মিরাজের ঘূর্ণিতে ব্যাকফুটে ভারত, স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
স্কোর:
বাংলাদেশ: ২২৭/১০ ও ২৩১/১০
ভারত: ৩১৪/১০ ও ৪৫/৪ (তৃতীয় দিন শেষে)।
৪র্থ দিনে জিততে প্রয়োজন: ভারতের ১০০ রান, বাংলাদেশের ৬ উইকেট।
ঢাকা টেস্টের ফল চতুর্থ দিনেই হচ্ছে। তবে সেটি ভারতের দিকে যায় নাকি বাংলাদেশের দিকে সেটা বলা মুশকিল।
বাংলাদেশের দেওয়া ১৪৫ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে ৪ উইকেট হারিয়ে ৪৪ রান তুলে তৃতীয় দিন শেষ করেছে ভারত। জিততে চতুর্থ দিনে সফরকারী ভারতের প্রয়োজন ১০০ রান, আর বাংলাদেশের প্রয়োজন ৬ উইকেট। ক্রিজে আছেন নাইটওয়াচম্যান অক্ষর প্যাটেল ২৬* ও জয়দেব উনাকাত ৩* রান নিয়ে।
তৃতীয় দিনেই যেভাবে উইকেটে স্পিন ধরছে তাতে স্বপ্ন দেখতেই পারে বাংলাদেশ। কারণ, ভারতের চারটি উইকেটের চারটিই যে নিয়েছেন স্পিনাররা। তার মধ্যে মিরাজ ৮ ওভারে ৩ মেডেনসহ ১২ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩টি উইকেট। আর সাকিব নিয়েছেন ১টি।
এখন দেখার বিষয় রোববার জয়ের হাসি কারা হাসে, ভারত নাকি বাংলাদেশ।
মিরাজের তৃতীয় শিকার কোহলি, ব্যাকফুটে ভারত:
১৭তম ওভারের শেষ বলে তাইজুলের বলে বিরাট কোহলিতে আউট দিয়েছিলেন আম্পায়ার। কিন্তু ভারতের সাবেক অধিনায়ক রিভিউ নিয়ে বেঁচে যান। তবে ২০তম ওভারের পঞ্চম বলে মিরাজের তৃতীয় শিকারে পরিণত হন তিনি। এ সময় মিরাজের করা বলের লাইনে গিয়ে খেলে চেষ্টা করেছিলেন কভারের দিকে ঠেলে দিতে। কিন্তু কোহলির ব্যাট ও গ্লাভস ছুঁয়ে শর্ট লেগে মুমিনুলের হাতে জমা হয়। উদযাপনের মধ্যে কারও কটূক্তিতে কিছুক্ষণ স্তব্ধ হয়ে থাকেন তিনি। এরপর সাকিব আল হাসানের কাছে আপত্তি জানিয়ে সাজঘরের দিকে ফেরেন। তার নামের পাশে ভাসছিল ২২ বল খেলে করা ১ রান।
ভারত শিবিরে মিরাজের দ্বিতীয় আঘাত:
মিরাজের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত হলেন শুভমান গিল। দলীয় ২৯ রানের মাথায় উদ্বোধনী এই ব্যাটসম্যান মিরাজকে এগিয়ে এসে খেলতে গিয়ে স্ট্যাম্পড হন। ৩৫ বল খেলে ৭ রান করে যান তিনি। নতুন ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি (০)। সঙ্গে আছেন অক্ষর প্যাটেল (১৪)।
ভারত শিবিরে এবার মিরাজের আঘাত:
সাকিব ও তাইজুল নিয়ন্ত্রিত ওভার করার পর বোলিংয়ে আসেন মেহেদী হাসান মিরাজ। তার প্রথম বলেই সাফল্য পায় বাংলাদেশ। মিরাজের বলটি কিছুটা এগিয়ে এসে ব্লক করার চেষ্টা করেন চেতেশ্বর পুজারা। কিন্তু বল তার ব্যাট ও প্যাড ফাঁকি দিয়ে সোহানের গ্লাভসে জমা হয়। সোহান ধরেই ভেঙে দেন স্ট্যাম্প। আউট হয়ে ফিরে যান পুজারা। ১২ বলে ১ চারে ৬ রান করে যান তিনি।
অধিনাক লোকেশ রাহুলকে ফেরালেন সাকিব:
সাকিবের করা প্রথম ওভারে দুটি সুযোগ তৈরি হয়েছিল। এলবিডব্লিউ অল্পের জন্য মিস হয়। এরপর মিস হয় ক্যাচ। তবে পরের ওভারে এসেই উইকেট তুলে নিলেন অধিনায়ক। তার করা বলে উইকেটের পেছনে নুরুল হাসান সোহানের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন লোকেশ রাহুল। তিনি ৭ বল খেলে ২ রান করে যান।
