ঢাকা     শুক্রবার   ২২ নভেম্বর ২০২৪ ||  অগ্রহায়ণ ৮ ১৪৩১

ফিরে দেখা ২০২৩: সামাজিক নিরাপত্তায় অনন্য অর্জন

আসাদ আল মাহমুদ || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১১:৪১, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩  
ফিরে দেখা ২০২৩: সামাজিক নিরাপত্তায় অনন্য অর্জন

থেমে নেই ঘড়ির কাঁটা। প্রতিটি মুহূর্তেই জীবন থেকে সেকেন্ড-মিনিট-ঘণ্টা একেক করে হারিয়ে যাচ্ছে। ঠিক তেমনিভাবে পরিসমাপ্তির পথে ২০২৩। এ বছরটিতে দুঃস্থ, অনগ্রসর ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর পাশে ছিলো সরকার।

সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় দেশের দুঃস্থ, দরিদ্র, অবহেলিত, অনগ্রসর ও সুযোগ সুবিধাবঞ্চিত ও সমস্যাগ্রস্ত পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করছে। লক্ষ্যভুক্ত এ সব জনগোষ্ঠীকে মানবসম্পদে পরিণত করে মন্ত্রণালয় দারিদ্র্য বিমোচন, সামাজিক নিরাপত্তা প্রদানের মাধ্যমে দেশের সার্বিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

বয়স্কভাতা: দেশের বয়োজ্যেষ্ঠ দুঃস্থ ও স্বল্প উপার্জনক্ষম অথবা উপার্জনে অক্ষম বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সামাজিক নিরাপত্তা বিধানে ও পরিবার ও সমাজে মর্যাদা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ৫৮ লাখ ১ হাজার জনকে ৬০০ টাকা বয়স্কভাতা’ দেওয়া হয়। বর্তমানে সব উপকারভোগীকে মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস প্রোভাইডার নগদ ও বিকাশ এবং এজেন্ট ব্যাংকিং এর মাধ্যমে জিটুপি পদ্ধতিতে (গভর্মেন্ট টু পারসন) ভাতা দেওয়া হচ্ছে।

আরো পড়ুন:

বিধবা ভাতা: ১৯৯৮-৯৯ অর্থবছরে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা মহিলাদের ভাতা কর্মসূচি শুরু করে। ভাতা দেওয়ার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো-বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা মহিলাদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও সামাজিক নিরাপত্তা বিধান। পরিবার ও সমাজে তাঁদের মর্যাদা বৃদ্ধি। আর্থিক অনুদানের মাধ্যমে তাঁদের মনোবল জোরদার করা। চিকিৎসা সহায়তা ও পুষ্টি সরবরাহ বৃদ্ধিতে আর্থিক সহায়তা প্রদান।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে ২৫ লাখ ৭৫ হাজার জনের জন্য জনপ্রতি মাসিক ৫৫০ টাকা হারে ১৭১১.৪০ কোটি টাকা  প্রদান করা হচ্ছে। উপকারভোগীকে মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস প্রোভাইডার নগদ ও বিকাশ এবং এজেন্ট ব্যাংকিং-এর মাধ্যমে জিটুপি পদ্ধতিতে (গভর্নমেন্ট টু পারসন) সফলভাবে ভাতা দেওয়া হচ্ছে।

প্রতিবন্ধী ভাতা: চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রতিবন্ধী ভাতাভোগীর সংখ্যা ৫ লাখ ৩৫ হাজার থেকে বৃদ্ধি করে ২৯ লাখ করা হয়েছে। মাসিক ভাতার হার ৮৫০ টাকা। ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে প্রতিবন্ধী ভাতা কার্যক্রম খাতে মোট বরাদ্দের পরিমাণ ২৯৭৮.৭১ কোটি টাকা। সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ের নিবিড় তদারকি এবং সমাজসেবা অধিদফতরের সর্বস্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিরলস পরিশ্রমের ফলে প্রতিবন্ধী ভাতা বিতরণ কার্যক্রম প্রায় শতভাগ সাফল্য অর্জিত হয়েছে। বর্তমান সরকারের সময় প্রতিবন্ধী ভাতা কার্যক্রমে অধিকতর স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ এবং সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য করে তোলার লক্ষ্যে বিদ্যমান বাস্তবায়ন নীতিমালা সংশোধন করে যুগোপযোগীকরণ, উপকারভোগী নির্বাচনে স্থানীয় সংসদ সদস্যসহ অন্যান্য জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্তকরণ, ডাটাবেইজ প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। বর্তমানে সব উপকারভোগীকে মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস প্রোভাইডার নগদ ও বিকাশ এবং এজেন্ট ব্যাংকিং-এর মাধ্যমে জিটুপি পদ্ধতিতে (গভর্মেন্ট টু পারসন) ভাতা দেওয়া হয়েছে।

ক্যাপিটেশন গ্র্যান্ট: বেসরকারি এতিমখানা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় অনুদান (ক্যাপিটেশন গ্র্যান্ট) প্রদান করছে। ২০১৮ সালে এ খাতে ৮৬ হাজার ৪০০ শিশুর জন্য মোট বরাদ্দ রয়েছে ১০৩ কোটি ৬৮ লক্ষ টাকা।  

