ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (২০ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক সামন্য বাড়লেও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে।
এদিন ডিএসই ও সিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমেছে। একইসঙ্গে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২.৬০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ২৪৫ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়া সূচক ৮.৫৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৬২ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৯.২৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৩৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৭৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১১৩টি কোম্পানির, কমেছে ১৮৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩টির।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৯৩ কোটি ৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫১৪ কোটি ৮৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ১১.০৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৯৩৫ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৮.৯৬ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৬৭২ পয়েন্টে, শরিয়া সূচক ১.১৮ পয়েন্ট বেড়ে ৯৩৭ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ২০.৪১ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ১৫৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে ১৯৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৬১টি কোম্পানির, কমেছে ১০২টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫টির।
দিন শেষে সিএসইতে ৫ কোটি ২৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১১ কোটি ১০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
ঢাকা/এনটি/রফিক