ভারতকে ১৪৫ রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
প্রথম ইনিংসে ২২৭ রান করা বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংসে অলআউট হলো ২৩১ রানে। তাতে লিড পেয়েছে ১৪৪ রানের। দ্বিতীয় টেস্ট জিততে ভারতকে করতে হবে ১৪৫ রান। এখনো হাতে আছে প্রায় আড়াই দিন।
শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে রান আউট হয়েছেন খালেদ আহমেদ। ৯ বল খেলে ৪ রান করেন তিনি। তাসকিন আহমেদ ৩১ রানে অপরাজিত থাকেন। তার আগে লিটন কুমার সর্বোচ্চ ৭৩, জাকির হাসান ৫১ ও নুরুল হাসান ৩১ রান করে আউট হন।
বল হাতে ভারতের অক্ষর প্যাটেল ৩টি উইকেট নেন। ২টি করে উইকেট নেন রবীচন্দ্রন অশ্বিন ও মোহাম্মদ সিরাজ।
শেষ দিকে টানছেন তাসকিন:
লিটন ও তাইজুল দ্রুতই ফিরলেও লড়ছেন তাসকিন আহমেদ। তিনি ৪২ বল খেলে ৩১ রান করেছেন। তার সঙ্গে আছেন শেষ ব্যাটসম্যান খালেদ আহমেদ। টেস্টে তাসকিনের সর্বোচ্চ রানের ইনিংস ৭৫। যা তিনি ২০২১ সালে হারারেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলেছিলেন।
৫ বল খেলেই ফিরলেন তাইজুল:
লিটন ফেরার পর ৫ বল পরই ফিরেন নতুন ব্যাটসম্যান তাইজুল। তিনি ৫ বল খেলে ১ রান করেন। অশ্বিনের বলে এলবিডব্লিউ হন তিনি। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি।
লড়াই করে ফিরলেন লিটন:
৫৮ রান নিয়ে চা বিরতিতে যাওয়া লিটন বিরতি থেকে ফিরে এসেও মারমুখী ছিলেন। কিন্তু দলীয় ২১৯ রানের মাথায় ফেরেন তিনি। মোহাম্মদ সিরাজের বলে বোল্ড হয়ে যান তিনি। ৯৮ বল খেলে ৭টি চারে ৭৩ রান করে যান তিনি। তাসকিনকে নিয়ে অষ্টম উইকেটে ৭৬ বলে ৬০ রান যোগ করেন নির্ভরযোগ্য এই ব্যাটসম্যান।
শতাধিক রানের লিড নিয়ে চা বিরতিতে গেল বাংলাদেশ:
লিটন কুমার দাসের অপরাজিত ৫৮ রানের ইনিংসে ভর করে ১০৮ রানের লিড নিয়ে চা বিরতিতে গিয়েছে বাংলাদেশ। লিটনের সঙ্গে ১৫ রান নিয়ে অপরাজিত আছেন তাসকিন আহমেদ। অষ্টম উইকেটে এই জুটি ইতোমধ্যে ৩৬ রান সংগ্রহ করেছে। লিটন, তাসকিন ও পরবর্তী ব্যাটসম্যানদের ব্যাটে ভর করে কতোদূর যেতে পারে বাংলাদেশ দেখার বিষয়।
লড়াকু লিটনের ১৫তম টেস্ট ফিফটি:
একমাত্র স্বীকৃত ব্যাটসম্যান হিসেবে, একপ্রান্ত আগলে লড়ছেন লিটন কুমার। ইতোমধ্যে ফিফটি তুলে নিয়েছেন এই ব্যাটসম্যান। রবীচন্দ্রন অশ্বিনের বলে স্লিপে কোহলি ক্যাচ মিস করলে ১ রান নিয়ে ফিফটি পূরণ করেন তিনি। এটা তার টেস্ট ক্যারিয়ারের ১৫তম ফিফটি। যা তিনি ৭৪ বলে ৪টি চারের সাহায্যে করেন। তার ব্যাটে ভর করে শতরানের লিডের দিকে এগোচ্ছে বাংলাদেশ।
ফিরলেন সোহান, ধুকছে বাংলাদেশ:
মিরাজ আউট হওয়ার পর লিটন ও সোহান বেশ আশা জাগানিয়া ব্যাটিং করছিলেন। এই জুটি সপ্তম উইকেটে ৪৬ রান তুলে ফেলেছিল হাত খুলে খেলে। কিন্তু আর বেশি লম্বা হয়নি। অক্ষর প্যাটেলের বলে এগিয়ে এসে মারতে গিয়ে স্ট্যাম্পড হন নুরুল হাসান সোহান। তিনি ২৯ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ৩১ রান করে সাজঘরে ফেরেন।
