ঢাকা     মঙ্গলবার   ১৪ জানুয়ারি ২০২৫ ||  মাঘ ১ ১৪৩১

অভিষেকে জানগোর সেঞ্চুরি, ধবলধোলাই হলো বাংলাদেশ

ক্রীড়া প্রতিবেদক || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১৯:০৪, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪   আপডেট: ০৩:৩৯, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
অভিষেকে জানগোর সেঞ্চুরি, ধবলধোলাই হলো বাংলাদেশ

বাংলাদেশ: ৩২১/৫ (৫০ ওভার) 

ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ৩২৪/৬ (৪৬ ওভার)

ফল: উইন্ডিজ ৪ উইকেটে জয়ী। 

আরো পড়ুন:

৪ উইকেটে হেরে ধবলধোলাই হলো বাংলাদেশ। ওয়ানডেতে এই মাঠে এটি সবেচেয়ে বেশি রান তাড়া করে জয়। সবমিলিয়ে ওয়ানডেতে এটি তৃতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়। তিনশর বেশি রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড আছে মাত্র ৪ বার। 

৫ ওভারে প্রয়োজন ছিল ৩০। রিশাদের শেষ বলে ছক্কা হাঁকিয়ে ২৪ বল হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে উইন্ডিজ। কার্টির সঙ্গে শতরানের জুটির পর মোতির সঙ্গে ৯১ রানের জুটি গড়ে ম্যাচ জিতিয়ে আসেন। জানগো বুঝতেই দেননি আন্তর্জাতিক ওয়ানডেতে এই প্রথম খেলতে নেমেছেন। চাপের মুহুর্তে রান বের করেছেন সাবলীলভাবে। ৪৫ বলে দেখা পান প্রথম ফিফটির। সেঞ্চুরি পর্যন্ত যেতে লেগেছে মাত্র ৩৪ বল। মোতিও দেন দারুণ সঙ্গ। ৩১ বলে ৪৪ রান আসে তার ব্যাট থেকে। দারুণ খেলেছেন কার্টি, যদিও ম্যাচ শেষে করে আসতে পারেননি। ৯৫ রান আসে। ইমন জানগোর সহজ ক্যাচ না ছাড়লে ভিন্ন গল্প হতে পারতো। অথচ শুরুতে ৩১ রানে ৩ উইকেট নিয়ে চেপে ধরেছিল বাংলাদেশ। সর্বোচ্চ ২ উইকেট নিয়েছেন তাসকিন। এর আগে প্রথম দুই ম্যাচে হেরে বাংলাদেশ সিরিজ হারে।

অভিষেকেই ছক্কায় জানগোর সেঞ্চুরি

জানগোর ছক্কায় উইন্ডিজ পার করে তিনশ। অভিষেক ম্যাচেই জানগো দেখা পান সেঞ্চুরির। মাত্র ৭৯ বলে! হাঁকান ৬টি চার ও ৪টি ছয়! দ্বিতীয় ব্যাটার হিসেবে অভিষেকে সেঞ্চুরির দেখা পান তিনি। এর আগে উইন্ডিজের হয়ে একমাত্র সেঞ্চুরি ছিল দেশমন্দ হেইনসের। ৩০ বলে প্রয়োজন মাত্র ১৩। জয় দেখছে উইন্ডিজ। 

৭ ওভারে উইন্ডিজের প্রয়োজন ৩৬

৪৩ তম ওভারে ১৭ রান দিয়েছেন হাসান। ওয়াই দিয়ে শুরু। এরপর দুই ছয় হজম করেন এই বোলার। সব মিলিয়ে দেন ১৭ রান। মোতি-জানগো সমান একটি করে ছয় হাঁকান। ৭ ওভারে উইন্ডিজের প্রয়োজন ৩৬।

৮ ওভারে ৫৩ 

৪৮ বল তথা ৮ ওভারে উইন্ডিজের প্রয়োজন ৫৩ রান। জানগো ৭৮ ও মোতি ১৬ রানে ব্যাট করছেন। বাংলাদেশের প্রয়োজন ৪ উইকেট। 

