৩৮৬ রানে পিছিয়ে থেকে দিন শেষ, এলোমেলো বাংলাদেশ
ক্রীড়া প্রতিবেদক || রাইজিংবিডি.কম
মাহমুদুল হাসান জয়, নাজমুল হোসেন শান্তর পর বিদায় নিলেন তামিম ইকবালও। দশম ওভারের প্রথম বলে তামিমের আউটের পর দিনের খেলার ইতি টানেন আম্পায়ার। তৃতীয় দিন শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেট হারিয়ে ২৭ রান। দক্ষিণ আফ্রিকা লক্ষ্য দিয়েছে ৪১৩ রান। বাংলাদেশ এখনো পিছিয়ে আছে ৩৮৬ রানে।
প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেটে ১৩৯ রান নিয়ে আজ দিন শুরু করে বাংলাদেশ। মুশফিক-ইয়াসির জুটিতে শুরুতে ভালো বার্তা দিলেও শেষ পর্যন্ত মুখ থুবড়ে পড়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং। ২১৭ রান অলআউট হয় সফরকারীরা। দ্বিতীয় ইনিংসে খেলতে নেমে দ্রুতগতিতে রান তোলে প্রোটিয়ারা। ৬ উইকেটে ১৭৬ রান করে ইনিংস ঘোষণা করে। বাংলাদেশের সামনে লক্ষ্য দাঁড়য় ৪১৩ রান। বাংলাদেশ খেলতে নেমে প্রথম ওভারে জয়ের উইকেট হারায়। এরপর একে একে ফেরেন শান্ত-তামিম। মহারাজের ঘূর্ণিতে জয় ফেরেন শূন্য রানে, আর শান্ত ৭ রানে। ১৩ রানে তামিম পরাস্ত হন হার্মারের ঘূর্ণিতে। এখনো এই টেস্টের দুই দিন বাকি। বাংলাদেশ কি লড়াই করতে পারবে নাকি ডারবানের মত প্রথম ঘণ্টায় অলআউট হবে? বলে দেবে সময়।
সংক্ষিপ্ত স্কোর-
দক্ষিণ আফ্রিকা, প্রথম ইনিংস: ৪৫৩/১০ (১৩৬.২ ওভার)
বাংলাদেশ প্রথম, ইনিংস: ২১৭/১০ (৭৪.২ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা, দ্বিতীয় ইনিংস: ১৭৬/৬ ডিক্লে. (৩৯.৫ ওভার)
বাংলাদেশ, দ্বিতীয় ইনিংস: ২৭/৩ (৯.১ ওভার)
মাহমুদুল হাসান জয়ের পর বিদায় নিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। কেশব মহারাজের বলে ফরোয়ার্ডে এসে ডিফেন্স করতে চেয়েছিলেন শান্ত। বল ব্যাট মিস করে লাগে পায়ে। জোরালো আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ার। বাংলাদেশ রিভিউ নেয়। তাতে দেখা যায় লেগ স্ট্যাম্প স্পর্শ করে বল বেরিয়ে যাচ্ছে। আম্পায়ার্স কলে ৭ রানে বিদায় নিতে হয় শান্তকে।
সেঞ্চুরির পর জয়ের জোড়া শূন্য
ডারবান টেস্টে সেঞ্চুরি। আর পোর্ট এলিজাবেথ টেস্টের দুই ইনিংসেই ফেরেন শূন্য রানে। ৪১৩ রানের বড় লক্ষ্য সামনে নিয়ে ব্যাটিং করতে নেমে ইনিংসের তৃতীয় বলে ফেরেন শূন্য রানে। কেশব মহারাজের আউটসাইড অফের বল টার্ন করে, শরীর দূরে রেখে ডিফেন্স করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বল কানায় লেগে চলে যায় পেছনে। সহজেই ক্যাচ ধরেন মুল্ডার। ক্রিজে তামিম ইকবালের সঙ্গী নাজমুল হোসেন শান্ত।
বাংলাদেশের সামনে ৪১৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ল দ. আফ্রিকা
২৩৬ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করতে নামে দক্ষিণ আফ্রিকা। ৩৮তম ওভার শেষে সেই লিডকে চারশ পার করে ফেলে দলটি। এরপর ৪০তম ওভারে মুল্ডারের আউটে ১৭৬ রানে ইনিংস ঘোষণা করে তারা। বাংলাদেশের সামনে লিড দাঁড়ায় ৪১২। জয়ের জন্য মুমিনুল হকদের প্রয়োজন ৪১৩ রান।