লিটন-সোহান টানছেন বাংলাদেশকে:
মিরাজ ফেরার পর লিটন কুমারের সঙ্গে জুটি বাঁধেন নুরুল হাসান সোহান। সপ্তম উইকেট জুটিতে তারা দুজন ইতোমধ্যে ৪৪ রান সংগ্রহ করেছে। লিটন ৩৯ ও সোহান ৩১ রান নিয়ে ব্যাট করছেন।
ব্যাটিংয়ে নিষ্প্রভ মিরাজ:
পাঁচ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারলেন না মিরাজ। পেলেন টেস্ট ক্রিকেটের ষষ্ঠ শূন্যর স্বাদ। অক্ষর পাটেলের স্টাম্পের উপরের বল সুইপ করতে গিয়ে বল মিস করে এলবিডব্লিউ হন মিরাজ। বাংলাদেশ হারাল ষষ্ঠ উইকেট। দ্বিতীয় ইনিংসে লিড পেলেও খুব ভালো অবস্থানে নেই বাংলাদেশ। পরাজয় উঁকি দিচ্ছে বাংলাদেশের আকাশে।
ফিফটির পর জাকির আউট:
একের পর এক সঙ্গীর ফিরে যাওয়া দেখেছেন। নিজের প্রান্তে উইকেট আগলে রেখেছিলেন। চোয়ালবদ্ধ প্রতিজ্ঞায় এগিয়ে যাচ্ছিলেন। তুলে নিয়েছিলেন ফিফটি। কিন্তু তাতেই যেন আত্মতুষ্টি।
ফিফটি ছোঁয়ার পরপরই নিজের পথ ভুলে ড্রেসিংরুমে ফিরলেন জাকির হাসান। উমেশ যাদবের বল ড্রাইভ করে লং অনে পাঠিয়ে দৌড়ে তিন রান নিয়ে ৪৭ থেকে পঞ্চাশে পৌঁছান জাকির। শান্ত, মুমিনুল, সাকিব, মুশফিকদের ফেরার দিনে জাকিরের ব্যাটিং ছিল নিয়ন্ত্রিত। ইনসাইড আউট শট, আপারকাট, স্কয়ার কাটে বেশ পারদর্শীতা দেখিয়েছেন। কিন্তু প্রতিশ্রুতিশীল ইনিংসটি শেষ হয় চরম বাজে শটে।
উমেশের শর্ট বল স্কয়ার কাটে উড়াতে চেয়েছিলেন। টাইমিংয়ে গড়বড়। বল চলে যায় ডিপ থার্ডে। সেখানে সিরাজ ডাইভ দিয়ে বল তালুবন্দি করেন। ১৩৫ বলে ৫১ রানে ফেরেন জাকির। উইকেটে লিটনের নতুন সঙ্গী মিরাজ।
ভারতের রান পেরিয়ে গেল বাংলাদেশ
মধ্যহ্ন বিরতির আগে ১৬ রানে পিছিয়ে ছিল বাংলাদেশ। বিরতির ঠিক পরপরই ভারতকে পেছনে ফেলল বাংলাদেশ। তাতে ভারতের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামা নিশ্চিত হলো।
প্রথম ইনিংসে ৮৭ রানে পিছিয়ে ছিল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় দিন শেষে স্কোরবোর্ডে ৭ রান তুলেছিল স্বাগতিকরা। হাতে ১০ উইকেট থাকলেও আজ প্রথম সেশনে ৪ উইকেট হারিয়ে ব্যাকফুটে চলে যায় বাংলাদেশ। শান্ত ও মুমিনুল ব্যর্থ হওয়ার পর সাকিব ও মুশফিক দলকে বিপদে ফেলেন। জাকির ও লিটন জুটি গড়ার চেষ্টায় আছেন। দেখার বিষয় প্রতিরোধ গড়ে তারা দলকে এগিয়ে নিতে পারেন কিনা।
বিরতির আগে বিপদে ফেলে ফিরলেন মুশফিক, প্রথম সেশন ভারতের
ভারতের দেওয়া লিড এখনো পেরোতে পারেনি বাংলাদেশ। অথচ সকালের সেশনেই হারিয়ে ফেলল চতুর্থ উইকেট। জাকির হাসান একপ্রান্ত আগলে ব্যাটিং করলেও সঙ্গীর অভাবে ইনিংস বড় করতে পারছেন না। তার সঙ্গে আছেন লিটন দাস।
সাকিবের পর ড্রেসিংরুমের দীর্ঘ পথ ধরলেন মুশফিকুর রহিম। সঙ্গে রিভিউ নষ্ট করে ফিরেছেন। অক্ষর পাটেলের ভেতরে ঢোকানো বল ব্যাকফুটে জোড়া পায়ে খেলতে গিয়ে বিপদ ডেকে আনেন মুশফিক। বল তার প্যাডে আঘাত করলে আম্পায়ার আঙুল তোলেন। মুশফিক রিভিউ নিয়ে বাঁচার চেষ্টা করেছিলেন। তাতে ফল পাল্টায়নি। ১৯ বলে ৯ রান করে মুশফিক আউট হয়েছেন।