ঘূর্ণি জাদুর সঙ্গে রিশাদের দারুণ ক্যাচে ফিরলেন চেজ

রিশাদের লো ফুল টস বলে সোজাসুজি ব্যাট চালিয়েছিলেন চেজ। বল চলে যাচ্ছিল রিশাদের পাশ দিয়ে। ডান দিকে হালকা ঝাঁপিয়ে দারুণ ক্যাচ নেন নিজেই। উইন্ডিজের আরও একটি উইকেটের পতন। ১৭ বলে ১২ রান করে ফেরেন এই ব্যাটার। ক্রিজে জানগোর সঙ্গী মোতি। ৩৯ ওভারে উইন্ডিজ আড়াইশ রান পূর্ণ করে। জয়ের জন্য প্রয়োজন ৬৬ বলে ৭২। বাংলাদেশের প্রয়োজন ৪ উইকেট। 

রিশাদের ব্রেক থ্রু 

৩৪তম ওভারের প্রথম বল। ফিফটি করা জানগোর সহজ ক্যাচ ফেলে দেন বদলি নামা ফিল্ডার ইমন। পরের বলেই বাংলাদেশ পায় ব্রেক থ্রু। এবার শিকার সেঞ্চুরির মুখে থাকা কার্টি। রিশাদের অফের বল চালিয়েছেন সজোরে, ঠিকঠাক টাইমিং হয়নি। ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে বাঁ দিকে ঝাঁপিয়ে  দারুণ ক্যাচ নেন সৌম্য। ৮৮ বলে ৯৫ রান করে ফেরেন কার্টি। ভাঙে ১৩২ রানের জুটি। বাংলাদেশ শিবিরে ফেরে স্বস্তি।। ক্রিজে জানগোর সঙ্গী চেজ। 

অভিষেকেই জানগোর ফিফটি, উইন্ডিজের দুইশ পার

কার্টিকে দারুণ সঙ্গ দিয়ে জুটির শতরান পূর্ণের পর নিজে ফিফটি তুলে নিলেন জানগো। এই ম্যাচে এক দিনের ক্রিকেটে পথচলা শুরু হয় তার। ৪৬ বলে দেখা পান প্রথম ফিফটির।  তার ফিফটির আগে উইন্ডিজ মাত্র ৩০.৩ ওভারে দুইশ পার হয়। জয়ের জন্য তাদের প্রয়োজন ১১২ বলে ১১৬। হাতে আছে ৬ উইকেট। 

চোখ রাঙাচ্ছে রাদারফোর্ড-কার্টি জুটি

মিরাজকে ছয়-চার মেরে ফিফটির দেখা পান কার্টি। ৪৯ বলে ৬টি চার ও ১টি ছয়ের মারে ফিফটি হাঁকান এই ব্যাটার। কার্টির ফিফটির পর জানগোর সঙ্গে গড়া জুটির ফিফটি পেরিয়ে ১০০ ছোঁয় ৮৯ বলে। ফিফটির জুটি পূর্ণ হয় ৫০ বলে। পরের ফিফটি হতে লাগে ৩৯ বল। অভিষিক্ত জানগোও খেলছেন দারুণ।  রাদারফোর্ডের আউটের পর দুজনের জুটির পথচলা শুরু হয়। দুজনের ব্যাটে ভর করে বল-রানের পার্থক্য একবারে কমিয়েছে এনেছেন।

রাদারফোর্ডকে থামালেন তাসকিন

তাসকিনকে উড়িয়ে মারতে চেয়েছিলেন রাদারফোর্ড। টাইমিংয়ে গড়বড় করেন। ডিপ স্কয়ার লেগে দারুণ ক্যাচ ধরেন তানজীদ। ৩৩ বলে ৩০ রান করেন এই বাঁহাতি  ব্যাটার। তার আউটে ভাঙে ৫৭ বলে ৫৫ রানের জুটি। ক্রিজে কার্টির সঙ্গী অভিষিক্ত জানগো। রাদারফোর্ডের আউটের পর ১৭.২ ওভারে উইন্ডিজ দলীয় শতরান পূর্ণ করে। 

