ঢাকা     বুধবার   ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ||  আশ্বিন ৩ ১৪৩১

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের টেস্ট পরিসংখ্যান

ক্রীড়া ডেস্ক || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১৩:২৩, ২০ আগস্ট ২০২৪   আপডেট: ১৩:২৮, ২০ আগস্ট ২০২৪
বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের টেস্ট পরিসংখ্যান

ফাইল ছবি

রাওয়ালপিন্ডিতে বুধবার শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যকার প্রথম টেস্ট। আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের তৃতীয় সার্কেলের ম্যাচে মুখোমুখি হবে এই দুই দল।

মাঠে নামার আগে দুই দলের পরিসংখ্যানে চোখ বুলানো যাক।

১৩: ২০০১ থেকে শুরু করে ২০২১ পর্যন্ত দুই দল ১৩টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছে। যেখানে পাকিস্তানের জয় ১২টিতে। বাংলাদেশ কেবল একবারই একটি ম্যাচ ড্র করতে পেরেছিল।

ঢাকা: দুই দলের সবশেষ লড়াই হয়েছিল ঢাকায় ২০২১ সালে। যে ম্যাচটি ইনিংস এবং ৮ রানে জিতেছিল পাকিস্তান। এর আগে চট্টগ্রামেও তারা ৮ উইকেটে ম্যাচ জিতেছিল।

৬২৮: মুখোমুখি লড়াইয়ে পাকিস্তান সবচেয়ে বেশি রান তুলেছে। খুলনায় ২০১৫ সালে পাকিস্তান ৬২৮ রান করেছিল। একই ম্যাচে বাংলাদেশ ৬ উইকেটে ৫৫৫ রান করেছিল। যা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ। 

৮৭: ৮৭ রানে অলআউটের ঘটনাও আছে। সবশেষ মুখোমুখিতেই বাংলাদেশ মিরপুরে ৮৭ রানে অলআউট হয়েছিল। শতরানের আগে বাংলাদেশ আরও একবার অলআউট হয়েছিল। ২০০৩ সালে পেশাওয়ারে অলআউট হয়েছিল ৯৬ রানে।

সবচেয়ে বড় জয়: রানের হিসেবে পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় জয় ৩২৮ রানে। ২০১৫ সালে তারা এই ব্যবধানে ম্যাচ জিতেছিল। এছাড়া ইনিংস ব্যবধানে জয় আছে ছয়টি। সবচেয়ে বড় জয় ইনিংস এবং ২৬৪ রানে।

৬৫০: দুই দলের ব্যাটসম্যানদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রান করেছেন মোহাম্মদ হাফিজ। ৭ টেস্টে ১২ ইনিংসে ৬৫০ রান করেছেন তিনি।

২২৬: সর্বোচ্চ রান হাফিজের হলেও এক ইনিংসে সর্বাধিক রান করেছেন আজহার আলী। ২০১৫ সালে মিরপুরে ২২৬ রান করেছিলেন পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক।

৩: ইউনিস খান এবং মোহাম্মদ হাফিজ সর্বোচ্চ ৩টি করে সেঞ্চুরি পেয়েছেন।

৪: দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে খালেদ মাসুদ সর্বোচ্চ ৪টি ডাক পেয়েছেন।

৩৭৯: এক সিরিজে সবচেয়ে বেশি রান তোলায় শীর্ষে আছেন হাবিবুল বাশার। ২০০৩ সালে পাকিস্তান সফরে হাবিবুল বাশার ৩ ম্যাচে ৬ ইনিংসে ৩৭৯ রান করেছিল। ৬৩.১৬ গড়ে ১ সেঞ্চুরি ও ৩ ফিফটিতে এ রান করেছিলেন।

৩৪: দানিশ কানেরিয়া দুই দলের বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি উইকেট পেয়েছেন। ৫ ম্যাচে ১০ ইনিংসে তার শিকার ৩৪ উইকেট।

৮: অফস্পিনার সাজিদ খান এক ইনিংসে সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড ধরে রেখেছেন। ২০২১ সালে মিরপুরে ১৫ ওভারে ৪২ রানে ৮ উইকেট নেন তিনি।

১২: ম্যাচে সেরা বোলিংয়ের কীর্তি আবার কানেরিয়ার। ২০০১ সালে মুলতানে ১২ উইকেট পেয়েছিলেন। সাজিদও ২০২১ সালে ১২ উইকেট পেয়েছিলেন। কিন্তু ওভার করেছিলেন বেশি।

৩: সর্বোচ্চ তিনবার ৫ উইকেট পেয়েছেন কানেরিয়া।

১৭: এক সিরিজে সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট পেয়েছেন পাকিস্তানের পেসার সাব্বির আহমেদ। ২০০৩ সালে ৩ ম্যাচে সাব্বির ১৭ উইকেট পেয়েছিলেন। ওই সফরে মোহাম্মদ রফিকও ১৭ উইকেট পেয়েছিলেন।

২৬: পাকিস্তানের উইকেটরক্ষক রশিদ লতিফ ৬ ম্যাচে সর্বোচ্চ ২৬ ডিসমিসাল করেছেন। যেখানে ক্যাচ ছিল ২৪টি। স্টাম্পিং ২টি।

৭: দুই দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে ৭টি করে ম্যাচ খেলেছেন আজহার আলী ও ইউনিস খান।

৩১২: দুই দলের ব্যাটসম্যানদের মধ্যে জুটির রেকর্ডে এগিয়ে বাংলাদেশের দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েস। খুলনায় তামিম ও ইমরুল ৩১২ রানের জুটি গড়েছিলেন।

ইয়াসিন/আমিনুল


সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়