ্জামান, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলাম, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান, আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড খন্দকার তৌহিদুল আনাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

উদ্বোধন শেষে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, “লেখার মাধ্যমে সমাজের অসঙ্গতিগুলো উঠে আসে। এজন্য শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে সৃষ্টিশীল কাজের বেশি বেশি প্রর্দশনীর আয়োজন করবে। তরুণ লেখকদের সৃষ্টিশীল কাজ যেন আগামীতে আরও বৃদ্ধি পায়, সেই প্রত্যাশা করছি।”

লেখা প্রদর্শনীর আয়োজন সম্পর্কে সংগঠনটির সভাপতি খায়রুজ্জামান খান সানি  বলেন, “ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও নবীন শিক্ষার্থীদের লেখায় উদ্বুদ্ধ করার লক্ষ্যে আমাদের এ আয়োজন। আমরা সবসময় বুদ্ধিভিত্তিক চর্চার মাধ্যমে সুন্দর সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করি।”

তিনি বলেন, “শিক্ষার্থীদের বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার সুযোগ ও জাতিকে বইমুখী করার জন্য চেষ্টা করে আসছি। আশা করছি, এ ধরনের আয়োজনের মাধ্যমে সারা বাংলাদেশের তরুণ সমাজ বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চায় আগ্রহী হয়ে উঠবে।”

ঢাকা/তানিম/মেহেদী


সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়