ঢাকা মহানগর দক্ষিণে জাপার কমিটি
বুয়েটে ছাত্রলীগকে ঢুকানোর জন্য হাইকোর্টকে ব্যবহার করতে হচ্ছে: ফিরোজ রশিদ
রাজধানীর হোটেল ইম্পেরিয়ালে জাতীয় পার্টির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আলোচনা সভায় অতিথিরা
দেশে এখন রাজনৈতিক দুর্ভিক্ষ চলছে, মন্তব্য করে জাতীয় পার্টির একাংশের নির্বাহী চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট কাজী ফিরোজ রশিদ বলেছেন, দেশের কোথাও কোনো রাজনীতি নেই, সবকিছু এককেন্দ্রিক নিয়ন্ত্রিত। আমি ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগ করেছি। সারা দেশে ছাত্রলীগের হাজারো ইউনিট আছে। বুয়েটে একটি ইউনিটে ছাত্রলীগ না থাকলে দেশের কী এমন ক্ষতি হতো, সরকারেরই বা কী হতো? বুয়েটে ছাত্রলীগকে ঢুকানোর জন্য হাইকোর্টকে পর্যন্ত ব্যবহার করতে হচ্ছে। এটা জাতির জন্য দুর্ভাগ্যজনক।
মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর হোটেল ইম্পেরিয়ালে জাতীয় পার্টির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জাপার সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ও ঢাকা-৪ আসনের সাবেক এমপি সৈয়দ আবু হোসেন বাবলার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন—জাপার মহাসচিব কাজী মামুনুর রশিদ, কো-চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম সেন্টু, গোলাম সারোয়ার মিলন, যুগ্ন মহাসচিব ফখরুল আহসান শাহজাদা, তুহিনুর রহমান নুরু হাজী, সারফুদ্দিন আহমেদ শিপু, শেখ মাসুক রহমান ও মেহবুব হাসান, কাওসার আহমেদ, মাহমুদা রহমান মুন্নি, শাহনাজ পারভীন প্রমুখ।
আলোচনা সভা শেষে তুহিনুর রহমানকে (নুরু হাজী) আহ্বায়ক ও সারফুদ্দিন আহম্মেদ শিপুকে সদস্য সচিব করে জাতীয় ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি ঘোষণা করেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব কাজী মামুনুর রশিদ।
আহ্বায়ক কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন—সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হাজী মো. ফারুক (বংশাল), যুগ্ম আহ্বায়ক শাহ-জামাল রানা (মহানগর), শেখ মাসুক রহমান (কদমতলী), বীর মুক্তিযোদ্ধা আকবর আলী চৌধুরী (মহানগর), কাওসার আহম্মেদ (শ্যামপুর), মাহমুদা রহমান মুন্নি (মহানগর) আফতাব গনি (মহানগর), মেহবুব হাসান (বংশাল), শামসুজ্জামান কাজল (কদমতলী), মো. তকদীর হোসেন ভুইয়া সেন্টু (যাত্রবাড়ী), হাজী মনিরুল হক রবিন (গেন্ডারিয়া), মো. সেলিম (মহানগর), মো. জাহাঙ্গীর ভুইয়া (কোতোয়ালী), মো. আবু নাসের সিদ্দিক (ওয়ারী), কাদের মুন্সি (কোতোয়ালী), মোয়াজ্জেম হোসেন (গেন্ডারিয়া), জহির উদ্দিন লিটন (ডেমরা), আবুল হোসেন (ডেমরা), সাইদুর রহমান রানা (মতিঝিল), পল্লী হোসেন (মতিঝিল), মো. ইদি আমিন এপোলো (মুগদা)।
নির্বাহী সদস্য: এস এম মনিরুজ্জামান (কদমতলী), মো. শহিদ (গেন্ডারিয়া), আব্দুল মালেক (কলাবাগান), দুর্জয় ফরাজি (কলাবাগান), সুলতানা আহমেদ লিপি (কদমতলী), মিজানুর রহমান (মহানগর), মো. হারুন (বংশাল), মো. হুমায়ন কবির (ধানমন্ডি), আব্দুর রাজ্জাক লাবলু (গেন্ডারিয়া), মো. নাসির নেওয়াজ (সুত্রাপুর), নজরুল ইসলাম (সুত্রাপুর) মো. ইসহাক (সুত্রাপুর), নজর আলী (সুত্রাপুর), মো. হারুন (বংশাল), গিয়াসউদ্দিন ডাক্তার (গেন্ডারিয়া), জাহিদ হোসেন (শ্যামপুর), খাইরুল