২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৪১৪৩টি প্রতিষ্ঠানের ১ লাখ ১৬ হাজার ৬৬৬ জন এতিমখানা নিবাসীর জন্য মসিক ২০০০ টাকা হারে ২৮০ কোটি টাকা।

বেদে জনগোষ্ঠীকে ভাতা: বেদে সম্প্রদায় যাযাবর জনগোষ্ঠী হিসাবে পরিচিত। এরা মূলত নৌকায় বসবাস করে এবং ক্ষুদ্র ব্যবসার মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে। বেদে জনগোষ্ঠী বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার একটি ক্ষুদ্র অংশ। সমাজসেবা অধিদফতরের জরিপ অনুযায়ী বাংলাদেশে বেদে জনগোষ্ঠী প্রায় ৭৫০০০ জন। ৫০ বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সের অক্ষম ও অসচ্ছল বেদেদের  মাসিক ৫০০ টাকা হারে বিশেষ বয়স্ক ভাতা করে দেওয়া হচ্ছে। বেদে স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের মাসিক হারে প্রাথমিক স্তরে ৭০০ টাকা, মাধ্যমিক স্তরে ৮০০ টাকা, উচ্চমাধ্যমিক স্তরে ১০০০ টাকা এবং উচ্চতর স্তরে ১২০০ টাকা প্রদান করা হচ্ছে। এছাড়া সমাজসেবা কার্যালয়ের মাধ্যমে লক্ষ্যভুক্ত বেদে জনগোষ্ঠীকে মৌলিক দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ, আনুষ্ঠানিক মনোসামাজিক কাউন্সেলিং, সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক মৌলিক প্রশিক্ষণ এবং রিফ্রেশার্স প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় এবং প্রশিক্ষণার্থীদেরকে প্রশিক্ষণোত্তর অফেরতযোগ্য ১০০০০ টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়।

অটিজম রিসোর্স সেন্টার: দেশব্যাপী ১০৩টি প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র স্থাপন এবং প্রতিটি কেন্দ্রে অটিজম রিসোর্স সেন্টার চালু, যা থেকে বছরে প্রায় ৪ লাখ প্রতিবন্ধী ব্যক্তি সরাসরি সেবা পাচ্ছে। ৩২টি মোবাইল থেরাপি ভ্যানের মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে।

হিজড়া জনগোষ্ঠীকে ভাতা: সমাজসেবা অধিদফতরের  জরিপ অনুযায়ী, বাংলাদেশে হিজড়ার সংখ্যা প্রায় ১১ হাজার।  ৫০ বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সের দুঃস্থ ও অসচ্ছল হিজড়া ব্যক্তিকে মাসিক ৬০০ টাকা হারে বিশেষ ভাতা দেওয়া হচ্ছে।  হিজড়া শিক্ষার্থীদের মাসিক হারে প্রাথমিক স্তরে ৭০০ টাকা, মাধ্যমিক স্তরে ৮০০ টাকা, উচ্চমাধ্যমিক স্তরে ১০০০ টাকা  এবং উচ্চতর স্তরে ১২০০ টাকা হারে শিক্ষা উপবৃত্তি দেওয়া হয়।  ২০২১-২২ অর্থবছর হতে এ কর্মসূচির ভাতা ও শিক্ষা উপবৃত্তির নগদ সহায়তায় জিটুপি পদ্ধতিতে উপকারভোগীর মোবাইল হিসাবে প্রেরণ করা হচ্ছে।

হিজড়া ব্যক্তিদের শনাক্তকরণ ও পরিচয়পত্র দেওয়া হচ্ছে। হিজড়া শিক্ষার্থীদের শিক্ষিত করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে শিক্ষা উপবৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে হিজড়া জনগোষ্ঠীর যুবাদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও আয়বর্ধনমূলক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্তকরণ করা হচ্ছে। বয়স্ক হিজড়া জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও সামাজিক নিরাপত্তা বিধান করা।

হৃদরোগ প্যারালাইজড রোগীকে সহায়তা: সমাজকল্যাণ ‘ক্যানসার, কিডনি, লিভার সিরোসিস, স্ট্রোকে প্যারালাইজড ও জন্মগত হৃদরোগীর আর্থিক সহায়তা দিয়েছে। এ পর্যন্ত  মোট ৪০০০০ জনকে মোট  ২০০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে।

শেখ রাসেল প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্র: ‘একটি শিশুও রাস্তায় ঘুমাবে না একটি শিশুও এভাবে মানবেতর জীবনযাপন করবে না’- প্রধানমন্ত্রীর এ অভিপ্রায় ও মহতী নির্দেশনা বাস্তবায়ন এবং সুবিধাবঞ্চিত ও বিপন্ন শিশুদের  সুরক্ষায় শেখ রাসেল শিশু  প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্রসমূহের সক্ষমতা, চাহিদা ও প্রয়োজনীয়তা বিবেচনায় এ কার্যক্রম সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ২০১৭ সালে জামালপুর এবং ২০১৯ সালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ এর শিবগঞ্জ  উপজেলায় দুইটি নতুন কেন্দ্র  চালু করা হয়। বর্তমান সরকারের সময় সমগ্র বাংলাদেশে ১৩টি শেখ রাসেল শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্র পরিচালিত হচ্ছে।