ইনিংসের শুরু থেকেই দ্রুত রান তোলার চেষ্টায় ছিল প্রোটিয়ারা। ওভার প্রতি দলটি তুলেছে ৪.৪১ রান করে। কাইল ভেরিয়েন্নে ৩৯ রানে অপরাজিত ছিলেন। সর্বোচ্চ ৪১ রান করেন আরউই। এ ছাড়া বাভুমা ৩০, এলগার ২৬ রান করেন। বাংলাদেশের হয়ে ৩ উইকেট নেন তাইজুল ইসলাম। এ ছাড়া মেহেদি হাসান মিরাজ নেন ২ উইকেট।
বাভুমাকে ফেরালেন মিরাজ, স্বাগতিকদের লিডের পাহাড়
প্রথম উইকেটের দেখা পেলেন মেহেদি হাসান মিরাজ। ৩৬তম ওভারের চতুর্থ বলে বাভুমাকে ফেরান তিনি। স্লগ করতে গিয়ে বল মিস করেন, সরাসরি আঘাত করে পায়ে। জোরালো আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ার। রিভিউ নিয়েও কোনো কাজে আসেনি। ১৫৪ রানে পঞ্চম উইকেট হারায় তারা। বাংলাদেশের সামনে লিড দাঁড়িয়েছে ৩৯১ রান।
তাইজুলের ঘূর্ণিতে পরাস্ত রিকেলটন
তাইজুলের আউটসাইড অফের ফুল বলে এগিয়ে এসে খেলতে চেয়েছিলেন রায়ান রিকেলটন। কিন্তু ব্যাটে-বলে ঠিক মতে হয়নি। শর্ট মিড অনে ক্যাচ ধরেন মুমিনুল হক। ১৮ বলে ১২ রান করেন রিকেলটন। আগের ইনিংসে ৬ উইকেট পাওয়া তাইজুলের এটি তৃতীয় উইকেট।
সাড়ে তিনশ ছাড়াল দক্ষিণ আফ্রিকার লিড
ইনিংসের ২৮তম ওভারের প্রথম বল। তাইজুলকে সুইপ করে দারুণ চার মারেন টেম্বা বাভুমা। দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর হয় ১১৬। আর তাতেই লিড ছাড়িয়ে যায় সাড়ে তিনশ।
বিরতি থেকে ফিরেই বাংলাদেশের সাফল্য
চা বিরতি থেকে ফেরার পর আরউইকে ফেরালেন খালেদ আহমেদ। তার ফুল ড্রাইভ করতে গিয়ে টাইমিংয়ে গড়বড় করেন আরউই। মুমিনুলের হাতে ধরা পড়েন মিড অনে। ৬৬ বলে ৪১ রান করেন আরউই।
চা বিরিতির আগে আউট পিটারসেন, দক্ষিণ আফ্রিকার লিড ৩২০
চা বিরতির আগে আউট হন কিগান পিটারসেন। তাইজুলের ঘূর্ণিতে পরাস্ত হন তিনি। ফুল বল পিটারসেনের ব্যাট ফাঁকি দিয়ে লাগে পায়ে। জোরালো আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ার। দক্ষিণ আফ্রিকা রিভিউ নেয়। কিন্তু বল লেগ স্ট্যাম্পে লাগলেও আম্পায়ার্স কলের কারণে সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের পক্ষে যায়। এরপরেই চা বিরতিতে যায় দুই দল। দক্ষিণ আফ্রিকার সংগ্রহ ২ উইকেটে ৮৪ রান। লিড দাঁড়াল ৩২০।
তিনশ ছাড়াল দক্ষিণ আফ্রিকার লিড
দক্ষিণ আফ্রিকার লিড তিনশ ছাড়িয়ে গেছে। ডিন এলগার ফেরা পর এখন জুটি গড়েছেন সারেল আরউই ও কিগান পিটারসেন। দুজনে রানের চাকা সচল রেখেছেন। ২৩৬ রানে গিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে নামে দক্ষিণ আফ্রিকা। ৬৪ রান হতেই ৩০০ স্পর্শ করে লিড। ওভার প্রতি দলটি তুলছে প্রায় ৫ করে।
তাইজুলের ঘূর্ণিতে বোল্ড এলগার
ডিন এলগার-আরউইয়ের ব্যাটে দারুণ শুরু করে দক্ষিণ আফ্রিকা। দুজনে শুরু থেকে সাবলীল খেলে এগোতে থাকেন। ৯ ওভারে দলীয় রান ৫০ স্পর্শ করে। ১২তম ওভারে প্রথম উইকেটের দেখা পায় বাংলাদেশ। তাইজুলের করা তৃতীয় বলে বোল্ড হন এলগার। তার ব্যাট থেকে আসে ২৯ বলে ২৬ রান।