কবির (কদমতলী), বাবুল হোসেন মিন্টু (কদমতলী), শফিকুর রহমান জিয়া (যাত্রাবাড়ী), আমির হোসেন (যাত্রাবাড়ী), মো. ফয়েজ মিয়া (কদমতলী), মীর বশির (বংশাল), মেহেদী হাসান সোহেল (গেন্ডারিয়া), মো. স্বাধীন (কদমতলী), মো. শুক্কুর আলী (কদমতলী), মো. মহসীন (কদমতলী), আইনুদ্দিন মৃধা (কদমতলী), মো. কফিল উদ্দিন কফু (কদমতলী), মাইনুল হোসেন (কদমতলী), মো. ইসমাইল হোসেন (কদমতলী), মো. হাসান মিয়া (কদমতলী), মো. শাহিন সেনু (গেন্ডারিয়া), আল ইসলাম (কদমতলী), সোহেল মিয়া (কদমতলী), তানভির আহম্মেদ সুমন (কদমতলী), মো. শাহ আলম (কদমতলী), মো. শাহিন (সুত্রাপুর), মোনায়েম হোসেন টুটুল (সবুজবাগ), মনসুর আহম্মেদ (খিলগাঁও), হাজী মো. কামাল হোসেন (সবুজবাগ), মো. আসলাম (গেন্ডারিয়া), শাহীন দেওয়ান (শ্যামপুর), আসাদ মিয়া (শ্যামপুর), মো. মাসুম (শ্যামপুর), সুনীল দাশ টাইগার (শ্যামপুর), জিন্নাত হোসেন (কদমতলী), মো. হুমায়ন (গেন্ডারিয়া), মানিক হোসেন (শ্যামপুর), কামাল হোসেন (শ্যামপুর), হাবিবুর রহমান আল-আমিন (শ্যামপুর), বাবু কাওসার (শ্যামপুর), হানিফ হাওলাদার (শ্যামপুর), গুলজার রানা (শ্যামপুর), হাজী জহিরুল ইসলাম লিটন (শ্যামপুর), মো. জাফর হোসেন (গেন্ডারিয়া), সজিব মিয়া (শ্যামপুর), এস এম জিলানি (শ্যামপুর), আরিফুর রহমান রাজিব (শ্যামপুর), মো. রিপন (ওয়ারী), মো. খালেদ (ওয়ারী), মো. আলমাস খান (শ্যামপুর), কামাল খান (শ্যামপুর), মো. জুয়েল (সুত্রাপুর), রেজিয়া বেগম (কদমতলী), মো. আব্দুল্লাহ (শ্যামপুর), মো. কাওসার (সুত্রাপুর), মো. রিয়াদ (সুত্রাপুর), মো. মাসুম (গেন্ডারিয়া), নাজমা বেগম (কলাবাগান), মো. রিয়াদ (সুত্রাপুর), টিপু সুলতান (কলাবাগান), সাইফুল আলম মুরাদ (কলাবাগান), মো. হাসেম (গেন্ডারিয়া), মো. দুলাল (ওয়ারী), দিদার হোসেন শাওন (সবুজবাগ), আজিম উদ্দিন (খিলগাঁও), মো. জুয়েল (খিলগাঁও), হাজী মো. আবুল হোসেন (সবুজবাগ), হাজী নুরুল হোসেন (সবুজবাগ), শহিদুল ইসলাম নান্টু (সবুজবাগ), আমির হোসেন পাখি (সবুজবাগ), রাসের ইবরাহিম (মুগদা), রিপন চন্দ্র দাশ (মুগদা), মো. নুরু হোসেন (মুগদা), জাকির হোসেন (খিলগাঁও), ফারুক মুন্সী (যাত্রাবাড়ী), মো. মনির হোসেন (যাত্রাবাড়ী), মো. জাহিদ (গেন্ডারিয়া), নাসিরউদ্দিন (পল্টন), মো. শফিক (পল্টন), মো. রাজ্জাক (ওয়ারী), মো. বাবু (ওয়ারী), মো. মনি (পল্টন), মো. সাইদ (গেন্ডারিয়া), মো. পলাশ (পল্টন), মো. রাজিব (পল্টন), জাকির উল্লাহ পাতা (শাহজাহানপুর), মোজামাল (শাহজাহানপুর), রফিকুল ইসলাম রফিক (যাত্রাবাড়ী), আজিজুল হক বাদল (মতিঝিল), এস কে মিন্টু (মতিঝিল), মো. বাবু (পল্টন), মো. মোস্তফা (পল্টন), বিলকিস (মতিঝিল), মো. পলাশ (গেন্ডারিয়া), মো. নিরব ইসলাম (ধানমন্ডি), মো. মন্টু (গেন্ডারিয়া), শ্যামল সাহা (ধানমন্ডি), মো. সোহেল (সুত্রাপুর), মো. রুবেল (ওয়ারী), মো. সাহেদ (বংশাল), ইমরান হাসান প্রিন্স (বংশাল), রেওজোয়ান হাসান সিয়াম (বংশাল), মো. পারভেজ (বংশাল), মো. হায়দার (বংশাল), মো. সাবের চৌধুরী (বংশাল), মো. আবুল কালাম (বংশাল), মো. হাবিবুর রহমান মোক্তার (বংশাল), মো. আলম (বংশাল), হাজী জামিল আনসারী (কোতোয়ালী), মো. আবুল হোসেন (কোতোয়ালী), মো. আলমগীর হোসেন (কোতোয়ালী), মো. বাদশা মিদি (কোতোয়ালী), মো. কামাল হোসেন (কোতোয়ালী) প্রমুখ।
নঈমুদ্দীন/রফিক