বৃষ্টির পর প্রতিরোধের চেষ্টায় উইন্ডিজ

ওয়েস্ট ইন্ডিজ ইনিংসের ৭.৪ ওভার না যেতেই সেন্ট কিটসে হানা দিয়েছে বৃষ্টি। তবে বেশিক্ষণ ভোগাতে পারেনি। আবার দ্রুতই খেলা শুরু হয়। বাংলাদেশ বল হাতে দারুণ শুরু করেছে, স্কোরবোর্ডে ৩১ রান জমা না হতে উইন্ডিজের তিন উইকেটের পতন ঘটে। কিং রানআউট হন। একটি করে উইকেট নেন হাসান-নাসুম। কার্টি-রাদারফোর্ড বৃষ্টির পর ৫০ বলে ফিফটির জুটি পূর্ণ করে। 

নাসুমের পর হাসানের আঘাত, ধুঁকছে উইন্ডিজ

হাসানের ব্যাক অব লেন্থের বল বেরিয়ে যাচ্ছিলো আউটসাইড অফ দিয়ে। জায়গায় দাঁড়িয়ে ব্যাট চালিয়ে বসেন উইন্ডিজ অধিনায়ক। ব্যাটের কানায় লেগে যায় প্রথম । ভুল করেননি সৌম্য। দারুণ ক্যাচ নেন। ৬ বলে ৩ রান করেন হোপ। ক্রিজে কার্টির সঙ্গী রাদারফোর্ড।

নাসুমের ঘূর্ণিজাদু

নাসুমের ঘূর্ণিতে এবার বোল্ড আথানাজে। সুইপ করতে চেয়েছিলেন এই ব্যাটার। বল ব্যাট ফাঁিক দিয়ে আঘাত করে উইকেটে। ৯ রানের ব্যবধানে আরেকটি উইকেট হারালো উইন্ডিজ। ৭ রান করেন এই ব্যাটার। ক্রিজে কার্টির সঙ্গী       হোপ।

রানআউট কিং 

ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে নাসুমকে নিয়ে আসেন মিরাজ। প্রথম চার বলে দেন ১৪ রান। এক বল ডট দিয়ে এবার উইকেট। রানআউট হন কিং। বল খেলেই দৌড় দেন কিং, কিন্তু অপরপ্রান্ত থেকে সাড়া দেননি আথানাজে। তাতেই বিপাকে পড়েন এই ব্যাটার। মিরাজ দারুণ থ্রো করেন, লিটন ভুল করেননি উইকেট ভাঙতে। ১০ বলে ১৫ রান করেন এই ব্যাটার।   

৩২২ রানের কঠিন চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ল বাংলাদেশ

মাহমুদউল্লাহ-জাকেরে চড়ে ৫ উইকেটে ৩২১ রান করলো বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে উইন্ডিজের বিপক্ষে এটাই সর্বোচ্চ রান। এর আগে ৩২২ রান করেছিল বাংলাদেশ, সেটি দ্বিতীয় ইনিংসে। ১৩৬ রানের জুটি গড়ে ভিত আগেই গড়ে দিয়েছিলেন মিরাজ-সৌম্য। মাত্র ৬৩ বলে মাহমুদউল্লাহ সর্বোচ্চ ৮৪ রান করেন। হাঁকান ৭টি চার ও ৪টি ছয়। ৫৭ বলে ৬২ রান করেন জাকের। দুজনেই অপরাজিত ছিলেন। দুজনের জুটি থেকে ১১৭ বলে আসে ১৫০ রান। ওয়ানডেতে ষষ্ঠ উইকেটে এটি রেকর্ড জুটি। এর আগে সর্বোচ্চ ছিল ১২৭। এ ছাড়া মিরাজ ৭৭ ও সৌম্য ৭৩ রান করেন। সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন আলঝারি। এই মাঠে তিনশর বেশি রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড নেই, জিততে হলে উইন্ডিজকে গড়তে হবে রেকর্ড। 

