ম্যাচ জিতিয়ে সবাইকে কৃতিত্ব দিলেন সাজিদ
বাংলাদেশ ৮৭ রানে গুটিয়ে যায় প্রথম ইনিংসে। চতুর্থ দিন ৭ উইকেটের ছয়টিই দেয় সাজিদ খানকে। প্রথম ইনিংসের বাকি তিন উইকেটের সঙ্গে দ্বিতীয় ইনিংসেও বাংলাদেশকে অলআউট করার হুমকি দেন পাকিস্তানি স্পিনার। তিনি সফল, পঞ্চম দিন দুইবার অলআউট হয়ে বাংলাদেশ ইনিংস ও ৮ রানে হেরেছে। প্রত্যাশিতভাবে ম্যাচসেরার পুরস্কার উঠেছে সাজিদের হাতে।
শেষ দিন প্রথম ইনিংসে আরো দুটি উইকেট নেন সাজিদ। আর শেষ ইনিংসে পান চারটি। মোট ১২ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন তিনি এবং চোখ বন্ধ করে তাকে জয়ের নায়কের আসনে বসানো যায়। কিন্তু সাজিদ কৃতিত্ব দিলেন সবাইকে।
ম্যাচ শেষে পুরস্কার হাতে নিয়ে সাজিদ বলেছেন, ‘ইনিংস ঘোষণার পর আমাদের পরিকল্পনা ছিল জেতার, এজন্য আগ্রাসী হতে চেয়েছিলাম সবাই। এটা পুরোপুরি দলগত প্রচেষ্টা এবং এই জয়ের কৃতিত্বের দাবি রাখে প্রত্যেকে।’
প্রথম ইনিংসে ৪২ রান খরচায় ৮ উইকেট নিয়ে দেশের টেস্ট ইতিহাসে চতুর্থ সেরা বোলার হয়েছেন সাজিদ। অধিনায়ক ও সহঅধিনায়কের আস্থার প্রতিদান দিতে পেরে উচ্ছ্বসিত তিনি, ‘অধিনায়ক ও সহঅধিনায়ক আমার ওপর আস্থা রেখেছিল। আমার দলের জন্য ভালো পারফর্ম করতে পেরে খুশি। আল্লাহ আমাকে এই সাফল্য এনে দিয়েছে।’
ঢাকা/ফাহিম