এই সেশনে ৬৪ রান তুলেছে বাংলাদেশ। হারিয়েছে ৪ উইকেট। ভারতের থেকে এখনো ১৬ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ।
উইকেট উপহার দিয়ে এলেন সাকিব
সাত সকালে শান্ত ও মুমিনুল দ্রুত ফেরার পর তরুণ জাকিরকে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টায় ছিলেন সাকিব। কিন্তু নিজের উইকেটের ওপর কোনো মায়া দেখালেন না বাংলাদেশের অধিনায়ক। ভারতকে উপহার দিয়ে এলেন নিজের উইকেট। ঠিক যেমনটা প্রথম ইনিংসে করেছিলেন। পারফেক্ট রিক্যাপ।
এবার শুধু বোলার পাল্টেছে। উমেশ যাদবের জায়গায় এসেছেন জয়দেব উনদাকাট।পেসার উনদাকাটের লেন্থ বল একটু এগিয়ে ড্রাইভ করতে চেয়েছিলেন সাকিব। বল হালকা লাফিয়ে উঠায় লেন্থ পড়তে পারেননি। বল তার ব্যাটের মাঝে লেগে সহজেই কভারে শুভমান গিলের হাতে ধরা পড়ে। প্রথম ইনিংসে উমেশ যাদবের ঠিক এমনই এক বলে মিড অফে ক্যাচ দিয়েছিলেন একই শটে। ড্রেসিংরুমে ফেরার আগে ৩৬ বলে ১৩ রান করেন সাকিব। জাকিরের সঙ্গে উইকেটে যোগ দিয়েছেন মুশফিকুর রহিম। ভারতের থেকে এখনও ২৯ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ।
দিনের শুরুতেই শান্ত-মুমিনুল ড্রেসিংরুমে
প্রথম এক ঘণ্টা কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে বাংলাদেশকে। কিন্তু শুরুটা একদমই ভালো হলো না। ওপেনার নাজমুল হোসেন শান্তর পর তিনে নামা মুমিনুল হকও ফিরেছেন ড্রেসিংরুমে। উইকেটে জাকিরের নতুন সঙ্গী সাকিব আল হাসান।
জাকির হাসান যে আত্মবিশ্বাস নিয়ে দিনের শুরু করেছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত ঠিক উল্টো। সিরাজকে দারুণ ড্রাইভে দিনের দ্বিতীয় বলে বাউন্ডারিতে পাঠান জাকির। শান্ত পায়ের নিচে জমিন খুঁজে পাচ্ছিলেন না। তাতে বিপদ ডেকে আনেন বাঁহাতি ব্যাটসম্যান।
অশ্বিনের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরেছেন ড্রেসিংরুমে। অশ্বিন নিজের প্রথম ওভারেই পেয়ে যান সাফল্য। ওভারের পঞ্চম বলে শান্তর এলবিডব্লিউর আবেদনে রিভিউ নেয় ভারত। সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের পক্ষে আসে। ওভারের শেষ বলে ব্যাকফুটে খেলতে গিয়ে আবার শান্তর প্যাডে বল আঘাত করে। এবার আম্পায়ার ভারতের আবেদনে সাড়া দেয়। বাংলাদেশ রিভিউ নিলেও এবার ভাগ্য সহায় হয়নি। ৩১ বলে ৫ রানে শান্ত ফিরেছেন ড্রেসিংরুমে।
মুমিনুল ভালো শুরু পেয়েছিলেন। সিরাজের পায়ের ওপরের বল দারুণ ফ্লিক শটে চার মেরেছিলেন। কিন্তু পরের বলেই উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন। তার ভালো লেন্থের বলে ব্যাট সরাতে পারেনি ৫ রান করা মুমিনুল।
মিরপুর শের-ই-বাংলায় ৮০ রানে পিছিয়ে থেকে ঢাকা টেস্টের তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেছে বাংলাদেশ। ২৫০ রানের লিড নেওয়ার লক্ষ্য স্বাগতিকদের। এজন্য শুরুটা ভালো হওয়া দরকার ছিল। কিন্তু দুই উইকেট হারিয়ে শুরুতেই ব্যাকফুটে বাংলাদেশ।
ঢাকা/ইয়াসিন/আমিনুল