মাহমুদউল্লাহ-জাকেরের ফিফটি

রাদারফোর্ডকে চার মেরে ফিফটির দেখা পান মাহমুদউল্লাহ। ৪৮ বলে ৩টি চার ও ২টি ছয়ের মারে ফিফটির দেখা পান তিনি। মাহমুদউল্লাহর পরেই ফিফটির দেখা পান জাকের আলী। ৫টি চার ও ১টি ছয়ের মারে ফিফটি করেন এই ডানহাতি ব্যাটার। ৪৭-৪৮ ওভারে দুজনে নেন ৩০ ওভার। দুজনের জুটির সেঞ্চুরি হয় ৯৭ বলে।  দুজনের ব্যাটে ভর করে ৪৮.২ ওভারে বাংলাদেশ তিনশ পূর্ণ করে। 

বাংলাদেশের দুইশ পার 

৩৮তম ওভারের শেষ বলে মোতিকে ছক্কা মেরে বাংলাদেশের স্কোর দুইশ পার করেন মাহমুদউল্লাহ। দুজনের জুটির ফিফটি হয় ৫৯ বলে। মাহমুদউল্লাহ ২৯ ও জাকের ২৫ রানে ব্যাট করছেন। মিরাজ-আফিফের আউটের পর দুজনের জুটির পথচলা শুরু হয়। 

মিরাজের পর সাজঘরে আফিফ, ছন্দ হারালো বাংলাদেশ

রানআউটে মিরাজের ৭৭ রানের ইনিংসের ইতি ঘটে। তার পরেই আফিফও ফেরেন সাজঘরে। পরপর দুই উইকেট হারিয়ে ছন্দ হারালো বাংলাদেশ। সৌম্যর আউটের পর দুজনে জুটি গড়ে এগোচ্ছিলেন। ৩০তম ওভারে পয়েন্টে ঠেলে দিয়ে দৌড় দেন আফিফ। অপর প্রান্তে থাকা মিরাজও সাড়া দিয়ে দৌড় দেন। কিন্তু স্ট্রাইকে যাওয়ার আগেই রাদারফোর্ডের ডিরেক্ট থ্রোতে ভেঙে যায় উইকেট। ৭৩ বলে ৭৭ রানে ফেরেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ২টি ছয় ও ৮টি চারে সাজিয়েছেন ইনিংস। পরের ওভারেই রাদারফোর্ডকে পুল করতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন আফিফ। ২৯ বলে ১৫ রান করেন আফিফ। ক্রিজে দুই নতুন ব্যাটার মাহমুদউল্লাহ-জাকের।

মোতিকে ছক্কার পর সাজঘরে সৌম্য

মোতিকে মাথার উপর দিয়ে বাউন্ডারির বাইরে পাঠান সৌম্য। পরের বলেই সৌম্যর ব্যাট মিস করে লাগে পায়ে। জোরালো আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ার। মিরাজের সঙ্গে কথা বলে রিভিউ নেন সৌম্য। লাভ হয়নি। ৭৩ বলে ৭৩ রান করেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ৪টি ছয় ও ৪টি চারের মারে ইনিংসটি সাজান তিনি।  ১৪৫ রানে তৃতীয় উইকেট হারায় বাংলাদেশ। সৌম্যর আউটে ভাঙে ১৩৬ রানের জুটি। ক্রিজে মিরাজের সঙ্গী হন আফিফ।  

সৌম্য-মিরাজের ফিফটি, বাংলাদেশের সেঞ্চুরি

গুদাকেশ মোতিকে চার মেরে ফিফটির দেখা পান মিরাজ। ৫৬ বলে ৬টি চার ও ১টি ছয়ের মারে ফিফটির ইনিংসটি সাজিয়েছেন। এক বল পরেই মোতির ওভারে সিঙ্গেল নিয়ে ফিফটির দেখা পান সৌম্য। ৩টি করে চার-ছয়ের মারে ৫৮ বলে ফিফটি করেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ১৯.১ ওভারে বাংলাদেশ দলীয় রান ১০০ পার করে। তৃতীয় উইকেটে ১০৮ বলে সৌম্য-মিরাজ জুটির সেঞ্চুরি হয়। 

