ঢাকা     সোমবার   ০১ জুলাই ২০২৪ ||  আষাঢ় ১৭ ১৪৩১

বিভিন্ন কর্মসূচিতে পিলখানায় শহিদদের স্মরণ

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ২২:০৬, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪  
বিভিন্ন কর্মসূচিতে পিলখানায় শহিদদের স্মরণ

রাজধানীর পিলখানায় ২০০৯ সালের ২৫-২৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে বর্বরোচিত হত্যাযজ্ঞে শহিদ ব্যক্তিদের স্মরণ করেছে জাতি।

রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ফজর থেকে জোহরের নামাজের আগ পর্যন্ত শহিদ ব্যক্তিদের রুহের মাগফেরাতের জন্য পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরসহ সব রিজিয়ন, প্রতিষ্ঠান, সেক্টর ও ইউনিটের মসজিদসমূহে খতমে কোরআন আয়োজন করা হয়।

দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে বিজিবির সব স্থাপনায় বিজিবি রেজিমেন্টাল পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয় এবং বাহিনীর সব সদস্য কালো ব্যাজ পরিধান করেন।  

সকাল ৯টায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় বনানী সামরিক কবরস্থানে রাষ্ট্রপতির প্রতিনিধি, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, তিন বাহিনীর প্রধানরা (সম্মিলিতভাবে), বিজিবি মহাপরিচালক ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিবের প্রতিনিধি (একত্রে) এবং শহিদ ব্যক্তিবর্গের নিকটাত্মীয়রা স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

এ ছাড়া, বাদ আসর পিলখানায় বিজিবির কেন্দ্রীয় মসজিদসহ বাহিনীর সব রিজিয়ন, প্রতিষ্ঠান, সেক্টর ও ইউনিটের সব মসজিদ ও বিওপি পর্যায়ে শহিদ ব্যক্তিদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।  

বিজিবির কেন্দ্রীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রিত অতিথি, শহিদ ব্যক্তিদের নিকটাত্মীয়, পিলখানায় কর্মরত সব অফিসার, জুনিয়র কর্মকর্তা, অন্যান্য পদবির সৈনিক এবং বেসামরিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশ নেন।  

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালান তৎকালীন বিডিআরের বিদ্রোহী সদস্যরা। সে ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৭৪ জন প্রাণ হারান।

মাকসুদ/রফিক

আরো পড়ুন  



সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়