ঢাকা     রোববার   ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ||  ভাদ্র ২৪ ১৪৩১

‘বিনিয়োগকারীদের ভালো কিছু দিতে পারবো’

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১৩:০৮, ১৫ জুলাই ২০২৪  
‘বিনিয়োগকারীদের ভালো কিছু দিতে পারবো’

টেকনো ড্রাগসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ জালাল উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, আমি আনন্দিত যে, দীর্ঘ প্রক্রিয়ার পর আমরা ডিএসইতে তালিকাভুক্ত হতে পেরেছি। এটা আমাদের ব্যবসায় প্রসারে সহযোগিতা করবে। আমি আশা করি, প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে যে অর্থ উত্তোলন করা হয়েছে তার সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ভালো কিছু দিতে পারবো।

রোববার (১৪ জুলাই) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসির (ডিএসই) সঙ্গে টেকনো ড্রাগস লিমিটেডের তালিকাভুক্তিকরণ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। সোমবার (১৫ জুলাই) ডিএসই থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ডিএসই’র প্রধান নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা খাইরুল বাশার আবু তাহের মোহাম্মদ এবং টেকনো ড্রাগসের পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ জালাল উদ্দিন আহমেদ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিএসই’র প্রকাশনা ও জনসংযোগ বিভাগের উপ মহাব্যবস্থাপক মো. শফিকুর রহমান, সহকারী মহাব্যবস্থাপক ও লিস্টিং অ্যাফেয়ার্স ডিপার্টমেন্টের প্রধান মো. রবিউল ইসলাম, টেকনো ড্রাগসের চেয়ারম্যান খালেদা আক্তান খান ও অন্যান্য পরিচালকরা, ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটালের সিইও এ.বি. পারভেজসহ প্রতিষ্ঠানসমূহের কর্মকর্তারা।

স্বাগত বক্তব্যে ডিএসই প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা খাইরুল বাশার আবু তাহের মোহাম্মদ বলেন, টেকনো ড্রাগ কোম্পানিটি ডিএসইতে তালিকাভুক্ত হতে যাচ্ছে। কোম্পানির আইপিওতে রেকর্ড পরিমাণ সাবস্ক্রিপশন হয়েছিল। যা তাদের দায়িত্বকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। লিস্টিং এরপর পোস্ট লিস্টিং এর কার্যক্রমগুলো ও কমপ্লায়েন্সের বিষয়গুলো তাদের সঠিকভাবে পালন করতে হবে। একই সাথে পরবর্তীতে আপনারা বিনিয়োগকারীদের আস্থার প্রতিদান দিতে পারবেন বলে আশা করছি।

উল্লেখ্য, ২ জুলাই ২০২৪ স্টক এক্সচেঞ্জ ইলেক্ট্রনিক সাবস্ক্রিপশন সিস্টেমের (ইএসএস) মাধ্যমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শততম ইস্যু হিসেবে টেকনো ড্রাগসের শেয়ার প্রো-রাটার ভিত্তিতে বরাদ্দ প্রদান করা হয়। শততম ইস্যুর শেয়ার বরাদ্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিএসই’র চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু আইপিও এর আবেদনের ক্ষেত্রে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য মোট ১০০ কোটি টাকার বিপরীতে ২৪৮৭ কোটি ১৮ হাজার ১০৪ টাকার আবেদন জমা পড়ে, যা ২৪.৬৪ গুণ বেশি। প্রতি ১০ হাজার টাকা আবেদনের বিপরীতে নিবাসি বাংলাদেশি বিনিয়োগকারীরা ১১টি শেয়ার এবং অনিবাসী বাংলাদেশি বিনিয়োগকারীরা ২০টি শেয়ার বরাদ্দ পায়।

/এনটি/এসবি/

সম্পর্কিত বিষয়:


সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়