সৌম্য-মিরাজের প্রতিরোধ 

তিন বলের মধ্যে শূন্য রানে ফেরেন তানজীদ-লিটন। শুরুতেই জোড়া ধাক্কা সামলে প্রতিরোধ গড়েন সৌম্য-মিরাজ। প্রথম পাওয়ার প্লে-তে বাংলাদেশ ২ উইকেটে ৪৬ রান করে । পাওয়ার প্লের পর প্রথম বলেই ছক্কা হাঁকিয়ে দলীয় ফিফটি পূর্ণ করেন সৌম্য। দুজনের ফিফটির জুটি হয় ৫৬ বলে। সৌম্য ৩০ ও মিরাজ ৩৫ রানে ব্যট করছেন।

শুরুতেই শূন্য রানে ফিরলেন তানজীদ-লিটন

আলঝারি জোসেফের আউটসাইড অফের বলে পুল করতে চেয়েছিলেন তানজীদ। কিন্তু কিছুটা দেরি করে ফেলেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। মিডউইকেটে সহজ ক্যাচ ধরেছেন রাদারফোর্ড। ৫ বল খেলে শূন্য রানে ফেরেন এই ব্যাটার। ক্রিজে আসা নতুন ব্যাটার লিটন ফেরেন ১ বলের ব্যবধানে। ব্যাক অব লেন্থের বল বেরিয়ে যাচ্ছিল অফ দিয়ে। ব্যাট চালিয়ে বসেন লিটন। কানা লেগে যায় উইকেটের পেছনে। ২ বলে শূন্য রানে ফেরেন লিটন। ৯ রানে বাংলাদেশ হারালো ২ উইকেট। ক্রিজে সৌম্যর সঙ্গী মিরাজ। 

ধবলধোলাই এড়ানোর মঞ্চে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

ওয়ানডে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে মুখোমুখি বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেন্ট কিটসে বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৭টায় লড়াই শুরু হবে। এই ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিং করবে মেহেদী হাসান মিরাজের দল। ২-০ ব্যবধানে হেরে ইতিমধ্যে সিরিজ খুইয়েছে বাংলাদেশ। আজ লড়াই ধবলধোলাই এড়ানোর। 

একাদশে তিন পরিবর্তন

দুই পেসার ও তিন স্পিনার নিয়ে একাদশ সাজিয়েছে বাংলাদেশ। একাদশে এসেছে তিন পরিবর্তন। তিন পেসার নাহিদ রানা, শরিফুল ইসলাম ও তানজীম সাকিব বিশ্রামে। তাদের পরিবর্তে তাসকিন আহমেদ, হাসান মাহমুদ ও নাসুম আহমেদ একাদশে এসেছেন।  

বাংলাদেশ একাদশ  

তানজিদ হাসান, সৌম্য সরকার, লিটন দাস (উইকেটরক্ষক) আফিফ হোসেন, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মেহেদি হাসান মিরাজ (অধিনায়ক), জাকের আলী, রিশাদ হোসেন, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, হাসান মাহমুদ। 

উইন্ডিজ একাদশে দুই নতুন মুখ 

তি পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নেমেছে উইন্ডিজ। একাদশে ফিরেছেন আলঝারি জোসেফ। অভিষেক হচ্ছে আমির জানগো ও জেদিয়াহ ব্লেডসের। 

উইন্ডিজ একাদশ

ব্র্যান্ডন কিং, আমির জানগো, কেসি কার্টি, শাই হোপ (অধিনায়ক), শেরফেন রাদারফোর্ড, অ্যালিক আথানাজে, রোস্টন চেজ, রোমারিও শেফার্ড, গুদাকেশ মতি, আলঝারি জোসেফ, ও জেদিয়াহ ব্লেডস।

ঢাকা/রিয়াদ


সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়