ঢাকা     মঙ্গলবার   ১৯ নভেম্বর ২০২৪ ||  অগ্রহায়ণ ৪ ১৪৩১

‘আজ-কালের মধ্যে ১৪ দলের আসন ভাগাভাগি’

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১৭:২৪, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩   আপডেট: ১৭:৩৮, ৫ ডিসেম্বর ২০২৩
‘আজ-কালের মধ্যে ১৪ দলের আসন ভাগাভাগি’

ফাইল ছবি

দু’একদিনের মধ্যে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের আসন ভাগাভাগি চূড়ান্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন। 

ওবায়দুল কাদের বলেন, ১৪ দলের সাথে আসন ভাগাভাগি চেয়ে রাজনৈতিক আলোচনা গুরুত্বপূর্ণ পেয়েছে। দেশে-বিদেশে যে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, সেই ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় ১৪ দল লড়াই করে যাবে। 

তিনি বলেন, ১৪ দলের সাথে আমাদের বৈঠকটা আসন ভাগাভাগির চেয়ে রাজনৈতিক ভিন্নতা অনেক বেশি। রাজনৈতিক গুরুত্বটা কী, আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি। মাঝেমধ্যে ১৪ দলের সাথে আমাদের বৈঠক হয়, গতকালও হয়েছে। রাজনৈতিক আলোচনায় বেশি হয়েছে।  

‘আজকে দেশে-বিদেশে যে ষড়যন্ত্র চলছে, সেটা মোকাবিলায় ১৪ দল ঐক্যবদ্ধভাবে লড়বে। তারা আগামী নির্বাচনে শাখা সেনার নেতৃত্বে ১৪ দলীয় জোটের যে ঐক্য, সেটাকে সুদৃঢ় করে লড়াই করে যাবে’।  

তিনি আরও বলেন, সব জায়গায় স্বতন্ত্র মিলিয়ে অনেক প্রার্থী দাঁড়িয়ে গেছে। ১৪ দলের সাথে আমাদের একটা সমঝোতা অবশ্যই হবে। আজকালের ভেতরেই আসনের বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে। 

১৪ দলের জোটের আসন প্রত্যাশা প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ১৪ দলীয় জোটের প্রত্যাশা কত, আর তারা পাবে তার বাস্তবতা কত; দুইটা মিলেই আমরা সিদ্ধান্ত নেব। তাদের কিছু হয়তো নৌকায় করবে, কিন্তু তাদের অন্যান্য প্রার্থীরা তাদের নিজেদের মার্কায় অনেকেই নির্বাচন করবে।

১৪ দলের জোটের বেশি আসন চাওয়া কতটা যৌক্তিক- এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, অযৌক্তিক বলে কিছু নেই। তারা দাবি করতেই পারে। তারা জোট করে, দল করে; দলের কাছে তো তাদের মর্যাদার একটা ব্যাপার আছে। তারা বিভিন্ন দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তারা তো চাইতে পারে। কিন্তু এখানে অ্যাডজাস্টমেন্ট করতে হবে। একজনকে আমরা দিলাম কিন্তু সে নট এ ইলেক্টেবল, সেই অবস্থায় একটা সমস্যা হয়ে যাবে। সেখানে অন্য কেউ বেরিয়ে আসতে পারে।

তিনি বলেন, এক দলকে চল্লিশটার দিয়ে দেওয়া যায়, দিলে কী হবে? আমরা খুব সৌহাদ্যপূর্ণ পরিবেশে কথা বলেছি। সকালে একটা বিষয়ে লক্ষণীয়, রাজনৈতিক আলোচনাটায় বেশি হয়েছে। সিট মিট সাইড লাইনে কথা হয়েছে।

পারভেজ/এনএইচ


সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়