প্রতিটি কেন্দ্রে পৃথক ভবনে সর্বোচ্চ ১০০ ছেলে শিশু ও ১০০ মেয়ে শিশুর আবাসন সুবিধা রয়েছে। আগস্ট ২০১২ থেকে জুলাই ২০২৩ পর্যন্ত ১৩টি শেখ রাসেল শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের মাধ্যমে মোট ১৫৭৫৩ জন (৮২২৪ জন বালক ও ৭৫২৯ জন বালিকা) শিশুকে সেবা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১৩৪৯৭ জন (৭১৫৮ জন  ছেলে ও ৬৩৩৯ জন মেয়ে) শিশুকে তাদের পরিবার, আত্মীয় কিংবা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে পুনঃএকীকরণ বা পুনর্বাসন করা হয়েছে। বর্তমানে কেন্দ্রসমূহে মোট ২২৫৬ জন (১০৬৬ জন ছেলে ও ১১৯০ জন মেয়ে) শিশু অবস্থান করছে।

দরিদ্র রোগীদের সহায়তা: গ্রামীণ দরিদ্র রোগীদের চিকিৎসা সহায়তা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে ৪২০টি উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সে রোগকল্যাণ সমিতির মাধ্যমে হাসপাতাল সমাজসেবা কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা হয়েছে। সমাজসেবা অধিদপ্তরের অধীন ৮টি বিভাগীয় কার্যালয় স্থাপন করে জনগণের দোরগোড়ায় সমাজসেবাকে পৌঁছে দেওয়া সহজ করা হয়েছে। ঢাকা মহনগরীসহ ৬৪ জেলায় সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ১১৩টি ইউনিট ও উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সে ৪২০টিসহ মোট ৫৩৩টি ইউনিট রয়েছে। এর মধ্যে আর্থিকভাবে উপকৃত হয়েছেন ২৩২৩২৬ জন, সামাজিক ও অন্যান্যভাবে উপকৃত হয়েছেন ৫৫৮৭৫৬ জন, আর পুনর্বাসন হয়েছেন ৬০ জন। মোট উপকারভোগীর সংখ্যা ৭৯১১৪২জন।

স্বেচ্ছাসেবী সমাজকল্যাণ সংস্থা: সমাজসেবা অধিদফতর থেকে স্বেচ্ছাসেবী সমাজকল্যাণ সংস্থাসমূহ (নিবন্ধন ও নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাদেশ, ১৯৬১ ও বিধি, ১৯৬২ এর আওতায় স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান নিবন্ধন প্রদান করে। এ অধ্যাদেশে নিবন্ধন গ্রহণকারী সংস্থাগুলো ১৫টি বিভিন্ন ধরনের সামাজিক কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য নিবন্ধন দেওয়া হয়। সমাজসেবা অধিদফতরের ৬৪ জেলা থেকে নভেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত ৭০০৯৯টি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৫৩১৯টি এতিমখানা রয়েছে। ক্যাপিটেশন গ্র্যান্ট প্রাপ্ত এতিমখানার সংখ্যা ৪১০৩টি। নিবন্ধন ফি ২০০০ টাকা থেকে বৃদ্ধি করে ৫০০০ টাকায় উন্নীত করা হয়েছে।

স্বেচ্ছাসেবী এসব সংস্থা সরকারের পাশাপাশি উন্নয়নমূলক বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে আসছে। সরকার স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার কাজ বাস্তবায়নে সার্বিক সহায়তা করছে। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলো কখনই সরকারের প্রতিপক্ষ নয়, সরকার তাদের কাজে কোনো নিয়ন্ত্রণ আরোপ করছে না। সংস্থাগুলোকে সরকার তার কাজের অংশীদার মনে করে।

সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহম্মেদ বলেন, বাংলাদেশের পিছিয়েপড়া এবং অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর মানবসম্পদ উন্নয়ন, দারিদ্র্য বিমোচনে ভাতা বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে সরকার। একটি কল্যাণ রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ পরিচয় করিয়ে দিতে বয়স্কভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, এসিডদগ্ধ ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সহায়তা কার্যক্রম বাস্তবায়ন পরিচালনা করা হচ্ছে। এছাড়া দেশব্যাপী গ্রামীণ এবং শহুরে উভয় এলাকায় সমাজের পিছিয়েপড়া, অনগ্রসর অংশ, বেকার, ভূমিহীন, অনাথ, দুঃস্থ, শারীরিক প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, দরিদ্র, অসহায় রোগী, ঝুঁকিপূর্ণ শিশুদের কল্যাণ ও উন্নয়নে বহুমাত্রিক এবং নিবিড় কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে সরকার।  টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি), সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় বর্ণিত লক্ষমাত্রাসমূহ অর্জনে কাজ করা হচ্ছে।

/এসবি/

সম্পর্কিত বিষয়:


সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়