শুরুতেই সুযোগ হাতছাড়া, আবার মাঠে মিরাজ
ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই ইবাদত হোসেন চৌধুরিকে পয়েন্টে কাট করেন আরউই। সেখানে দাঁড়ানো মিরাজ বুঝতেই পারেননি বল কোন দিকে যাচ্ছে। বল এসে আঘাত করে পাঁজরে। সঙ্গে সঙ্গে লুটিয়ে পড়েন মাটিতে। পরে স্ট্রেচারে করে তাকে মাঠের বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়। সহজ ক্যাচতো মিস হলো উলটো মিরাজকেও উঠে যেতে হল। তবে চার ওভার খেলার পর আবার মাঠে ফেরেন এই অলরাউন্ডার।
২৩৬ রানে পিছিয়ে থেকে অলআউট বাংলাদেশ
পরপর তিন ওভারে আউট হয়েছেন তাইজুল ইসলাম, মেহেদি হাসান মিরাজ ও ইবাদত হোসেন। এর মাধ্যেম সমাপ্তি ঘটে প্রথম ইনিংসের। ২১৭ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। ২৩৬ রানে প্রথম ইনিংসে পিছিয়ে আছে মুমিনুল হকের দল। বাংলাদেশকে ফলোঅন না করে আবার ব্যাটিংয়ে নেমেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম ইনিংসে ৪৫৩ রান করে থামে। জবাবে খেলতে নেমে গতকাল বিকেলে বাংলাদেশ ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলে। তামিম ৪৭ ও শান্ত ৩৩ রান করেন। শেষ বিকেলে দলের হাল ধরেন মুশফিক-ইয়াসির। দুজনে বিপদ ছাড়াই দিন পার করে দেন। তৃতীয় দিন শুরুটাও হয় দারুণ। দুজনে এগোচ্ছিলেন ঠিকঠাকভাবে। জুটিও পঞ্চাশ পার হয়ে। বিপত্তি বাধে ৩৬ রানে ইয়াসিরের আউটের পর। ফিফটি করে মুশফিক উইকেট বিলিয়ে দেন রিভার্স সুইপ খেলে। তার ব্যাট থেকে আসে ৫১ রান। মিরাজ ছিলেন ভরসা হয়ে। লাঞ্চ থেকে ফিরে পরপর তিন ওভারে সবকটি উইকেট হারায় বাংলাদেশ। প্রোটিয়াদের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন মুল্ডার-হার্মার। ২ উইকেট করে নেন অলিভিয়ের-মহারাজ।
মুশফিকের আউটের অস্বস্তি নিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে বাংলাদেশ
তৃতীয় দিনের শুরু থেকেই মুশফিক ও ইয়াসির ভালোই লড়ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। কিন্তু ১৯২ রানে আউট হয়ে যান ইয়াসির। এরপর মুশফিক তুলে নেন ফিফটি। কিন্তু ২১০ রানের মাথায় অভিজ্ঞ এই ব্যাটসম্যান মধ্যাহ্ন বিরতির আগে অপ্রয়োজনীয় শট খেলতে গিয়ে বোল্ড হন হার্মারের বলে। ৫১টি রান আসে তার ব্যাট থেকে। মুশফিকের আউটের অস্বস্তি নিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে গিয়েছে বাংলাদেশ। দক্ষিণ আফ্রিকার চেয়ে এখনো পিছিয়ে ২৪৩ রানে। ক্রিজে আছেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও তাইজুল ইসলাম।
ফিফটির পর ফিরলেন মুশফিকও
ইয়াসির ৪৬ রান করে ফিরলেও মুশফিকুর রহিম তুলে নেন ফিফটি। ১৩৪ বল খেলে ৮ চারে তিনি ফিফটি করেন। কিন্তু এরপরই বিলাসী শট খেলে বিপদ ডেকে আনেন। হার্মারের বলে বোল্ড হয়ে যান ৫১ রানে। তার বিদায়ে বিপদ বাড়লো বাংলাদেশের।
ইয়াসিরকে ফিরিয়ে প্রতিরোধ ভাঙলেন মহারাজ
১২২ রানে ৫ উইকেট হারানো বাংলাদেশকে টানছিলেন মুশফিকুর রহিম ও ইয়াসির আলী রাব্বী। কিন্তু বেশিদূর নিতে পারলেন না। দলীয় ১৯২ রানের মাথায় কেশব মহারাজের বলে কট অ্যান্ড বোল্ড হন ইয়াসির। ৮৭ বল খেলে ৭ চারে ৪৬ রান করে যান তিনি। মুশফিকের সঙ্গে ষষ্ঠ উইকেটে তোলেন ৭০ রান।
ইয়াসির-মুশফিকে বাংলাদেশের প্রতিরোধ
১২২ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর দলের হাল ধরেন মুশফিকুর রহিম ও ইয়াসির আলী রাব্বী। তারা দুজন অবিচ্ছিন্ন থেকে দ্বিতীয় দিন শেষ করেন। আজ দ্বিতীয় দিনেও দারুণ ধৈর্য্যের পরীক্ষা দিয়ে ব্যাটিং করছেন। গড়েছেন প্রতিরোধ। এই জুটি ইতোমধ্যে ৬১ রান সংগ্রহ করেছে। মুশফিক ৩৮ ও ইয়াসির ৪১ রান নিয়ে ব্যাট করছেন।
বৃষ্টির পর ইয়াসিরের টানা তিন চারে দিন শুরু
বৃষ্টির কারণে ২০ মিনিট দেরিতে শুরু হয়েছে তৃতীয় দিনের খেলা। প্রথম ইনিংসে হাতে ৫ উইকেট ও স্কোরবোর্ডে ১৩৯ রান নিয়ে দিন শুরু করে বাংলাদেশ। ক্রিজে আছেন মুশফিকুর রহিম (৩০) ও ইয়াসির (৮)। এই জুটিই এখন বাংলাদেশের ভরসা। লিজাড উইলিয়ামসকে দিনের প্রথম তিন বলেই টানা তিন চার মেরে দিন শুরু করেন ইয়াসির। বাংলাদেশ পার করে যায় দেড়শ রানের ঘর। প্রথম বল ব্যাটের কানায় লেগে গালি ও দ্বিতীয় স্লিপের মাঝ দিয়ে চলে যায় বাউন্ডারির বাইরে। দ্বিতীয় বলে পয়েন্ট দিয়ে চারের পর তৃতীয় বলে মারেন ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে। বাংলাদেশের তৃতীয় দিন শুরু হয় টানা তিন চারে।
গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে শুরু হচ্ছে না তৃতীয় দিনের খেলা
বৃষ্টির জন্য পোর্ট এলিজাবেথ টেস্টের তৃতীয় দিনের খেলা শুরু হতে দেরি হচ্ছে। রোববার (১০ এপ্রিল) বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টায় শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির জন্য খেলা শুরু সম্ভব হচ্ছে না। ক্রিকেটাররা প্রস্তুত হয়ে অপেক্ষা করছেন। মাঠে ঢেকে রাখা হয়েছে কাভারে।
৩১৪ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ
১২২ রানে ৫ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর মুশফিকুর রহিম-ইয়াসির আলী প্রতিরোধ গড়েন। দিন শেষ বাংলাদেশের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ১৩৯। মুশফিক ৩০ ও ইয়াসির ৮ রানে অপরাজিত আছেন। বাংলাদেশ এখনো পিছিয়ে আছে ৩১৪ রানে। বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল নড়বড়ে। প্রথম ওভারে শূন্য রানে ফেরেন মাহমুদুল হাসান জয়। এরপর খেলার হাল ধরেন তামিম ইকবাল-নাজমুল হোসেন শান্ত। দুজনের ব্যাটে পাওয়া যাচ্ছিল ঘুরে দাঁড়ানোর সুবাস। কিন্তু পরপর দুই ওভারে তামিম-শান্তকে ফিরিয়ে আঘাত হানেন মুল্ডার। তামিম ৪৭ ও শান্ত ৩৩ রান করেন। সেই ধাক্কা সামলেও ওঠার আগেই ফেরেন মুমিনুল-লিটন। বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। এরপর খেলার হাল ধরেন মুশফিক-ইয়াসির। দুজনে বিপদ ছাড়াই দিন শেষ করে আসেন। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে একাই ৪ উইকেট নিয়েছেন মুল্ডার।
ঢাকা/রিয়াদ